সব ধরনের চাকরির প্রস্তুতির জন্য ওয়াসিক বিল্লাহ আসিফ- এর লেখা বেসিক ভোকাবুলারি। Basic Vocabulary for Job Preperation by Wasik Billah Asif । ফ্রি পিডিএফ-Free PDF Download।
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কাছে Vocabulary এক আতংকের নাম। Vocabulary জোর করে মুখস্ত করার বিষয় নয়, বরং বোঝার বিষয়। মন থেকে শেখার বিষয়। Basic Vocabulary বইটিতে একেবারে Root থেকে কিভাবে Vocabulary শিখতে হয় তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
এসএসসি সকল বিষয়ে পুর্ণাঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন-সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পরিক্ষা ২০২২ ।
SSC SHORT SYLLABUS-All Subject Suggestion 2022। এসএসসি শর্ট সিলেবাস এর গুরুত্বপূর্ণ ও শতভাগ কমন উপযোগী সাজেশন ২০২২ এর পিডিএফ ডাউনলোড-DOWNLOAD PDF করুন সম্পূর্ণ ফ্রি । FULL DOWNLOAD PDF FREE
জাতীয় শিক্ষা বোর্ড প্রকাশিত এসএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস 2022। জাতীয় পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) দ্বারা বিষয়গুলির জন্য প্রকাশিত হয়েছে। সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য ২০২২ সালের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে। এই সংক্ষিপ্ত পাঠ্যক্রমটি 2022 সালে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকল প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য হবে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এই পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে প্রস্তুত করা হবে। আপনি এই লিঙ্ক থেকে এসএসসি রুটিন 2022 চেক করতে পারেন যা প্রকাশিত হয়েছে।
Download all subject suggestion Free। সকল বিষয়ের সাজেশন ডাইউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি। DOWNLOAD PDF
এসএসসি ২০২২ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সাজেশন কেন?
দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পরে, স্কুলগুলি যত তাড়াতাড়ি খুলে দেয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকা ও যথেষ্ট ক্লাসের সুযোগ না পাওয়ার কারনে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামি ২০২২ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হবে।
সর্বশেষ রুটিন অনুযায়ী আগামী ১৯ শে জুন, ২০২২ থেকে পরীক্ষা আরাম্ভ হবে। স্বল্প সময়ে পরীক্ষায় ভালো করা ও পুর্নাঙ্গ প্রুস্তুতি নিতে বাংলা নোট বই নিয়ে এলো প্রত্যেক বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সংক্ষিপ্ত ও চূড়ান্ত সাজেশন। প্রতিটি বিভাগের জন্য আছে পিডিএফ আকারে সংক্ষিপ্ত সাজেশন যা আমাদের অভিজ্ঞ শিক্ষকবৃন্দ তৈরী করেছেন।
এসএসসি ২০২২ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সাজেশন-পিডিএফ । SSC Subject Wise Short Syllabus PDF Suggestion
বাংলা প্রথম পত্র (Bangla 1st Paper)
বাংলা দ্বিতীয় পত্র (Bangla 2nd Paper)
ইংরেজি প্রথম পত্র (English 1st Paper)
ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র (English 2nd Paper)
গণিত (Mathematics)
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT)
বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (Bangladesh & Global Studies)
জীববিজ্ঞান (Biology) PDF
রসায়ন (Chemistry)
পদার্থবিজ্ঞান (Physics)
উচ্চতর গণিত (Higher Math)
পৌরনীতি (Civics)
অর্থনীতি (Economics)
ব্যবসায় উদ্যোগ (Business Entrepreneurship)
কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা (Career Education)
হিসাববিজ্ঞান (Accounting)
ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং (Finance & Banking)
ভূগোল ও পরিবেশ (Geography & Environment)
কৃষিশিক্ষা (Agriculture)
চারু ও কারুকলা (Arts & Crafts)
ইতিহাস (History)
গার্হস্থ্য বিজ্ঞান (Home Science)
শারীরিক শিক্ষা (Physical Education)
বিজ্ঞান (Science)
ইসলাম ধর্ম এবং নৈতিক শিক্ষা (Islam)
হিন্দু ধর্ম নৈতিক শিক্ষা (Hindu)
খ্রিস্টান ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা (Khiristo Religion)
বৌদ্ধ ধর্ম এবং নৈতিক শিক্ষা (Buddhist Religion)
আরবি শিক্ষা বই (Arabic)
শিক্ষা, সংস্কৃতি (Sanskrit)
SSC (পালি) Pali
সঙ্গীত (sangeet)
Download all subject suggestion Free। সকল বিষয়ের সাজেশন ডাইউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি। DOWNLOAD PDF
এসএসসি নতুন সংক্ষিপ্ত সিলেবাস 2022 কি এবং কেন?
আসল সিলেবাস থেকে 40-50% কমিয়ে নতুন এসএসসি সিলেবাস প্রস্তুত করা হয়েছে। সুতরাং, শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সময়ে বোর্ড পরীক্ষার সিলেবাস সম্পূর্ণ করতে পারে। স্কুল খোলার পরে, কর্তৃপক্ষ 60 দিনের ক্লাস নেবে এবং 2022 সালের এসএসসি পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে।
যাইহোক, আমরা আপনাকে পিডিএফ ফাইলে সমস্ত বিষয় এবং গ্রুপ এসএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস 2022 প্রদান করি। সুতরাং, আপনি ডাউনলোড ফাইল ক্লিক করে এখান থেকে সেই সিলেবাসগুলি ডাউনলোড করতে পারেন। এছাড়াও, আমরা এই সংক্ষিপ্ত পাঠ্যক্রমের সাথে কীভাবে এসএসসি পরীক্ষা 2022 এর জন্য প্রস্তুতি নেয়া যাবে পারেন সে সম্পর্কে আলোচনা করেছি।
আমরা গ্রুপ এবং ঐচ্ছিক এবং বাধ্যতামূলক বিষয় অনুসারে সিলেবাস সাজিয়েছি। সুতরাং, প্রথমে আপনার বাধ্যতামূলক বিষয় ডাউনলোড করুন, তারপর গ্রুপ বিষয় ডাউনলোড করুন এবং ঐচ্ছিক বিষয়টি ডাউনলোড করুন যেটি আপনি অধ্যয়নের জন্য বেছে নিন।
এসএসসি এবং সমমানের পরীক্ষা 2022 সালের জুনে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। তাই, আশা করি আপনি শিক্ষা মন্ত্রকের দেওয়া এই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস থেকে উপকৃত হবেন। শুধু সিলেবাস ডাউনলোড করুন এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্ধারিত সময়ে আপনার প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য অনুসরণ করা নিশ্চিত করুন।
কেন এসএসসি শর্ট সিলেবাস?
এসএসসি পরীক্ষায়, শিক্ষার্থীদের একটি বিস্তৃত পাঠ্যক্রমের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে যা 9 এবং 10 শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রায় দুই বছরে সিলেবাসটি সম্পূর্ণ করতে অনেক সময় এবং প্রাতিষ্ঠানিক সতর্কতা প্রয়োজন।
Download all subject suggestion Free। সকল বিষয়ের সাজেশন ডাইউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি। DOWNLOAD PDF
এ বছর পরিস্থিতি ভিন্ন হওয়ায় পুরো সিলেবাসে পরীক্ষায় বসতে হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ভার অসহনীয় হবে। স্কুল খোলার সাথে সাথেই, ছাত্ররা তাদের ক্লাসে ফিরে যাবে একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সহ যেখানে প্রায় 20-25% বিষয়গুলি সমস্ত ক্লাসের জন্য পূর্ববর্তী সিলেবাস থেকে বাদ দেওয়া হবে।
এটি শিক্ষার্থীদের তাদের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে এবং অল্প সময়ের মধ্যে সমস্ত বিষয় কভার করতে সাহায্য করবে কারণ এই বছরের জুনে প্রাক-পরীক্ষা পরীক্ষা হওয়ার কথা রয়েছে। এত ছোট সিলেবাস থাকলে অবশ্যই পরীক্ষায় ভালো করার পথ প্রশস্ত হবে।
ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।
ভিক্ষের চাল কাড়া আর আকাড়া (দয়ার দানের বাছ-বিচার চলে না): দয়া করে চৌধুরী সাহেব যা দিয়েছে তাতেই সন্তষ্ট হও।আর ভালােমন্দ দেখাে না ভিক্ষার চাল কাড়া আর আকাড়া।
ভিমরুলের চাকে খােচা দেওয়া (বিরুদ্ধবাদীদের খোঁচা দিয়ে উত্তেজিত করা): কুদ্ধ বড় সাহেবের কথায় ফোড়ন কেটে।ভিমরুলের চাকে খোঁচা দিয়েছ; এখন টিকে থাকতে পারলে হয়।
ভাগের মা গা পায় না (ভাগাভাগির কাজ সিদ্ধ হয় না): পাঁচ শরিকের ঘর, এটি কেউ ঠিক করবে না। জানো তাে, ভাগের মা গঙ্গা পায় না।।
ভাজা মাছটি উন্টে খেতে জানে না (জানা বিষয়ে অজানার ভান করা): তােমাকে দেখলে মনে হয় ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানাে না, অথচ তলে তলে বড় সাহেবকে ধরে বেতনটা বাড়িয়ে নিয়েছ।
ভাত ছড়ালে কাকের অভাব হয় না (টাকা দিলে সব কাজের জন্যই লােক মেলে): তুমি কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার ভয় দেখাচ্ছ, অসুবিধা নেই, মনে রেখাে ভাত ছড়ালে কাকের অভাব হয় না।
মরা হাতি লাখ টাকা (সব অবস্থাতেই দামি): অধ্যক্ষ সাহেব বৃদ্ধ হলেও তাকে দিয়ে এ কাজ করাতে পারবে না । জানাে তাে, মরা হাতি লাখ টাকা।
মড়ার উপর খাড়ার ঘা (দুঃখের ওপর নতুন দুঃখ পাওয়া): পরীক্ষায় ফেল করায় এমনিতেই মিজানের মন খারাপ, তার ওপর। ছােট ভাইয়ের মৃত্যু, যাকে বলে একেবারে মড়ার উপর খাড়ার ঘা।
মাথা নেই তার আবার মাথা ব্যথা (অকারণে দুশ্চিন্তা): পকেটে দু টাকাও নেই, তারপরও তুমি ডাকাতের হাতে পড়ার চিন্তা করছ, তােমার অবস্থা হয়েছে মাথা নেই তার আবার মাথা ব্যথা, এমন আর কি!
মায়ের কাছে মামার বাড়ির গল্প (কোনাে বিষয়ে অভিজ্ঞ লােককে সে বিষয়ে নতুন করে জানানাের চেষ্টা): দশ বছর জেল। খেটে বের হয়ে আসা লােককে জেলের খাওয়া-দাওয়া সম্পর্কে জ্ঞাত করা মায়ের কাছে মামার বাড়ির গল্প করার শামিল নয় কি?
মােগল পাঠান হদ্দ হলাে ফারসি পড়েন তাতি (শক্তিশালী লােক যে কাজ করতে পারে না, দুর্বল লােক সেই কাজ করার চেষ্টা করলে এ কথা বলে উপহাস করা হয়। আমরা এতগুলাে লােক হিমশিম খাচ্ছি, আর উনি এলেন উপদেশ দিতে । কথায় বলে, মােগল পাঠান হদ্দ হলাে ফারসি পড়েন তাতি।
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়া (কিংকর্তব্যবিমূঢ় হওয়া): জালালের পিতার হঠাৎ মৃত্যুর খবর শুনে যেন আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল।
মেঘে মেঘে বেলা হওয়া (বয়স বেড়ে যাওয়া): মেঘে মেঘে বেলা তাে অনেক হলাে— এবার দেখেশুনে মেয়েটাকে বিয়ে দাও।
মাছের মায়ের পুত্রশােক (মরা কান্না): রফিক সাহেব সারা জীবন দুর্নীতি করে বড়লােক হয়েছেন। তখন তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে বড় বড় কথা বলেন । একেই বলে মাছের মায়ের পুত্রশােক!
মােল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত (কোনাে মানুষ তার ক্ষমতার বাইরে কিছু করতে পারে না): তিনি যতই বাহাদুরি দেখান না। কেন, আমার কিছুই করতে পারবেন না। কারণ মােল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।
মহাভারত অশুদ্ধ হওয়া (ক্ষতি হওয়া): এক ঘণ্টা দেরি করলে যদি তােমার মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায় তাহলে তুমি এখন আসতে পার।
মােগলের সঙ্গে খানা খাওয়া (বেকায়দায় পড়ে লাঞ্ছনা ও অপমান সহ্য করা): পড়েছি মােগলের হাতে, খানা খেতে হবে এক সাথে।
যত গর্জে তত বর্ষে না (শূন্য আস্ফালন): ওর দাপট দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই; ওর ক্ষমতা সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতা আছে। যত গর্জে তত বর্ষে না, বুঝেছ ।
যত দোষ নন্দ ঘােষ (দুর্বলের ওপর সবকিছুর দোষ চাপানাে): দোষ কর তােমরা আর দায় চাপাও হােসেনের ওপর, এ যে।দেখছি যত দোষ নন্দ ঘােষ ।
যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ (শেষ পর্যন্ত আশা থাকেই): বদলির আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তা ঠেকানাের তদবির করে যাব; যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ ।
যত হাসি তত কান্না (বেশি বাড়াবাড়ির পরিণাম ভালাে নয়): আজ এত হৈ-হুল্লোড় করছ, কাল কি হবে জানাে? যত হাসি ।তত কান্না, কথাটা মনে রেখাে ।
যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা (ধৃষ্টতা): সামান্য একজন দলীয় কর্মী হয়ে ডিসি সাহেবকে একহাত দেখে নেবে বলে হুমকি দেয়- একেই বলে যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা ।
যেখানে বাঘের ভয়, সেখানেই সন্ধ্যা হয় (যেখানে দুর্বলতা সেখানেই বিপন্ন হওয়া): বাবা যেখানে যেতে নিষেধ করেছেন, গিয়ে দেখি বাবা সেখানেই বসে আছেন। একেই বলে যেখানে বাঘের ভয়, সেখানেই সন্ধ্যা হয়।
যে যায় লঙ্কায়, সেই হয় রাবণ (ক্ষমতা পেলেই সব লােকের স্বভাব একরকম হয়): আনােয়ার সাহেবের কাছ থেকে বেশি আশা করাে না, মনে রাখবে যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ।
যেমন বুনাে ওল তেমনি বাঘা তেঁতুল (বড় অপরাধীর কঠিন শাস্তিদাতা): যেমন বুনাে ওল, তেমনি বাঘা তেতুল হয়েছে, ও যেমন দাগি চোর, পড়েছে এবার কড়া জেলারের পাল্লায়, ঠেলা বুঝবে।
যার বিয়ে তার খােজ নেই, পাড়াপড়শির ঘুম নেই (একের জন্য অন্যের দুশ্চিন্তার অন্ত নেই): বিসিএস দেবে তুমি আর।বইপত্র জোগাড় করতে ছােটাছুটি করছি আমি, একেই বলে যার বিয়ে তার খোঁজ নেই পাড়াপড়শির ঘুম নেই।
যার কর্ম তার সাজে, অন্য লােকের লাঠি বাজে (যে ব্যক্তি যে কাজের যােগ্য সেই তা সমাধা করতে পারে, অন্যেরা সে কাজে হাত দিলে হৈচৈ হয়): কামরুল হঠাৎ বেহুঁশ হয়ে পড়ল আর পাড়াপড়শি সবাই কান্নাকাটি করে তুলকালাম কাণ্ড বাধিয়ে দিল। ঘচ ডাক্তার এসে একফোঁটা ওষুধ খাওয়াতেই সে ভালাে হয়ে গেল। একেই বলে যার কর্ম তার সাজে, অন্য লােকের লাঠি বাজে।
যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা (মনের গরমিল): যাকে পছন্দ হয় না তার সবকিছুই খারাপ লাগে। তাইতাে বলা হয়, যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা।
বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে
অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-
যার লাঠি তার মাটি (যার শক্তি আছে সেই ভােগ করতে পারে): সামাদ আলীর দশ ছেলেই উপযুক্ত হয়েছে; তাই সে মনে করে যার লাঠি তার মাটি।
যে সহে সে রহে (ধৈর্যধারণ করে থাকতে পারলে কখনাে বিনাশ হয় না): নতুন চাকরি পেয়েছ, সাহেবের বকাবকিতে অধৈর্য হয়াে না, জানাে তাে যে সহে সে রহে।
যেমন কুকুর তেমন মুগুর (যার যেমন স্বভাব, তাকে সেভাবে শায়েস্তা করা): মালিকের বাসায় চুরি করতে গিয়ে শাস্তিও পেয়েছ, একেই বলে যেমন কুকুর তেমন মুগুর।
রথ দেখা কলা বেচা (একই সাথে দুটি উদ্দেশ্য সাধন করা): আমি লেখাপড়াও করব পাশাপাশি চাকরিও করব । অর্থাৎ রথ।দেখা ও কলা বেচা আর কি!
রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায় (ক্ষমতাবানদের দ্বন্দ্বে সাধারণ মানুষের ক্ষতি হওয়া): মেয়র ও কমিশনারের দ্বন্দ্বের কারণে পানির পাম্প ঠিক সময় বসল না, কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। আসলে রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায় ।
রাখে আল্লাহ্ মারে কে (স্রষ্টা রক্ষা করলে কেউ তার ক্ষতি করতে পারে না): দুর্ঘটনায় সব যাত্রী মারা গেলেও দুবছরেরএকটি শিশু অলৌকিকভাবে বেঁচে যায়। তাই তাে বলি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
লেবু বেশি কচলালে তিতা হয় (বেশি বাড়াবাড়িতে অশান্তি হয়): এ ব্যাপারে আর বাদানুবাদ করাে না, জানাে তাে লেবু বেশি কচলালে তিতা হয় ।
লাভের গুড় পিপড়েয় খায় (সামান্য লাভ করতে গিয়ে অন্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া): রিকশা ভাড়া বাঁচাতে গিয়ে হেটে কলেজে গেলাম শুরু হলাে পায়ের ব্যথা, রীতিমতাে ডাক্তার দেখাতে হলাে- একেই বলে লাভের গুড় পিপড়েয় খায়।
লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন (একজনের ওপর ভরসা করে বেহিসেবির মতাে খরচ করা): বাবার অর্থ আছে বলে বেহিসেবি মতাে খরচ করছ, ভাবখানা এমন লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন।
শাক দিয়ে মাছ ঢাকা (ব্যর্থ চেষ্টা করা): আজকের রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে অনেকেই একদিকে সন্ত্রাস নির্মূলের কথা।বলেন অন্যদিকে নিজেরা সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপােষকতা করেন। আসলে এটি হচ্ছে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা।
শুড়ির সাক্ষ্য মাতাল (দুষ্টের সহায়ক দুষ্ট লােক): রিয়াজকে বিশ্বাস করে কোনাে কথা বলবে না, কারণ সে খুঁড়ির সাক্ষ্য মাতাল।
শক্তের ভক্ত নরমের যম (শক্তিমানের কাছে বিনীত ও দুর্বলের ওপর অত্যাচারী): মানুষ হিসেবে আসলাম সাহেব শক্তের ভক্ত নরমের যম।
শত্রুর মুখে ছাই দেওয়া (অনিষ্টকারীর আশা নির্মূল করা): শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে রফিক সাহেব এখন বিপুল সম্পত্তির মালিক।
শিকারি বেড়াল গোঁফ দেখে চেনা যায় (হাবভাব দেখেই উদ্দেশ্য বােঝা যায়): ছেলেটির হাবভাব দেখেই বােঝা যায় সে। একটা মতলববাজ। কারণ, শিকারি বেড়াল গোঁফ দেখে চেনা যায়।
শিব গড়তে বদর (ভালাে করতে গিয়ে মন্দ করা): বারবার সাবধান করে দিচ্ছি শিব গড়তে যেন বাঁদর বানিও না।
ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।
কনের ঘরের পিসি বরের ঘরের মাসি (যে ব্যক্তি বিবদমান উভয়পক্ষের সাথেই সদ্ভাব বজায় রেখে চলে অথচ উভয়কে উভয়ের বিরুদ্ধে উসকে দেয়): হাসান সাহেবের তাে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কারণ তিনি কনের ঘরের পিসি বরের ঘরের মাসি; তিনি শেষ পর্যন্ত পার হয়েই যাবেন।
কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না (সাফল্যের পেছনে সাধনার প্রয়ােজন): জীবনে বড় কিছু হতে চাইলে অবশ্যই কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। কেননা কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না।
কয়লা ধুলে ময়লা যায় না (অসৎ লােক সৎ উপদেশেও পরিবর্তিত হয় না): তুমি যতই সৎ উপদেশ দাও না কেন, মনিরের। স্বভাব পরিবর্তন হওয়ার নয়। কারণ কয়লা ধুলে ময়লা যায় না।
কত ধানে কত চাল (পরিণাম): আবিদের সাথে ঝগড়া বাধাতে গিয়েছিলে? সে প্যাচ কষে দিয়েছে, এখন বােঝ কত ধানে কত চাল।
কথায় চিড়ে ভেজে না (বাচাতুরীতে সব কাজ হাসিল হয় না): কাজ দেখিয়ে নিজের যােগ্যতা প্রমাণ কর, শুধু কথায় চিড়ে ভেজে না ।
কারও পৌষ মাস কারও সর্বনাশ (কারও সুদিন কারও দুর্দিন): বন্যার সময় ঘরবাড়ি ছেড়ে আসাতে অনেকেরই মালপত্র লুটপাট হয়ে গেছে । একেই বলে কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ।
কাঙালের কথা বাসি হলে ফলে (নগণ্য লােকের কথাও শেষ পর্যন্ত ফলতে পারে): কত করে বললাম, রােদে রােদে ঘুরিস না জ্বর হতে পারে, পাত্তা দিসনি; এখন দেখছিস তাে কাঙালের কথা বাসি হলে ফলে ।
খাল কেটে কুমির আনা (নিজের জন্য বিপদ সৃষ্টি করা): জাফরের মতাে একটা খারাপ লােককে ঘরে জায়গা দিয়ে তুমি ভুল করেছ, খাল কেটে কুমির এনেছ ।
খােদার মার দুনিয়ার বার (প্রাকৃতিক কারণে যা ঘটে তা রােধ করার শক্তি মানুষের নেই): মানুষ মানুষের সামান্য একটু ক্ষতি করলেই তার জন্য ক্ষতিপূরণ চায়; অথচ বন্যার কারণে দেশের কোটি কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হলেও কারও কিছু করার সাধ্য নেই; একেই বলে খােদার মার দুনিয়ার বার ।
খুঁটির জোরে ভেড়া নাচে (শক্তিমানের সাহায্যে শক্তি বৃদ্ধি হয়): তার ঔদ্ধত্যের কারণ জান না, অথচ একথা সবাই জানে যে, খুঁটির জোরে ভেড়া নাচে।
খালি কলসি বেশি শব্দ করে (অন্তঃসারশূন্য): স্কুলের গণ্ডি পেরুতে পারল না কোনােদিন, কিন্তু বড় বড় বুলি শােনাতে ছাড়ে না । কারণ খালি কলসি বেশি শব্দ করে ।
খিদে পেলে বাঘেও ধান খায় (প্রয়ােজনে মানুষ যেকোনাে কাজ করতে বাধ্য হয়): আর রাগ রেখে লাভ নেই, এখন রফিকের। কাছেই হাত পাততে হবে। কেননা খিদে পেলে বাঘেও ধান খায় ।
গেয়েী যোগী ভিখ পায় নী (নিজের দেশে গণীর কদর নেই): হালিমের মতাে বড় শিশাকে থারে কে আদর-যত্ন করল । তবে কি গেয়ে যােগী কোনােকালেই ভিখ পায় না?
গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল (গ্রামবাসী না মানলেও নিজেকে কর্তা বলে জাহির করা): আজকাল কেউ কারও বগা কাল চায় না, সবাই গাঁয়ে মানে না আপনি মােড়ল হয়ে উঠেছে।
গাছেরও খায় তলারও কুড়ায় (সবকিছু আত্মসাৎ করা): দেশের উন্নতি আশা করা বাতুলতা; কিছু নেতা আছে, যারা গাছের খায় তলারীও কুড়ায়।
গরু মেরে জুতো দান (নিদারুণ অপমান করে পরে সামান্য উপায়ে তুষ্ট করার চেষ্টা): সেদিন তাপমান করলে অরি আজ এসেছ ঈদের সালাম জানাতে; গরু মেরে জুতাে দান করতে চাও।
গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া (সাহায্যের আশা দিয়ে কর্মে প্রবৃন্ত করিয়ে সাহায্য না করা/আশা দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করা): বন্ধরা স্কুল করার কাজে নামিয়ে পালিয়েছে। এ যে দেখছি গাছে তুলে দিয়ে মই কেড়ে নেওয়া ।
গােদের ওপর বিষফোড়া (ঝামেলার ওপর আরও ঝামেলা): একে তাে সর্দি-কাশি, তার ওপর কাল থেকে শুরু হয়েছে দাঁত ব্যথা; এ যেন গােদের ওপর বিষফোঁড়া।
ঘটি ডুবে না, নামে তালপুকুর (ক্ষুদ্র ব্যক্তির বড় নাম গ্রহণ): রাস্তার মােড়ে সামান্য দোকানের মালিক, অথচ নামের আগে সওদাগর; এ যেন ঘটি ডুবে না, নামে তালপুকুর ।
ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি (মন্দ লােককে জব্দ করা): তুমি এভাবে আমার সর্বনাশ করতে এসাে না, তাহলে তােমার বিপদ হবে। সাবধান! ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি।
বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে
অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-
ঘরপােড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায় (বিপদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে অল্পতেই শঙ্কিত হওয়া স্বাভাবিক): উপকূলীয় লােকজন বিপদ সংকেত শুনলেই নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠে। কেননা ঘরপােড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায় ।
ঘরের খেয়ে বনের মােষ তাড়ানাে (বিনা লাভে কোনাে কর্ম করা): কিছু বেতনের ব্যবস্থা না করলে আমার পক্ষে আর কাজ করা সম্ভব নয়, আর কতদিন ঘরের খেয়ে বনের মােষ তাড়াব।
ঘােড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া (গুরুজনদের অগ্রাহ্য করে অর্বাচীনদের মাতব্বরি): দরখাস্তখানা বড় সাহেবের হাত দিয়েই পাঠাও, ঘােড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়ার চেষ্টা করাে না।
ঘােমটার নিচে খেমটা নাচ (বাইরে সাধু ভিতরে খল): আর সাধুগিরি ফলিও না, তােমার তাে ঘােমটার নিচে খেমটা নাচ।
চকচক করলেই সােনা হয় না (বাহ্যিক সৌন্দর্যই প্রকৃত পরিচয় নয়): বাহ্যিক চাকচিক্য দেখে কোনাে জিনিস কেনা ঠিক নয়। কারণ চকচক করলেই সােনা হয় না।
চোরে চোরে মাসতুতাে ভাই (প্রতারক ও ঠগ পরস্পরকে সমর্থন করে): কার কথা বলব বল, ওরা সব চোরে চোরে মাসতুতাে ভাই, কেউ কারও দোষ বলবে না।
চেনা বামুনের পৈতা লাগে না (যার যােগ্যতা জানা আছে, তার সম্পর্কে সুপারিশ লাগে না): তােমার আর সার্টিফিকেট দেখাতে হবে না, সবই তাে জানি। চেনা বামুনের পৈতা লাগে না ।
চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে (ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর সমস্যা সমাধানের পথ পাওয়া): বড় ধরনের ডাকাতি হওয়ার পর।বাড়িতে দারােয়ান রাখছ, আসলে চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে।
সময়ের এক ফোড়, অসময়ের দশ ফোঁড় (সময়ে সাবধান হলে বিপদকালে রেহাই মেলে): ক্লাসের শুরু থেকেই লেখাপড়া শর করেছি বলে পরীক্ষায় অসুবিধা হয়নি, নইলে দারুণ বিপদে পড়তাম। কেননা সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়।
সব শেয়ালের এক রা (একই বৈশিষ্ট্য): ইরাকের অভ্যন্তরে জাতিগত কোন্দল থাকলেও বহিঃশত্রুর মোকাবিলার ক্ষেত্রে তারা ঐক্যবদ্ধ। কথায় বলে না, সব শেয়ালেরই এক রা ।
সাবধানের মার নেই (সতর্কতার বিপদ নেই): ভেবে-চিন্তে কাজ কর। কারণ সাবধানের মার নেই।
সাতেও নেই পাচেও নেই (নিরপেক্ষ): আমি বাপু ওসবের সাতেও নেই পাঁচেও নেই। শুধু শুধু আমাকে ওসবের মধ্যে জডিও না।
সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে (ক্ষতি না করে কার্যসিদ্ধি): বিষয়টি এমনভাবে বুঝিয়ে দাও যেন তার রাগ পড়ে যায় এবং ভাইয়ে ভাইয়ে মিলও হয়। যেন সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে।
ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।
ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয় (পরের অনিষ্ট করলে নিজেরও অনিষ্ট হয়): যারা সর্বদা অন্যের ক্ষতি করার ফন্দি করে। তাদের জানা উচিত ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়।
ঢাল নেই তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার (শূন্য হাতে বাহাদুরি): তুমি যাও নাক গলাতে, তােমার কথা কে শোনে ঢাল নেই।তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার সাজতে যেও না।
তেলা মাথায় তেল দেওয়া (ধনীর খােশামােদ করা): লােকের স্বভাবই হলাে তেলা মাথায় তেল দেওয়া; ধনীর তােমােদ।সবাই করে, গরিবকে জিজ্ঞেস করে কয়জন!
তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় (চতুরের চেয়েও বেশি চতুরতা করা): তুমি যত প্যাচই কয্যে না কেন, আমি তার চেয়েও বেশি পঁাচ কষব; তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় ।
তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠা (রাগে উত্তেজিত হওয়া): আলিমের কথা আকবরকে বলতেই সে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠল । আমি আগে জানতাম না যে তাদের দুজনের মধ্যে এত শত্রুতা।
দশের লাঠি একের বােঝা (দশজনের পক্ষে যা করা সহজ একজনের পক্ষে তা করা অতি কঠিন): পাড়ার সবাইকে ডাকলে তারা এসে কাজে হাত দিত, তখন দশের লাঠি একের বােঝা হয়ে উঠত না।
দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ (ঐক্যবদ্ধ হওয়াই আসল কৃতিত্ব): সবাই মিলে কাজটি করতে চাই। কারণ দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ।
দশচক্রে ভগবান ভূত (দশজনের মন্ত্রণায় চরম ক্ষতি): যে দেশে দশচক্রে ভগবান ভূত হয়ে যায় সে দেশে গণতন্ত্রের উন্নয়ন। হবে কী দিয়ে?
দক্ষিণে হাওয়া দেওয়া (কোনাে দায়িত্ব না রাখা): দক্ষিণে হাওয়া দিয়ে বেড়ালে তােমার সংসার কে দেখবে?
দুধ কলা দিয়ে কাল সাপ পােষা (শত্রুকে যত্নে লালন-পালন করা): দুধ কলা দিয়ে কাল সাপ পুষেছিলাম, নিজের ছেলের মতাে যাকে এতদিন বড় করলাম, সে কিনা এমন অনিষ্ট করবে তা ভাবারও অতীত ছিল।
দেশের ঠাকুর বিদেশের কুকুর (এক জায়গায় যা মূল্যবান অন্যত্র তা মূল্যহীন): মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাতৃভূমি ও মাতৃভাষা অবজ্ঞা করে ইংরেজি সাহিত্যের কবি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করেছিলেন, কিন্তু সেখানে ব্যর্থ হওয়ায় ভুল বুঝতে পেরে বাংলা সাহিত্যের সাধনায় আত্মনিয়ােগ করে অসাধারণ সাফল্য লাভ করেন। তাই আক্ষেপের সুরে কবি বলেছেন, দেশের ঠাকুর বিদেশের কুকুর।
বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে
অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গােয়াল ভাললা (দুর্জন সঙ্গীর চেয়ে নিঃসঙ্গ থাকা অধিকতর বাঞ্ছনীয়): তােমার মতাে অনিষ্টকারী বন্ধুর প্রয়ােজন নেই। দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গােয়াল অনেক ভালাে, আমার চোখের সামনে আর এসাে না।
দুধের স্বাদ ঘােলে মেটানাে (ভালাের অভাব মন্দ দিয়ে পূরণ): মনে মনে ভেবেছিলাম ম্যানেজারের ঘাটতিটা এ ছেলেকে দিয়ে পূরণ করে নেব; অথচ সে বড়ই অকর্মণ্য। আসলে দুধের স্বাদ ঘােলে মেটানাে যায় না।
ধান ভানতে শিবের গীত (অপ্রাসঙ্গিক কথার অবতারণা): মন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা সম্পর্কে, আর তিনি বিরােধী দলের হরতাল নিয়ে কথা বলতে শুরু করে দিলেন। এ যেন ধান ভানতে শিবের গীত।
ধরি মাছ না ছুঁই পানি (দায়িত্ব পালন না করে সুখ ভােগ): ধরি মাছ না ছুঁই পানি গােছের লােক আমি পছন্দ করি না। আমি দায়িত্ববান লােক চাই।
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে (সত্য আপনা আপনিই প্রকাশ পায়/অন্যায়ের শাস্তি দৈবক্রমেই হয়): তুমি ভেবেছিলে তােমার অপকর্ম গােপন থাকবে, এখন দেখলে তাে কীভাবে সাক্ষী মিলে গেল; আসলে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।
ধুলাে মুঠি ধরলে সােনা মুঠি হয় (ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সামান্য চেষ্টাতেই বিরাট সাফল্য হয়): বড় সাহেবের এখন সুসময়, তিনি ধুলাে মুঠি ধরলে সােনা মুঠি হয়।
ধরাকে সরা জ্ঞান করা (অহংকারী হওয়া): কাঁচা পয়সা হাতে পেয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করা কোনােমতেই উচিত নয়।
নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা (নিজের অপারগতা অন্যের ওপর চাপানাের চেষ্টা): বশির প্রকতপক্ষে পড়ানাের কলাকৌশল জানে না, অথচ খারাপ ফলাফলের জন্য ছাত্রের দোষ দিচ্ছে! নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা আর কি!
নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালাে (একেবারে না থাকার চেয়ে কম থাকা ভালাে): কোনাে রকমে খেয়েদেয়ে চলার মতাে একটা কাজ পেয়েছি। আপাতত এটাই করছি । নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালাে।
নাকের বদলে নরুন (যা প্রাপ্য তার চেয়ে অনেক কম পাওয়া) পিতার মৃত্যর পর জলিলের প্রাপ্য ছিল কয়েক বিঘা জমি।কিন্তু বৈমাত্রেয় ভাইদের ষড়যন্ত্রের ফলে পেল মাত্র পাঁচ কাঠা; নাকের বদলে নরুন আর কি!
নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ (নিজের ক্ষতি করে পরকে জব্দ করা): নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গের অভ্যাস তােমার এখনও যায়নি?
নাকে তেল দিয়ে ঘুমানাে (নিশ্চিন্তে দিন কাটানাে): বাপ-ভাই খেটে মরছে, আর তুমি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছ, এটা খুবই অন্যায়।
নুন আনতে পান্তা ফুরায় (প্রবল দারিদ্র্যের মধ্যে দিন কাটানাে): রঙিন টিভির স্বপ্ন বিলাসিতা মাত্র।আমাদের গরিবের ঘর, নুন আনতে পান্তা ফুরায়।
পরের মাথায় কাঁঠাল ভাঙা ((অপরকে দিয়ে নিজের কাজ উদ্ধার): পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে না খেয়ে স্বনির্ভর হওয়ার চেষ্টা কর।
পরকাল ঝরঝরে করে দেওয়া (সর্বনাশ করা): দুনীতিবাজ আমলার কবলে পড়লে তােমার পরকাল ঝরঝরে হয়ে যাবে।
বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে
অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-
পরের ধনে পােদ্দারি (অন্যের অর্থ যথেচ্ছভাবে ব্যয় করা): পরের ধনে পােদ্দারি করতে সবাই পারে ।
পাকা ধানে মই দেওয়া (প্রায় সমাপ্ত কাজ নষ্ট করা): বিয়ের দিন-তারিখ সব ঠিক হয়ে যাওয়ার পর বউ পছন্দ না হওয়া আর। পাকা ধানে মই দেওয়ার মধ্যে তফাত কী বল?
পচা শামুকে পা কাটা (তুচ্ছ কারণে বিপন্ন হওয়া): জাতীয় ট্রফি জিতে শেষে একটা জেলা টিমের কাছে তিন গােলে হারল, এ যে দেখছি পচা শামুকে পা কাটল।
পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায় (অসৎ কাজ করলে তার খেসারত দিতেই হয়): কালােবাজারি করে তুমি সম্পদের পাহাড় তৈরি রােছলে, এখন কোথায় গেল তােমার সেই সম্পদ? আগেই বলেছিলাম পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায়।
পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে (পতনের পূর্বে বেশি রকম বাড়াবাড়ি): ইদানীং তুমি বড় বেশি বাড়াবাড়ি শুরু করেছ, এটা ভালাে লক্ষণ নয়; জানাে তাে পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।
পিড়েয় বসে পেরুর খবর (নগণ্য লােকের গুরুত্বপূর্ণ খবর রাখা): রফিক পিয়নের চাকরি করে অথচ অফিসের সব খবর তার নখদর্পণে। এ যেন পিড়েয় বসে পেরুর খবর।
পেয়াদার আবার শ্বশুর বাড়ি (গরিবের বিলাসিতার শখ): দুবেলা ভাত জোটে না, সিনেমা দেখার শখ; পেয়াদার আবার শ্বশুরবাড়ি।
ফুলের ঘায়ে মূৰ্ছা যাওয়া (সামান্য কষ্টে হাঁপিয়ে ওঠা): জীবনে বড় হতে হলে কষ্টের বিকল্প নেই, ফুলের ঘায়ে মূৰ্ছা গেলে চলবে না।
বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরাে (নিষ্কর্মার আস্ফালন): ছেলেটিকে শাসনে রেখেছিল, এখন ছাড়া পেয়ে দুরন্ত হয়ে উঠেছে এ যে বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরাে।
বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড় (কর্তার চেয়ে কর্মচারীর দাপট বেশি): যে প্রতিষ্ঠানে ‘বাশের চেয়ে কঞি দড়’ সে প্রতিষ্ঠানের কখনাে উন্নতি হয় না।
বাঘে ছুঁলে আঠারাে ঘা (দুষ্ট লােকের পাল্লায় পড়লে কিছু না কিছু ক্ষতি হবেই): তুমি আনিসের সাথে দহরম-মহরম করছ, জানাে এর পরিণাম কী হবে? দেখবে একদিন না একদিন তােমার বাঘে ছুঁলে আঠারাে ঘা’-এর দশা হবে ।
বিনা মেঘে বজ্রপাত (আকস্মিক বিপদ): পিতার মৃত্যু সংবাদে মিলন ভেঙে পড়ল, একেবারে বিনা মেঘে বজ্রপাত কিনা!
বানরের গলায় মুক্তোর মালা (অযােগ্য লােককে মূল্যবান বস্তু দান): চোরকে ধর্মের কথা শােনানাে আর বানরের গলায়।
মুক্তোর মালা পরানাে একই কথা।
বামন হয়ে চাদে হাত (সাধারণ ব্যক্তির অসাধারণ বস্তু লাভের আশা): বস্তির ছেলে হয়ে কোটিপতির মেয়ে বিয়ে করতে । চাওয়া আর বামন হয়ে চাদে হাত বাড়ানাে একই কথা ।
বিড়ালের ভাগ্যে শিকা ছেড়া (আকস্মিক সুযােগ লাভ): বিড়ালের ভাগ্যে শিকা ছেড়া আর লটারিতে টাকা পাওয়া সমান কথা।
বােঝার ওপর শাকের আঁটি (অনেক কিছুর ওপর সামান্য কিছু চাপানাে): এমনিতেই পাঁচশ টাকা দিয়েছি, তারপর আরও সচিশ টাকা দিতে হবে- এ তাে বােঝার ওপর শাকের আঁটি।
ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।
চোরা না শােনে ধর্মের কাহিনি (অসৎ ব্যক্তি ভালাে উপদেশ গ্রহণ করে না): বখাটেদের উপদেশ দিয়ে কোনাে লাভ নেই, কারণ চোরা না শােনে ধর্মের কাহিনি ।
ছাই ফেলতে ভাঙা কুলাে (কেবল অপ্রিয় কাজে যার প্রয়ােজন): গরিব বলে প্রতিবেশী লােকটিকে অবজ্ঞা করাে না, অনেক সময় ছাই ফেলতে ভাঙা কুলাের দরকার পড়ে।
ছেলের হাতের মােয়া (সহজলভ্য বস্তু): লেখাপড়াটা ছেলের হাতের মােয়া নয় যে ইচ্ছে করলেই লাভ করা যায়; এর জন্য চেষ্টাও প্রয়ােজন ।
ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ (সামান্য কারণে বদনাম হওয়া): চাকর-বাকরের গায়ে হাত দেওয়া ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করার শামিল।
ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি (দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির জন্য ব্যাকুলত): উৎসাহের সঙ্গে অধ্যক্ষের দায়িত্ব নিলেও ঝামেলায় সালাম সাহেবের ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা।
চাগল দিয়ে ধান মাড়ানাে (অযােগ্যকে দায়িত্ব দিলে কাজ হাসিল হয় না): ইকবাল সাহেবের হয়েছে ছাগল দিয়ে ধান আ9ানাে, যত সব অযােগ্য লােকের ওপর নির্ভর করেই অফিস চালাতে হচ্ছে।
কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা (অসম্ভব কল্পনা করা): অনেকেই ভেঁড়া কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখে; কিন্তু সে স্বপ্ন বাস্তবায়িত করা যে কত কষ্টকর তা সবাই জানে না।।
জলে কুমির ডাঙায় বাঘ (উভয় দিকে বিপদ): আশরাফ ব্যবসায় ফেল মেরেছে ওদিকে এসেছে ব্যাংক ঋণ পরিশোধের তাগিদ। তার হয়েছে জলে কুমির ডাঙায় বাঘ অবস্থা, এখন কোন দিকে যাবে?
জাতে মাতাল তালে ঠিক (বেহিসেবির মতাে দেখালেও প্রকৃতপক্ষে হিসেবি): মনির সারাদিন অডিডা দিলেও ভিতরে ভিতরে তার লেখাপড়া ঠিক রাখছে। আসলে সে জাতে মাতাল তালে ঠিক।
জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে বিবাদ (প্রভাবশালী ব্যক্তির অধীনে থেকে তার সাথে বিবাদ): হলে অবস্থান করে হলের প্রভােস্টের সাথে ঝগড়া করা আর জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে বিবাদ করা সমান কথা ।
জ্বলন্ত আগুনে ঘি দেওয়া (উত্তেজনা বৃদ্ধি করা): একে তাে তর্কাতর্কির জন্য অধ্যক্ষ সাহেব রেগে আছেন, তার ওপর নােটিস বাের্ডের কাচ ভেঙেছ, জ্বলন্ত আগুনে ঘি দিয়ে সমস্যার সমাধান করা যাবে না ।
বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে
অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-
জুতাে সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ (ছােট-বড় যাবতীয় কাজ): হাসান জুতাে সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ পর্যন্ত করতে পারে; ওকে দিয়েই অফিসের কাজগুলাে চালিয়ে নিতে পারব।
জলের রেখা, খলের পিরিতি (ক্ষণস্থায়ী); জলের রেখা আর খলের পিরিতিকে বিশ্বাস করা বােকামি।
ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি ফলে (কাজ আপনা আপনি হয়ে যায়, চালাক লােক বাহাদুরি নেয়): রাস্তাটা সরকার উন্নয়ন কাজের আওতায় করে দিলেন, আর চেয়ারম্যান সাহেব তার বাহাদুরি নিচ্ছেন। একেই বলে ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি ফলে।
টাকায় বাঘের দুধ মেলে (অর্থের জোরে সবকিছু করা যায়): হাসান সাহেব তার পাগল ছেলের জন্য কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে চৌধুরী বংশের সুদর্শনা, সুশিক্ষিতা মেয়েকে বউ করে ঘরে তুলে প্রমাণ করে দিলেন টাকা হলে বাঘের দুধ মেলে।
ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় (সমাজে ভালাে মানুষের অভাব): দায়িত্বটা গুরুত্বপূর্ণ এবং ঝুঁকিপূর্ণ, কিন্তু কাকে দিই; ঠগ বাছতে গেলে তাে গাঁ উজাড় হবে ।
ঠেলার নাম বাবাজি (চাপে পড়ে কাবু হওয়া): অধ্যক্ষ সাহেব কড়াকড়ি করাতে এখন সব শিক্ষক নিয়মিত ক্লাস নিচ্ছেন, একেই বলে ঠেলার নাম বাবাজি।
ঠোট সেলাই করে থাকা (নির্বাক হয়ে থাকা): রহিমের সামনে কথা বলাই বিপদ; তাই ঠোট সেলাই করে থাকাই নিরাপদ।
ঠেলায় পড়ে ঢেলায় সেলাম (বিপদে পড়লে তুচ্ছ লােককেও খাতির করতে হয়): বিপদে পড়ে বস্তির ছেলেকে ডাকতে হলাে, আসলে ঠেলায় পড়ে ঢেলায় সেলাম দিতে হয় অনেককেই।
ডানায় ভর দিয়ে চলা (শূন্যলােকে ভাসা): এক সময় মনে হয় ডানায় ভর দিয়ে চলে যাই, মাকে এক নজর দেখে আসি ।
ডুবে ডুবে জল খাওয়া (গােপনে কাজ করা): গােবেচারা হলে কী হবে, আসলে সেলিম ডুবে ডুবে জল খায় ।
পেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে (স্বভাব পরিবর্তিত হয় না/সবখানে একই কাজ করা): চুরির দায়ে জেলে গিয়েও স্বপন সেখানে আবার চুরি করে ধরা পড়ল, আসলে চেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে।
ঢাক ঢাক গুড় গুড় (গােপন করার চেষ্টা): কিছু একটা গােলমাল করে এসেছ নিশ্চয়ই, নইলে এত ঢাক ঢাক গুড় গুড় করছ কেন?
ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয় (পরের অনিষ্ট করলে নিজেরও অনিষ্ট হয়): যারা সর্বদা অন্যের ক্ষতি করার ফন্দি করে, তাদের জানা উচিত ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়।
ঢাল নেই তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার (শূন্য হাতে বাহাদুরি): তুমি যাও নাক গলাতে, তােমার কথা কে শোনে, ঢাল নেই তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার সাজতে যেও না।
তেলা মাথায় তেল দেওয়া (ধনীর খােশামােদ করা): লােকের স্বভাবই হলাে তেলা মাথায় তেল দেওয়া; ধনীর তােমােদ সবাই করে, গরিবকে জিজ্ঞেস করে কয়জন!
বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে
অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-
তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় (চতুরের চেয়েও বেশি চতুরতা করা): তুমি যত প্যাচই কয্যে না কেন, আমি তার চেয়েও বেশি প্যাঁচ কষব; তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় ।
তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠা (রাগে উত্তেজিত হওয়া): আলিমের কথা আকবরকে বলতেই সে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠল । আমি আগে জানতাম না যে তাদের দুজনের মধ্যে এত শত্রুতা।
হাতি ঘােড়া গেল তল, ভেড়া বলে কত জল (ক্ষমতাবান লােক যা পারে না, সামান্য লােকের তা নিয়ে স্পর্ধা করা): বড় বড় উকিল-ব্যারিস্টার এ মামলা করতে এসে হিমশিম খেয়ে গেল, নতুন উকিল হয়ে তুমি তা লড়তে এসেছ। একেই বলে হাতি ঘােড়া গেল তল, ভেড়া বলে কত জল ।
হক কথার মার নেই (সত্য কথা বললে লাভবান হওয়া যায়): মিজান সাহেব আদালতে সত্য সাক্ষ্য দেওয়াতে মিথ্যা খুনের আসামিটি মুক্তি পেল । আসলে হক কথার মার নেই।
হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলা (সুযােগ গ্রহণ না করা): সাহায্য করতে চাইলাম, অথচ নিলে না; জানাে তাে, হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলার পরিণাম ভালাে হয় না।
সুচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হওয়া (মিষ্টি কথায় ভুলিয়ে সর্বনাশ করা): বাতেন বেশ সুযোগসন্ধানী লােক, সে সুচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হয়।
হাকিম নড়ে তাে হুকুম নড়ে না (বিচারকের রায়ই চুড়ান্ত): বড় সাহেবকে বলে কোনাে লাভ হবে না। কারণ তিনি হচ্ছেন।এমন স্বভাবের লােক যে, হাকিম নড়ে তাে হুকুম নড়ে না।
সময়ের এক ফোড়, অসময়ের দশ ফোঁড় (সময়ে সাবধান হলে বিপদকালে রেহাই মেলে): ক্লাসের শুরু থেকেই লেখাপড়া শর করেছি বলে পরীক্ষায় অসুবিধা হয়নি, নইলে দারুণ বিপদে পড়তাম। কেননা সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়।
সব শেয়ালের এক রা (একই বৈশিষ্ট্য): ইরাকের অভ্যন্তরে জাতিগত কোন্দল থাকলেও বহিঃশত্রুর মোকাবিলার ক্ষেত্রে তারা ঐক্যবদ্ধ। কথায় বলে না, সব শেয়ালেরই এক রা ।
সাবধানের মার নেই (সতর্কতার বিপদ নেই): ভেবে-চিন্তে কাজ কর। কারণ সাবধানের মার নেই।
সাতেও নেই পাচেও নেই (নিরপেক্ষ): আমি বাপু ওসবের সাতেও নেই পাঁচেও নেই। শুধু শুধু আমাকে ওসবের মধ্যে জডিও না।
সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে (ক্ষতি না করে কার্যসিদ্ধি): বিষয়টি এমনভাবে বুঝিয়ে দাও যেন তার রাগ পড়ে যায় এবং ভাইয়ে ভাইয়ে মিলও হয়। যেন সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে।
ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।
এলেবেলে (নিকৃষ্ট): তোমার মত এমন এলেবেলে মানুষকে দিয়ে এই কার্য হবে না।
এক চোখা (পক্ষপাতিত্ব, পক্ষপাতদুষ্ট): খেলার মাঠে এক চোখা রেফারীর জন্যই আমরা হেঁড়ে গেলাম।
এলোপাতাড়ি (বিশৃঙ্খলা): তার পড়াশনার কোন নিয়ম নেই, এলোপাতাড়ি ভাবে পড়ে ।
এসপার ওসপার (মীমাংসা): অনেকদিন ধরে তাদের দুজনের মধ্যে অমিল, আজ মাতব্বরের মধ্যস্ততায় একটা এসপার ওসপার হয়ে যাবে।
একাদশে বৃহস্পতি (সৌভাগ্যের বিষয়) : পাস করতে না করতেই সুবিন চাকরি পেয়ে গেল, এটাকেই বলে একাদশে বৃহস্পতি।
এক বনে দুই বাঘ (প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী): একই ক্লাসে তারা দুই বন্ধু একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। এ যেন এক বনে দুই বাঘ।
এক কড়ার মুরােদ নাই, ভাত মারার গোসাই (আয় না করে ব্যয় করা): বাবুল ডিগ্রি নিয়েও ঘরে বসে অন্ন ধ্বংস করছে। তাকে দেখলেই পরিবারের কর্তা রাগত স্বরে বলেন, এক কড়ার মুরােদ নেই, ভাত মারার গোঁসাই।
এক ঢিলে দুই পাখি মারা (একসাথে দুই কাজ সমাধা করা): বাণিজ্যমেলা থেকে ফেরার পথে শফিককে দেখে আসব যাকে বলে এক ঢিলে দুই পাখি মারা।
এক ক্ষুরে মাথা কামানাে (একই নীতির অনুসারী): অপরাধীদের একজনকে ধরলে অন্যদের পাওয়া যাবে, সবাই এক ক্ষুরে। মাথা কামায় কিনা!
এক মাঘে শীত যায় না (বিপদ একবার এসেই শেষ হয় না): এত কারে বলার পরও আমার মেয়ের বিয়েতে এলে না, মনে রেখ এক মাঘে শীত যায় না।
এক হাতে তালি বাজে না (সব দ্বন্দ্বেই দুপক্ষের দায়িত্ব থাকে): তুমি কিছু বলনি, রমিজ একাই বলল আর তাই নিয়ে ঝগড়া হলাে, তা কী করে হয়, এক হাতে তালি বাজে না।
ওষুধ পড়া (প্রভাপ পড়া): মেয়েটি কিন্তু বেশ ভালো, কে যেন অকে ওষুধ পড়া দিয়েছে।
ওল বলে মান কচু তুমি বড় লাগাে (নিজের দোষ ঢেকে অন্যকে গালমন্দ করা): স্বভাবে শ্বশুর-জামাই একই রকমের হলেও একে অপরকে সর্বদাই দোষারােপ করে; এ যেন ওল বলে মান কচু তুমি বড় লাগাে।
ওস্তাদের মার শেষ রাতে (যথার্থ ব্যক্তি শেষ পর্যন্ত সফল হয়): সারাক্ষণ খেলা চললেও রহিম গােল পেল না, শেষ বশি।বাজার এক মিনিট আগে কর্নার থেকে সরাসরি গােল করল, একেই বলে ওস্তাদের মার শেষ রাতে।
ওজন বুঝে চলা (আত্মমর্যাদা): বয়স আপনার অনেক তো হল, এবার ওজন বুঝে চলুন।
ওষুধ ধরা (আকাঙিক্ষত ফল লাভ): অনেক কষ্ট করে আমি তার থেকে কাজটা নিতে পারলাম। এইবার বুজলাম আমার বন্ধুর বুদ্ধিতে ওষুধ টা ধরল।
ওৎ পাতা (সুযোগের প্রতক্ষায় থাকা): সে এতদিন ওৎ পেতে ছিল, যেমনি আমি বেতন পেলাম এসে টাকা টা নিয়ে নিল।
গত কয়েক বছরে দেশে বেশ কিছু উন্নয়ন প্রকল্প প্রত্যক্ষ করেছে যাকে মেগা প্রকল্প বলা যেতে পারে। মেগা প্রকল্পগুলো সমাপ্তির ফলে বাংলাদেশের জিডিপি ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, তাদের সময়মতো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য সরকারের প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আসন্ন অর্থবছরে প্রায় বিপুল শতাংশ বরাদ্দ পাওয়া যাবে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, বাংলাদেশ কিছু প্রকল্পের সমাপ্তির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। এই উচ্চাভিলাষী প্রয়াসগুলি দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করতে এবং এর জনগণের জন্য অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির একটি নতুন যুগের সূচনা করতে পারে। দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার অটল অঙ্গীকারে, সরকার গত কয়েক বছরের বাজেট থেকে যোগাযোগ খাতে বিশেষ মনোযোগ দিয়ে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নকে আবারও অগ্রাধিকার দিয়েছে।
Over the past few years, Bangladesh has been at the forefront of numerous transformative development projects, often classified as mega projects. Anticipated to contribute significantly to the country’s GDP, these mega projects are earmarked for substantial allocations in the upcoming fiscal year, underscoring the government’s dedication to ensuring their timely completion.
A momentous transformation is on the horizon for Bangladesh, with the imminent conclusion of several mega projects. These ambitious initiatives are not only expected to reshape the nation’s communication system but also herald a new era of progress and prosperity for its citizens.
Demonstrating an unwavering commitment to elevating the country’s communication infrastructure, the government has consistently prioritized the implementation of mega projects. This steadfast focus on the communication sector has been a key feature of recent budgetary allocations, reflecting a strategic and forward-looking approach to fostering progress and development in Bangladesh.
The Padma Multipurpose Bridge, commonly referred to as the Padma Bridge, stands as a two-level road-rail bridge spanning the Padma River, the principal distributary of the Ganges in Bangladesh. This bridge holds the distinction of being the longest in Bangladesh, as well as the longest over the river Ganges in terms of both span and overall length. Notably, it boasts the deepest pile depth of any bridge globally, reaching 127 meters (417 feet). The construction of the Padma Bridge posed significant challenges, primarily attributed to the expansive width and depth of the Padma River.
The total expenditure for the construction of the bridge through domestic financing reached Tk.30,193 crore. In this financial endeavor, the government contributed a grant of Tk.300 crore, while the remaining Tk.29,893 crore was extended as a loan with a minimal 1% annual interest rate, as per statements from officials in the Bridge Division.
Metro Rail / ঢাকা মেট্রোরেল :
Dhaka Metro Rail, also known as Dhaka Metro, functions as a mass rapid transit system in Dhaka, the capital and largest city of Bangladesh. The operation and ownership of this system are overseen by the Dhaka Mass Transit Company Limited. Spanning a distance of 20.1 kilometers, the metro rail line traverses Uttara Phase-3 and the Bangladesh Bank in Motijheel, passing through key locations such as Uttara North, Uttara Center, Pallabi, Mirpur Circle-10, RokeyaSarani, Khamarbari, Farmgate, Karwan Bazar, Shahbagh, Dhaka University’s Teacher-Student Centre, Doyel Chatwar, and Jatiya Press Club.
Notably, the Japan International Cooperation Agency (JICA) played a pivotal role by contributing approximately Taka 16,600 crore in project assistance, accounting for a significant portion of the overall project cost of Taka 22,000 crore.
Dhaka Elevated Expressway:
The Dhaka Elevated Expressway spans a length of 12 km, connecting the Airport to the Farmgate section. Notably, it stands as Bangladesh’s inaugural elevated expressway project, facilitating a link between Hazrat Shahjalal International Airport and Kutubkhali via key locations such as Kawla, Kuril, Banani, Mohakhali, Tejgaon, Moghbazar, Kamalapur, Sayedabad, and Jatrabari in Dhaka. The implementation of this project has played a pivotal role in alleviating traffic congestion in Dhaka, leading to a reduction in travel time and costs.
The primary elevated expressway itself stretches over 19.73 km, with the entire project encompassing a total length of 27 km, featuring 31 ramps for boarding and alighting. When considering both the main expressway and ramps, the comprehensive length of the elevated expressway amounts to 46.73 km.
Remarkably, the construction of this 20 km expressway has been accomplished through a public-private partnership, with a total expenditure of Tk 8940 crores. Out of this amount, Tk 2413 crores were borne by the government. The completion of the project is structured in three phases, contributing to the overall enhancement of transportation infrastructure in the region.
Terminal / থার্ড টার্মিনাল:
The comprehensive cost estimate for the entire project is Tk. 21,398 crore (US$2.0 billion). The design of the terminal building was entrusted to Singaporean architect Rohani Baharin, and the construction of the new third terminal at the airport is slated for completion by May 2024.
Encompassing a vast area of 542,000 square meters, the third terminal is equipped with aprons capable of simultaneously accommodating up to 37 aircraft. The terminal building itself spans an impressive 230,000 square meters and incorporates cutting-edge technologies sourced from around the world.
Significantly, the terminal will feature a rapid exit and connecting taxiway, along with a main road adjacent to Le Meridien Hotel for convenient access to the airport. Future plans include the construction of a subway linking the Dhaka Elevated Expressway to the airport, further diversifying transportation options for travelers. The project received approval from the Executive Committee of the National Economic Council (ECNEC) in October 2017.
The inception of the third terminal initiative dates back to 2015, marked by the presentation of a feasibility study report to the Prime Minister’s Office. Prime Minister Sheikh Hasina, recognizing the project’s importance, directed authorities to expedite its implementation. Upon its completion, Hazrat Shahjalal International Airport will boast the capacity to handle 0.8 million passengers and 0.2 million tonnes of cargo annually.
Bangabandhu Tunnel:
The Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Tunnel, commonly known as the Bangabandhu Tunnel, is an underwater expressway tunnel situated in the port city of Chittagong, Bangladesh, passing beneath the Karnaphuli River. The entire route spans a length of 9.39 kilometers (5.83 mi), with the tunnel itself contributing 3.32 kilometers (2.06 mi) to the overall distance. The tunnel boasts a diameter of 10.80 meters (35.4 ft), and it is anticipated that over 17,000 vehicles will utilize this tunnel daily.
The estimated cost of the project stands at US$1.1 billion, with approximately half of the financing being provided by the Exim Bank of China. Notably, the Karnaphuli Tunnel represents a significant milestone as the first underwater road tunnel in South Asia. Its implementation is expected to enhance the connectivity of the Dhaka—Chittagong—Cox’s Bazar highway network, facilitating improved transportation between these key locations.
উত্তরঃ মেগা প্রজেক্ট বা মেগাপ্রকল্প হচ্ছে একটি দেশের অত্যন্ত বড় মাপের বিনিয়োগ প্রকল্প। অক্সফোর্ড হ্যান্ডবুক অফ মেগাপ্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট অনুসারে যেই প্রজেক্ট গুলো তৈরি বা নির্মান করতে কয়েক বছর সময় এবং ১ বিলিয়ন বা তার বেশি টাকা খরচ হয়, সেই প্রজেক্টকে মেগা প্রজেক্ট বলে।
উন্নয়ন ও নির্মাণে কয়েক বছর সময় লাগে এসব কাজে এবং একটি মেগাপ্রজেক্ট একাধিক সরকারী এবং বেসরকারী স্টেক হোল্ডারদের নিয়ে সম্পাদন করা হয়, এবং লক্ষ লক্ষ মানষের জীবন মানকে সরাসরি প্রভাবিত করার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিতেও অগ্রগতি আনে৷
২. মেগা প্রকল্প কত প্রকার হয়?
মেগা প্রজেক্ট অনেক ধরনের হয়, উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পাওয়ার প্লান্ট, বিমানবন্দর, সেতু, মহাসড়ক, টানেল, সমুদ্রবন্দর, তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন প্রকল্প, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থা, মহাকাশ প্রকল্প, অস্ত্র ব্যবস্থা, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ইত্যাদি। মেগাপ্রজেক্টে বা প্রকল্পগুলোর মধ্যে বৈজ্ঞানিক গবেষণা বিষয় এবং অবকাঠামোতে বড় আকারের উদ্যোগগুলিও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। যেমন মানব জিনোমের সিকোয়েন্সিং, জেনেটিক্স এবং বায়োটেকনোলজি প্রভৃতি।
চলুন মেগা প্রকল্পের কিছু উদাহরণ দেখে নেওয়া যাক-
ব্রিজ
মহাসড়ক
রেলপথ
টানেল
বিমানবন্দর
বিদ্যুৎ কেন্দ্র
স্যানিটেশন প্রকল্প
শিল্প প্রকল্প
শিক্ষা প্রকল্প
স্বাস্থ্যসেবা প্রকল্প
জল সরবরাহ প্রকল্প
২. বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প বা প্রোজেক্ট আসলে কোনগুলো বা কি কি?
(চলমান প্রকল্পসমূহ)
১। পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্প (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
২। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে – পিপিপি প্রজেক্ট (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
৩। সাপোর্ট টু ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রজেক্ট (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
৪। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহুলেইন টানেল (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
৫। গ্রেটার ঢাকা সাসটেইনেবল আরবান ট্রান্সপোর্ট প্রকল্প ( (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
৬। ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
৭। ঢাকা শহরে সাবওয়ে নির্মাণে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রকল্প (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
৮। কচুয়া-বেতাগী সড়কে পায়রা নদীর উপর সেতু নির্মাণ প্রকল্প (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
৯। পঞ্চবটি-মুক্তারপুর সড়ক প্রশস্তকরণ ও দোতলা রাস্তা নির্মাণ (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
১০। ভুলতা-আড়াইহাজার-বাঞ্ছারামপুর সড়কে মেঘনা নদীর উপর সেতু নির্মাণ (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
১১। সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প-II (সেতু কর্তৃপক্ষ অংশ ৩৪ কিলোমিটার) (বর্ণনা ও অগ্রগতি)
১২। শরীয়তপুর-চাঁদপুর সড়ক ও গজারিয়া- মুন্সীগঞ্জ সড়কে মেঘনা নদীর উপর সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা পরিচালনা এবং বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের জন্য মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন প্রকল্প (বর্ণনা ও অগ্রগতি)