Recent Updates
Author

Bangla Note Boi

Browsing


সম্পুর্ণ সম্পাদকীয় অনুবাদের পিডিএফ ডাউনলোড করুন এখানে

আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। গত দুই বছর করোনা সংক্রমণের কারণে দেশবাসী উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে বাংলা নববর্ষ উদ্‌যাপন করতে পারেনি। বের হয়নি মঙ্গল শোভাযাত্রাও। করোনার সংক্রমণ কমে যাওয়ায় এ বছর বিপুল উৎসাহ নিয়ে নববর্ষকে বরণ করার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নানা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন।

সম্পুর্ণ সম্পাদকীয় অনুবাদের পিডিএফ ডাউনলোড করুন এখানে

ইউটিউবে সম্পুর্ণ সম্পাদকীয় অনুবাদের ভিডিও দেখুন (প্রথম পর্ব)

(Today is Pahela Baishakh, the first day of the Bangla new year. People could not celebrate the Bangla New Year with festivity due to the corona infection in the last two years. The colourful rally, Mangal Shobhajatra, could not be brought out. With the decrease in corona prevalence, various programmes have been taken up at the government and private levels to welcome the New Year with vibrancy this year. On the occasion of Bangla New Year, Prime Minister Sheikh Hasina addressed the nation last evening.)

দুই বছর পর এবার ছায়ানটের উদ্যোগে রমনার বটমূলে ঐতিহ্যবাহী সংগীতানুষ্ঠানের মাধ্যমে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের প্রতিপাদ্য ‘নব আনন্দে জাগো’। এর অর্থ অতীতের গ্লানি-দুঃখ-জরা মুছে ফেলে আমরা আনন্দময় জীবনের দিকে যাত্রা করব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদও সীমিত পরিসরে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। কেবল ঢাকা নয়, সারা দেশই নববর্ষকে বরণ করতে প্রস্তুত।

(After two years, the Nababarsha celebrations have been organised at Ramna with traditional music. This year’s motto is ‘Wake with new joy’ which means we will get rid of the grime, grief and decay of the past and move towards a happy life. The Faculty of Fine Arts of Dhaka University is also organising ‘Mangal Shobhajatra’ and cultural programmes on a limited scale. Not only Dhaka, the whole country is ready to welcome the New Year.)

সম্পুর্ণ পিডিএফ ডাউনলোড করুন এখানে

ইউটিউবে সম্পুর্ণ সম্পাদকীয় অনুবাদের ভিডিও দেখুন (প্রথম পর্ব)

Class Hour এর সবগুলো ফ্রী বই ও ক্লাস দেখুন এখানে

বহুল অপেক্ষিত পরীক্ষার রুটিন- অনার্স তৃতীয় বর্ষ- ২০১৭-২০১৮ প্রকাশিত হয়েছে ০৮-০২-২০২২ ইং তারিখে। এই দিনে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষেরও রুটিন প্রকাশ করা হয় যা পুর্ব প্রকাশিত রুটিনের সংশোধন।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষের নিয়মিত, অনিয়মিত ও মানোন্নয়ন পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করা হয়েছে।

পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ১.০০ টায় সরকারি নির্দেশিত স্বাস্থবিধি মেনে।

 

সংশোধিত পরীক্ষার রুটিন সকল বিভাগ- অনার্স দ্বিতীয় বর্ষঃ

সংশোধিত পরীক্ষার রুটিন সকল বিভাগ- অনার্স তৃতীয় বর্ষ

পরীক্ষা শুরু হবে দুপুর ১.০০ টায় সরকারি নির্দেশিত স্বাস্থবিধি মেনে।

 

চুলের জট কি? 

আমাদের শরীরের অন্যতম সৌন্দর্য বর্ধক অংশ হল আমাদের মাথার চুল। হাত, পা, মুখ প্রভৃতির মতই চুলের যত্ন নেয়া দরকার না হলে তেলময়লা জমে চুল নোংরা হয়ে যায় আর অবধারিত জট পড়ে। চুল নিয়মিত না আছড়ালে বা না কাটলে ডগার দিক থেকে চুল রুক্ষ হয়ে যায়, ডগা ফেটেও যায়। এ  কারনে চুলে জট পড়ে বেশি। আর এই জট পড়া চুল দেখতে যেমন দৃষ্টিকটু তেমনি বিরক্তিকর। ভিবিন্ন কারনে চুলে জট পড়ে যায়, আমরা যদি সেই জটগুলি যথাযথভাবে মোকাবেলা না করি আতাহলে আমরা চুল নিয়ে অনেক ঝামেলায় পড়তে পারি।

চুলের জট কেন হয়- কি কি কারনে হয়? 

আমাদের শরীরের বিশেষত মাথায় বেশি চুল থাকে। এই চুল হলো মূলত কেরাটিন নামক শক্ত প্রোটিন দিয়ে তৈরি এক ধরনের তন্তু।যার পিএইচ মান প্রায় ৫.৫। যেকোন কারণে এই পিএইচ -এর মান বেড়ে গেলে প্রোটিনের চারিত্রিক পরিবর্তন ঘটে যার ফলে কিছুটা নরম হয়ে চুল আঠালো হয়ে পড়ে। এর ফলে একটি চুল আরেকটি চুলের সাথে আটকে যায়।  

চুলের যত্ন-  চুলের-জট-বাংলা-নোট-বই

স্বাভাবিক অবস্থায় এটা এড়ানোর জন্য প্রতিটি চুলের গোড়ায় একটি করে তেল গ্রন্থি (সিবেসিয়াস গ্ল্যান্ড)বিদ্যমান থাকে যা থেকে তেল উৎপন্ন হয় এবং চুলের দৈর্ঘ্য বরাবর ছড়িয়ে পড়ে। তেলটি ফ্যাটি এসিড দিয়ে তৈরি তাই এর পিএইচ চুলের পিএইচের খুব কাছাকাছি হওয়ায় চুল স্বাভাবিক ভাবে মসৃণ ও ছড়ানো থাকে। কিন্তু চুল লম্বা হওয়া অথবা নিয়মিত চুল আঁচড়ানোর মাধ্যমে সেই তেল পুরো চুলে ছড়িয়ে না দেওয়া কিংবা কোন কারণে তৈলগ্রন্থি থেকে কম তেল (সেবাম) তৈরি হওয়া চুলে জট লেগে যাওয়ার অন্যতম কারণ।

একটু খেয়াল করে দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন যে চুলের জট চুলের গোড়ায়  লাগে না বরং চুলের শেষ প্রান্তে অর্থাৎ চুলের গোড়ার ঠিক উল্টোদিকে লাগে।কারণ সবসময় সেবাম তেল চুলের প্রান্ত পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে না। আর এ কারণে নিয়মিত চুল আঁচড়ানো খুব দরকার। এবং একই কারণে চুলে নারিকেল তেল বা অন্যন্য চুলের তেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

গোসলের পর অথবা চুল ভেজা থাকলে চুলে জট লাগার কারণও একই। আমরা জানি পানির পিএইচ মান হল ৭। যা চুলের চেয়ে বেশি। তাই চুল বেশিক্ষণ পানিতে ভিজে থাকলে ভেজা চুলে জট বেঁধে যায়। পীর মুর্শিদ বা সাধকদের জট দেখা যায় কারণ তাদের মাথায় কেরাটিন বেশী। 

চুলের জটের কিছু ইতিহাস 

যখন ক্যামেরা আবিষ্কার হয়নি তখন চাক্ষুষ দর্শনের মতও কিছু ছিল না তবে ছিল শিল্প। ভাস্কর্য, স্থাপত্যের নিদর্শনে আদিকালের রাজা, পাদ্রি এবং নামীদের কেশ সজ্জিত থাকত ড্রেডলকে। ৬১৫ থেকে ৪৮৫ বিসি এই সময়ে গ্রীকদের মধ্যে ড্রেডলকের প্রচলন ছিল,  ভাস্কর্য, স্থাপত্যে খোঁদাই আছে সেই নিদর্শনই। যুদ্ধক্ষেত্রেও বীরেরদের পরিচয় ছিল এই চুলের জট। ‘স্পার্টান’  ইতিহাসের বীর শ্রেষ্ঠদের তালিকায় যারা একেবারে প্রথম সারিতে ছিল, সেই স্পার্টানদের শরীরী ভাষা, তাঁদের অস্ত্র, তাঁদের হুঙ্কারের সঙ্গেই ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে ছিল ড্রেডলক ইতিহাস। এমনকি ইসলামের সুফি আন্দোলনের সময় (১৮৮৭ সাল) শেখ আমাদু বম্বা মাক্কেও জটাধারী হয়েই লোকপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছে ছিলেন যার ইতিহাস সর্বজন বিদিত।

এছাড়াও সন্যাসী, সাধু-পুরুষ কিংবা সাধকদের মধ্যে আজও চুলের জটের ঐতিয্য লক্ষ্য করা যায়। সনাতন সংস্কৃতির সাথে এই চুলের জট বা জটা ওতপ্রোতভাবে জরিত। মাথায় বিশাল জটা শিবের প্রতিক হিসাবে গণ্য করে মেনে চলার রেওয়াজও আছে। 

চুলের যত্ন- চিরনি দিয়ে চুল আঁচড়ানো

চুলে জট লাগার করন

  • নিষ্ঠূরভাবে চুলের যত্ন করা বা এমন কিছু ব্যবহার করা 
  • শ্যাম্পু করার সময় চুল ম্যাসাজ করা খুব বেশী চুল ঘষা  
  • ওভার-ওয়াশিং বা বেশি বেশি চুল ধোওয়া 
  • হাইড্রেশনের অভাব বা চুলের শুস্কতা 
  • হিট স্টাইলিং 
  • চুলে বেশি পরিমানে বাতাস করা 
  • প্রতিদিন চুল ব্রাশ না করা বা একেবারেই ব্রাশ না করা 
  • চুল নিচে রেখে ঘুমানো 
  • তাপ-ক্ষতিগ্রস্ত, সূর্য-ক্ষতিগ্রস্ত, বা ব্লিচ-ক্ষতিগ্রস্ত 
  • যে চুলে ভাঙার প্রবণ বেশি
  • কাঁধের দৈর্ঘ্যের চেয়ে লম্বা চুল 
  • স্বাভাবিকভাবে কোঁকড়ানো চুল 
  • বেশি শুষ্ক চুল
  • নিয়মিত হট স্টাইলিং টুলের সংস্পর্শে আসে এমন চুল 
  • অ্যালকোহল, যেমন হেয়ারস্প্রে, মাউস বা জেল বেশি ব্যবহার করা 

চুলের জট বাধার প্রতিকার-

জট পড়ার কারণ দেখেই আপনি হয়তো বুঝতে বুঝতে পারছেন যে কারনগুলোর প্রতিকার করতে পারলেই চুলের জট এড়ানো সম্ভব, এবং চুলের নিয়মিত যত্নই জটমুক্তির একমাত্র উপায় বলে বিশেষজ্ঞদের ধারনা।এখানে চুলের যত্ন ও জট মুক্তির কিছু জেনে নিন, এগুলো অনুশীলন করলে চুলে জট পড়া আটকাতে পারবেন আশা করা যায়। 

চুলের যত্ন-  চুলের-জট-বাংলা-নোট-বই

নিয়মিত চুল ছাঁটুন

স্প্লিট-এন্ডস চুলের জট লাগার একটি অন্যতম প্রধান কারণ হতে পারে। এটি আপনার চুলে শুধু জটই বাধায় না বরং তা বাড়তেও বাধা দেয়। এজন্য চুলের আগা নিয়মতি ছাঁটাই করুন এবং চুলের জত্ন নিন। 

চুলের ডগার দিক থেকে জট ছাড়ান

যখন চুল আঁচড়াবেন, সবসময় নিচের দিক থেকে শুরু করবেন। চুলের নিচের দিক থেকে দু’ ইঞ্চি পরিমাণ চুল নিয়ে আঁচড়ে জট ছাড়ান, তারপর উপরের দিকে উঠুন। এভাবে চুল আঁচড়ালে জটও ছাড়াতে পারবেন, চুল ভাঙবে-ঝরবেও কম।

জট ছাড়ান আপনার আঙ্গুল দিয়ে 

চুলে লেগে থাকা জট ছাড়ানোর সবথেকে  আর কার্যকরী উপায় হলো হাত দিয়ে জট ছাড়ানো। বিশেষত  আপনার আঙুল ব্যবহার করতে পারলে ভাল।  আপনি আপনার আঙ্গুলকে যেভাবে এক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন কোনও চিরুনি বা ব্রাশ এত ভালো কাজ করে না! ধীরে ধীরে চুলের সমস্ত গিঁট, জট খুলে নিন, তারপর চিরুনি বা ব্রাশ দিয়ে আঁচড়ে নিতে পারেন। 

বড়ো দাঁড়ার চিরুনি ব্যবহার করুন

আগেই বলা হয়েছে, আপনার চুলের জট ছাড়াতে আপনার হাতের আঙ্গুলই সবথেকে উপকারী ও কার্যকরী কিন্তু আপনি এক্ষেত্রে চিরনিও ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে সরু চিরুনি দিয়ে চুলের জট ছাড়ানো খুব কঠিন এবং আপনার চুল ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে এবং এর ফলে চুল আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারে। তাই মোটা দাঁড়ার কাঠের বা ভালো মানের প্লাস্টিকের চিরুনি দিয়ে ধীরে ধীরে চুল আঁচড়ে নিতে পারেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন- বেশি টানাটানি করবেন না। 

তেল ও শ্যাম্পুর ব্যবহার 

চুলের শুষ্কতা ও অপরিচ্ছন্নতার কারনেই মুলত জট হয়ে থাকে। তাই চুল নরম রাখতে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন স্কাল্পে হট অয়েল ম্যাসাজ করতে হবে। ম্যাসাজের পর গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মাথায় পেঁচিয়ে রাখুন ১০ মিনিট। এতে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পৌঁছে যাবে তেলের পরিপূর্ণ পুষ্টি। এরপর শ্যাম্পু করুন। প্রোটিনযুক্ত শ্যাম্পু এমন চুলের জন্য উপযোগী। শ্যাম্পুর পর অবশ্যই কন্ডিশনার লাগাতে ভুলবেন না। কন্ডিশনার চুলের সঠিক আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে। দিনভর চুল থাকবে নরম ও সতেজ। জটযুক্ত চুলের জন্য প্রোটিন ও ময়েশ্চারাইজারসমৃদ্ধ কন্ডিশনার বেছে নিন। ভিটামিন-ই ও অ্যালোভেরাসমৃদ্ধ কন্ডিশনারও রুক্ষ ও শুষ্ক চুলকে প্রাণবন্ত করতে সাহায্য করে। ঘরোয়া কন্ডিশনার চাইলে আপেল সিডর ভিনেগার বেশ ভালো। শ্যাম্পু করার পর আধা মগ পানিতে দুই টেবিল চামচ আপেল সিডর ভিনেগার মিশিয়ে সব চুলে ঢেলে মাথা মুছে নিন। এরপর আর চুল ধোবার প্রয়োজন নেই। চুল নরম ও উজ্জ্বল হবে।

কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন 

আপনি হয়তো চুলের যত্নের অংশ হিসাবে চুলে নিয়মিত শ্যাম্পু করে থাকেন, কিন্তু চুলে শ্যাম্পু করাই যথেষ্ট নয়। শ্যাম্পুর পর অবশ্যই ময়শ্চারাইজ়ার লকিং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন যা চুল মসৃণ আর নরম রাখে। তবে এক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার যে কন্ডিশনার লাগানোর পরে সঙ্গে সঙ্গে তা ধুয়ে ফেলবেন না। অন্তত ২ মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেলুন।

হেয়ার প্যাক ব্যবহার করা 

চুলের রুক্ষতা কমাতে সপ্তাহে একদিন হট অয়েল ম্যাসাজ করে চুলে মানানসই প্যাক লাগান। জট লেগে যাওয়া চুলের জন্য কলা খুব উপকারী। কলায় প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, পটাসিয়াম, প্রাকৃতিক তেল ও ভিটামিন থাকে, যা চুলকে নরম ও ঝলমলে করে। পাকা কলা চটকে দুই টেবিল চামচ মধু, দুই টেবিল চামচ সরিষার তেল মিশিয়ে পুরো চুলে ভালো করে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু  করুন। এই প্যাক চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। সপ্তাহে এক দিন নিয়মিত ব্যবহারে চুল হবে নরম, উজ্জ্বল ও জটমুক্ত। ডিপ কন্ডিশনিং ট্রিটমেন্ট চুলকে জটমুক্ত রাখতে সাহায্য করবে। এ জন্য একটি ডিমের কুসুমের সঙ্গে এক টেবিল চামচ মধু, দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, এক চা চামচ আমন্ড অয়েল, এক চা চামচ গ্লিসারিন ও একটি ভিটামিন ই-ক্যাপ ভালো করে মিশিয়ে নিন। সবগুলো উপাদান মিশে গেলে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত লাগিয়ে আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। প্রথমে স্বাভাবিক পানি দিয়ে ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিন। সপ্তাহে এক দিন ডিপ কন্ডিশনিং চুলের রুক্ষতা দূরে রাখবে।

ঘুমানোর আগে চুল বাঁধুন

ঘুমানোর সময় আমরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খুব কমই সচেতন থাকি বিশেষত চুলের যত্ন যা অত্যন্ত জরুরী। আমরা যদি চুল খোলা রেখে ঘুমাই তবে এটি অনাবরত ঘর্ষণ হতে থাকে এবং একটি আরেকটির সাথে জড়িয়ে যায়। এজন্য ঘুমের আগে চুল সর্বদা বেণী করতে পারেন অথবা খোঁপা করে বেধে রাখতে পারেন, যাতে সেগুলি জট না লাগতে পারে।

আপনার চুলে তাপ দেয়া থেকে বিরত থাকুন 

চুলে ব্যবহার করা স্ট্রেইটনার বা কার্লার বা এমন জাতীয় অন্য কোনো সরঞ্জাম চুলের ব্যাপক ক্ষতি করে। এগুলো ব্যবহারের ফলে ক্ষতিগ্রস্থ চুলের সংখ্যা বাড়তে থাকে। এর ফলে চুলে জট লাগার সমস্যা বেড়ে যায়। এই কারণে এসব স্টাইলিং সরঞ্জাম ব্যবহার করা এড়িয়ে চলুন।

চুলের যত্নে নিয়মিত খাবারদাবার

আপনার চুলের রুক্ষতা দূর করতে প্রথমেই সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে। চুলের জন্য প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, মিনারেল ও ভিটামিন প্রয়োজন। প্রতি বেলা খাবারে ভিটামিন-এ থাকা জরুরি। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা চুলকে শক্ত ও মজবুত রাখতে সাহায্য করে। দুধ, গাজর, মুলা, সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর ভিটামিন-এ থাকে। ভিটামিন-সির অভাবে চুল শুষ্ক ও ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। তাই এ সমস্যা দূর করতে প্রতিদিন লেবুজাতীয় ফল, পেয়ারা, কামরাঙ্গা, কমলালেবু, জাম্বুরা বা যেকোনো টক ফল খান। এ ছাড়া প্রতিদিনের ডায়েটে শস্যদানা, দুধ, ডিম, কলা, বাদাম, কলিজা এবং ডাল প্রভৃতি শস্যজাতীয় খাবার রাখুন। এসব খাবার চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগায়। 

চুলের যত্ন-  চুলের-জট-বাংলা-নোট-বই

সুন্দর চুলের জট এড়ানোর কিছু টিপস

যা যা করবেন- 

১. আপনার চুল যদি সহজে জট লেগে যায় তবে ধোয়ার আগে আপনার চুল ব্রাশ করুন।

২. আপনার চুলে নিয়মিত কন্ডিশনার লাগান এবং চুল গুছিয়ে রাখতে চুল আঁছড়ান এবং কন্ডিশনারটি সমানভাবে চুলের আগা-গোড়াছড়িয়ে দিন। তবে সাবধানতা অবলম্বন করুন কারণ ভেজা চুল ঝরে পড়ার প্রবণতা বেশি।

৩. বাতাসের দিনে একটি স্কার্ফ বা টুপি ব্যবহার করুন যাতে আপনার চুল সব জায়গায় জট না থাকে।

প্রতি ৪-৫ সপ্তাহ অন্তর আপনার চুল ছাঁটাই করুন। আপনার চুলের বিভক্ত প্রান্তগুলি জট সৃষ্টি করে, যা আপনার চুলকে ক্ষতিগ্রস্ত এবং শুষ্ক দেখায়।

৪. আপনার চুল শুকানোর জন্য একটি নরম সুতির টি-শার্ট ব্যবহার করুন।

যা যা করবেন না- 

১. তোয়ালে দিয়ে চুল ঘষবেন না কারণ এতে চুল জট পড়তে পারে।

২. খোলা চুলে ঘুমাবেন না।

৩. তুলোর বালিশে ঘুমাবেন না।সিল্কের বালিশে স্যুইচ করুন 

৪. তাপ উৎপন্ন করে এমন পণ্য চুলের যত্নে এড়িয়ে চলুন কারণ এগুলো চুলের ক্ষতি করে। চুলের ক্ষতি স্পষ্টতই আরও জট বাধায়। 

৫. বেশি ফেনা তৈরির হয় এমন শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিত নয় কারণ বেশি ফোম মানেই বেশি ভাল পরিষ্কার করা নয়। এটা ভালোর চেয়ে ক্ষতিই বেশি করে।

আপনার দেহের সৌন্দর্যকে বৃদ্ধি বা দেহের লাবন্যর সাথে সামঞ্জস্যর মাথার চুল পরিষ্কার ও সুন্দর-জট মুক্ত হওয়া একান্ত প্রয়োজন। এখানে চুলের জট লাগার কারন ও তা থেকে পরিত্রানের উপায় আলোচনা করা হয়েছে। এবং কিছু পরীক্ষিত উপায় দেয়া হয়েছে যা সুন্দর ও জটমুক্ত চুলের জন্য অনুশীলন করতে পারেন। 

আরও পড়তে পারেন-

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

অনুসরণ করুন-

বাংলাদেশর বিভিন্ন প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষা’য় কমন পাওয়ার মত কিছু  গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

 

বিট পুলিশিং কি-

বিট হলো একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকা, পুলিশ অধীক্ষেত্রের একটি ছোট অংশকে বলা হয় বিট। আর  বিট পুলিশিং হলো কোনো একটি নির্দিষ্ট এলাকায় নির্দিষ্টসংখ্যক বা বিশেষ পুলিশ সদস্যদের স্থায়ীভাবে দায়িত্ব পালন করার কৌশল বা ব্যবস্থা। মুলতঃ এই ধারণাটি এসেছে লন্ডন মহানগর পুলিশের কার্যপদ্ধতি থেকে।

 

জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-

গনপ্রজাতন্ত্রি বাংলাদেশ সরকার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের মাধ্যমে চালু করা এই জরুরি সেবা হচ্ছে ‘৯৯৯’। যে কোনো মোবাইল নম্বর থেকে সম্পূর্ণ টোল ফ্রি কল করে বাংলাদেশের যেকোন নাগরিক জরুরি মুহূর্তে বাংলাদেশ পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস বা অ্যাম্বুলেন্স সেবা নিতে পারে।

 

কমিউনিটি ব্যাংক কি-

কমিউনিটি ব্যাংক হল- বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশের একটি তালিকাভুক্ত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক যা ২০১৯             সালের ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ৫৯তম বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে কমিউনিটি ব্যাংক যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট এই ব্যাংকটি পরিচালনা করে থাকে। বর্তমানে ব্যাংকটি ৬৭ টি শাখার মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা পরিচালনা করে যাচ্ছে। 

কমিউনিটি ব্যাংক কি-প্রতিযোগীতা মূলক- বাংলা নোট বই-

পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন-

‘সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন’ পরিষেবাটি নারীর বিরুদ্ধে সংঘটিত সকল সাইবার অপরাধের ক্ষেত্রে অভিযোগ গ্রহণ থাকে এবং অভিযোগকারীদের প্রয়োজনীয় তথ্য-প্রযুক্তিগত ও আইনি পরামর্শ দিয়ে থাকে। সাইবার বুলিং, ট্রলিং, পরিচিতি তথ্য অপব্যবহার ও প্রকাশ, ব্ল্যাকমেইলিং, রিভেঞ্জ পর্নোসহ বিভিন্ন উপায়ে সাইবার স্পেসে যত হয়রানির ঘটনা ঘটে তার প্রধান শিকার হন সমাজের নারীরা। ভুক্তভোগী নারীরা অধিকাংশ সময় বুঝতে পারেন না কীভাবে, কী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং কাকে বিষয়টি জানাবেন। অনেক ক্ষেত্রে পরিবারকে জানাতে বা আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষ পুলিশ কর্মকর্তার কাছে তারা অভিযোগ জানানোর ব্যাপারে দ্বিধাবোধ করেন। এই নারীদের পাশে দাঁড়াতে ২০২০ সালের ১৬ নভেম্বর পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন যাত্রা শুরু করেছিল। ‘নারীর জন্য নিরাপদ সাইবার স্পেস নিশ্চিতকরণ’- এ রূপকল্প নিয়ে পরিষেবাটি চালু হয়েছিল। সাইবার স্পেসে নারীর বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীকে প্রযুক্তিগত ও আইনি সহায়তা দেওয়া এবং সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধি করাই এ সেবার মূল উদ্দেশ্য।

ভুক্তভোগী নারীরা যাতে সহজেই তাদের হয়রানির বিষয়টি জানাতে যোগাযোগ করতে পারেন, সেজন্য এ সার্ভিসের একটি হটলাইন নম্বর (০১৩২০-০০০৮৮৮) রয়েছে। এ ছাড়া তাদের সমস্যা পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেনের ফেসবুক পেজে মেসেজ পাঠিয়ে এবং ই-মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করেও জানাতে পারেন।

 

 

ইন্টারপোল কি-

ইন্টারপোল বা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন (International Criminal Police Organization – INTERPOL) একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা যার প্রধান কাজ হল আন্তর্জাতিক পুলিশকে সহায়তা করা। এটি ১৯২৩ সালে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ কমিশন নামে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৪৬ সালে বর্তমানের নামে পরিবর্তন করা হয়। 

 

পদ্মা সেতু-

বাংলাদেশের পদ্মা নদীর উপর নির্মাণাধীন একটি বহুমুখী সড়ক ও রেল সেতু। এর মাধ্যমে মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ের সাথে শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলা যুক্ত হবে। ফলে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের সাথে উত্তর-পূর্ব অংশের সংযোগ ঘটবে। বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের জন্য পদ্মা সেতু হতে যাচ্ছে এর ইতিহাসের একটি সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জিং নির্মাণ প্রকল্প। দুই স্তর বিশিষ্ট স্টিল ও কংক্রিট নির্মিত ট্রাস ব্রিজটির ওপরের স্তরে থাকবে চার লেনের সড়ক পথ এবং নিচের স্তরটিতে থাকবে একটি একক রেলপথ। পদ্মা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীর অববাহিকায় ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যের ৪১টি স্পান ইতিমধ্যে বসানো সম্পন্ন হয়েছে, ৬.১৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৮.১০ মিটার প্রস্থ পরিকল্পনায় নির্মিত হচ্ছে দেশটির সবচেয়ে বড় সেতু। পদ্মা সেতু নির্মাণকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি জানিয়েছে, পদ্মা সেতু যান চলাচলের উপযোগী হতে ২০২২ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত লেগে যাবে।

 

মুজিব বর্ষ-

মুজিববর্ষ হলো বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী পালনের জন্য ঘোষিত বর্ষ। বাংলাদেশ সরকার ২০২০-২১ সালকে (১৭ই মার্চ ২০২০ থেকে ২৬ই মার্চ ২০২১ পর্যন্ত) মুজিববর্ষ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়।

 

পুনাক কি-

বাংলাদেশ পুলিশ নারী কল্যাণ সমিতির (পুনাক) কেন্দ্রীয় বিক্রয় কেন্দ্র রাজধানীর রমনায় পুনাক ভবনে যাত্রা শুরু করেছে। বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ড. … পুনাক শোরুমে নারী ও শিশুদের শাড়ি, সালোয়ার কামিজসহ রকমারি পোশাক, গৃহসজ্জা সামগ্রী, কসমেটিকস্, ছোটদের খেলনা ইত্যাদি সূলভমূল্যে পাওয়া যাচ্ছে।

 

মেট্রোরেল কি-

মেট্রো শহররে অভ্যন্তরে বারবার আবর্তিত হয়ে চলে যে রেল, সেটাই মেট্রোরেল। মেট্রোপলিটন শব্দটি থেকে মেট্রো এসেছে। সাধারণত এটা পাতাল রেলকে বোঝায়। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ও বর্তমান রাশিয়ার মস্কো শহরে ১৯৩৫ সনে মেট্রো রেল চালু হয় যা বিশ্ববিখ্যাত।

 

কর্ণফুলী টানেল-

কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে তৈরি হচ্ছে দুই টিউববিশিষ্ট বহু লেনের কর্ণফুলী টানেল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামের এ টানেল সংযুক্ত করবে চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা ও দক্ষিণের আনোয়ারা প্রান্তকে।

২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি টানেলের বোরিং কাজের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে ২০১৪ সালে প্রকল্প বাস্তবায়নে বাংলাদেশে ও চীনের সরকারি পর্যায়ে সমঝোতা স্মারক সই হয়। আর চীন সরকারে এ টানেল নির্মাণের জন্য মনোনীত করেন চীনা প্রতিষ্ঠান চায়না কমিউনিকেশন অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানি (সিসিসিসি) লিমিটেডকে।

 

রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র-

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে ২.৪ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন একটি পরিকল্পিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যা বাংলাদেশের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুর নামক স্থানে নির্মীত হচ্ছে। এটি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র যার প্রথম ইউনিট ২০২৩ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদন কার্যক্রম শুরু করবে।

 

বাংলাদেশ ও সুবর্ণ জয়ন্তী-

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী হলো ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর নয়মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানের কাছ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছরপূর্তি পালনের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃৃক ঘোষিত একটি বার্ষিক পরিকল্পনা।

 

রুপকল্প ২০৪১ কি-

রূপকল্প ২০৪১ বা বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত এবং জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থানকে আরও দৃঢ় করে গড়ে তোলার জাতীয় কৌশলগত পরিকল্পনা।

 

তালেবান বলতে কি বুঝায়-

তালেবান বা তালিবান (পশতু: طالبان, অনুবাদ ‘ছাত্র’) আফগানিস্তানের একটি দেওবন্দি ইসলামি আন্দোলন এবং সামরিক সংগঠন। … ১৯৯৬ সালে আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আফগান রাজধানী কান্দাহারে স্থানান্তরিত হয়।

 

কোয়াড কি-

চতুর্ভুজীয় সুরক্ষা সংলাপ ( Quad, যা কোয়াড নামে পরিচিত) আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, অস্ট্রেলিয়া এবং ভারতের মধ্যে একটি অনানুষ্ঠানিক কৌশলগত ফোরাম যা সদস্য দেশগুলির মধ্যে অর্ধ-নিয়মিত শীর্ষ সম্মেলন, তথ্য আদান প্রদান এবং সামরিক ড্রিল সম্পন্ন করে থাকে ।

 

WHO কি-

WHO Full Form হ’ল – World Health Organization” এবং বাংলাতে WHO এর পুরো নাম – “বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা”। World Health Organization (WHO) 1948 সালের 7 এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। তাই সারা বিশ্বে 7 এপ্রিল – “বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস” পালিত হয়.

 

আইসিডিডিআরবি-

আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ বা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়াল ডিজিজ রিসার্চ, বাংলাদেশ, সংক্ষেপে আইসিডিডিআর,বি বাংলাদেশে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান।

 

একনেক কি-

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি বা একনেক (ইংরেজিঃ ECNEC – Executive Committee of National Economic Council) হল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অধীনস্থ একটি নির্বাহী কমিটি যা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্পের যাচাই, বিনিয়োগ, অনুমোদন ও অগ্রগতি তথাপি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও অর্থনৈতিক

 

এনারসি/NRC আইন কি-

জাতীয় নাগরিক পঞ্জী (এনআরসি) হ’ল সকল ভারতীয় নাগরিকের জন্য একটি পঞ্জী যা ২০০৩-২০০৪-এ সংশোধিত হিসাবে নাগরিকত্ব আইন ১৯৫৫-এর মাধ্যমে বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। আসাম রাজ্য ব্যতীত অন্য রাজ্যে এই পঞ্জীকরন এখনো কার্যকর করা হয়নি।

 

ম্যানগ্রোভ বন কি-

ম্যানগ্রোভ বন হচ্ছে সমুদ্র-উপকূলবর্তী বন, যেখানে জোয়ারের সময় পানি উঠে এবং ভাটার সময় নেমে যায়। … সাধারণত উপকূলের লবণাক্ত, কর্দমাক্ত ও আংশিক জলাবদ্ধ অঞ্চলে এই ম্যানগ্রোভ বনের সৃষ্টি হয়। লবণাক্ত মাটির কারণে এই বনের গাছগুলোর শিকড় বেশ ছড়ানো থাকে; কিন্তু মাটির গভীরে প্রবেশ করে না।Jun 27, 2020

 

বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভুমি সুন্দরবন-

গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনার বদ্বীপের সুন্দরবন বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। এর নাম সম্ভবত হয়েছে সুন্দরী গাছের নাম থেকে। এটি অন্যান্য ম্যানগ্রোভ জঙ্গলের থেকে বেশি বৈচিত্র্যপূর্ণ । এর জলা জঙ্গলে যে ১০০টিরও বেশি প্রজাতির গাছ জন্মায় তার মধ্যে অন্তত ২৮টি প্রকৃত ম্যানগ্রোভ।

 

সাবমেরিন ক্যাবল কি-

সাবমেরিন ক্যাবল বলতে একটি ভিন্নধর্মী টেলিযোগাযোগ মাধ্যম কে বুঝানো হয়। সাধারণ ভাবে আমরা জানি যে, রেডিও ট্রান্সমিশনে ইথারে ছুঁড়ে দেয়া তথ্য আয়নোস্ফিয়ারে ঠিকরে আবার আমাদের কাছে ফিরে আসে। এই পদ্ধতিতে রেডিওর মাধ্যমে খবর বা সংগীত সম্প্রচার সম্ভব হলেও বৈরী আবহাওয়ায় বা দূর্যোগকালীন সময়ে এমনকি আপদকালীন সময়েও অধিকতর তথ্য আদান প্রদানের জন্য দ্রুত মাধ্যম হিসাবে “তার” বা “টেলিগ্রাফ” পদ্ধতি অপেক্ষাকৃত বেশি উপযোগী। স্বাভাবিক ভাবে একটি দেশ বা জনপদে টেলিগ্রাফ এর ব্যবস্থা সহজেই করা সম্ভব খুঁটি গেড়ে বা মাটির নিচে টানেল করে। কিন্তু, বিশাল দূরত্ব যেমন এক মহাদেশ থেকে অন্য মহাদেশে? সেখানে তো আর খুঁটি বসিয়ে নেয়া সম্ভব নাও হতে পারে! সে কারণেই , এই কাজটি করবার জন্য সাগরের গভীরে তার বসিয়ে বা ক্যাবল বসিয়ে বা ভাসিয়ে নেয়া হয়। বেশি গভীরতার সাথে তুলনা করতে গিয়েই ঐ গভীরতার যানবাহণ সাবমেরিনের তুলনায় এই ক্যাবলের নাম-ও হয়ে গেছে সাবমেরিন ক্যাবল।

 

ডিএনএ টেস্ট কি-

ডিএনএ টেস্টের জন্য ভিকটিম বা মরদেহের দাঁত ও হাড় নমুনা হিসাবে সংগ্রহ করা হয়। অপর দিকে ভিকটিমের পরিবার বা স্বজনের রক্ত বা মুখের লালা সংগ্রহ করা হয়। কোনও কোনও সময় দুটিই সংগ্রহ করা হয়। নিহতদের নমুনাকে বলা হয় ‘মিসিং পার্সনস স্যাম্পল’ ও স্বজনদের নমুনাকে বলা হয় ‘রেফারেন্স স্যাম্পল’।

 

হরমোন কি-

হরমোন (ইংরেজি: Hormone, গ্রিক: ὁρμή) যে জৈব-রাসায়নিক তরল যা শরীরের কোনো কোষ বা গ্রন্থি থেকে শরীরের একটি নির্দিষ্ট অংশে নিঃসরিত হয়ে রক্তরস বা ব্যাপন প্রক্রিয়ায় উৎপত্তিস্থল থেকে দূরে বাহিত হয়ে দেহের বিভিন্ন বিপাকীয় ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবং ক্রিয়ার পর ধ্বংস প্রাপ্ত হয় তাদের হরমোন বলে।

 

ইনসুলিন কি-

ইনসুলিন(ইংরেজি: Insulin), হলো অগ্ন্যাশয়ের প্রধান হরমোন,এক ধরনের পলিপ্যাপটাইড, যা গ্লুকোজকে রক্ত থেকে কোষের মধ্যে প্রবেশ করা নিয়ন্ত্রণ করে। ইনসুলিন অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন নিঃসরণকারী কোষগুলো (আইল্যেটস অব ল্যাঙ্গারহেন্স-এর বিটা কোষ) থেকে নিঃসৃত হয়।

 

গ্রীন হাউজ প্রতিক্রিয়া কি-

গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা ভূপৃষ্ঠ হতে বিকীর্ণ তাপ বায়ুমণ্ডলীয় গ্রিন হাউজ গ্যাসসমূহ দ্বারা শোষিত হয়ে পুনরায় বায়ুমণ্ডলের অভ্যন্তরে বিকিরিত হয়। এই বিকীর্ণ তাপ ভূপৃষ্ঠে উপস্থিতিতেও বায়ুমণ্ডলের নিম্নস্তরে ফিরে এসে ভূপৃষ্ঠের তথা বায়ুমণ্ডলের গড় তাপমাত্রাকে বাড়িয়ে দেয়।

 

কিশোর অপরাধ ও  কিশোর গ্যাং কি-

বয়সের দিক থেকে সাধারণ ৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী কিশোর কিশোরী দ্বারা সংঘটিত অপরাধই কিশোর অপরাধ। তবে বিভিন্ন দেশে বয়সের তারতম্য রয়েছে। কোনো কোনো দেশে ১৩ থেকে ২২ বছর আবার কোনো দেশে ১৬ থেকে ২১ বছর বয়সী কেউ অপরাধ করলে কিশোর অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হয়।

এবং এইসব কিশোর সংদ্গবদ্ধ ভাবে বিভিন্ন অপরাধ করে থাকে যা কিশোর গ্যাং নামে পরিচিত। 

 

সাইবার ক্রাইম কি-

একটি কম্পিউটার বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে যদি কারো ব্যক্তিগত তথ্যের অবৈধ ব্যবহার, copyright infringement, ঠকানো, personal data চুরি, hacking, phishing, spamming বা privacy theft এবং এগুলির মতো অপরাধ করা হয়, তাহলে একে বলা হয় “cybercrime” .

 

পারমানবিক শক্তি কি-

কোন একটি ভারী মৌলের পরমাণুকে নিউট্রন দ্বারা আঘাত করলে ভারী মৌলটি ভেংগে দুইটি হাল্কা মৌলের পরমাণুতে পরিণত হয় এবং বিপুল পরিমাণ তাপ শক্তির বিকিরন ঘটে। এই শক্তিকেই বলা হয় পরমাণু শক্তি। এই বিক্রিয়া সংঘটিত হওয়ার সময় সাধারণত ৩টি নিউট্রনও উৎপন্ন হয় যা পুনরায় নতুন ৩টি বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে।

 

পারমাণবিক চুল্লি কি-

একটি পারমাণবিক চুল্লী একটি যন্ত্র, যা একটি স্বনির্ভর নিউক্লিয় শৃঙ্খল বিক্রিয়া শুরু এবং নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। … পারমাণবিক বিভাজন থেকে উৎপন্ন তাপ কার্যক্ষম তরলে (জল বা গ্যাস) স্থানান্তর করা হয়, যার ফলস্বরূপ তরল থেকে উৎপন্ন বাষ্প টার্বাইনগুলির মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়।

 

নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টর কি-

নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট এর কেন্দ্র হল পারমাণবিক চুল্লী (Nuclear Reactor) এটি নিউক্লিয়ার চেইন বিক্রিয়া উৎপন্ন করে এবং নিয়ন্ত্রণ করে যার মধ্যমে প্রাপ্ত তাপশক্তি কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। এখন প্রর্যন্ত বিশ্বে ৪৪০টি চুল্লি চালু অবস্থায় আছে। এর মধ্য আমেরিকায় ৯৬ টি চুল্লী কার্যকর।

 

বিখ্যাত কবি/সাহিত্যিক সম্পর্কিত বিভিন্ন গুরুত্বপুর্ণ তথ্য

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

একটি দিনের  শুরু মানেই নতুন সম্ভাবনা। আর দিনের শুরুটা তাই রুটিন মাফিক নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে করাটা অত্যন্ত  জরুরী। সকালের নিয়মিত অভ্যাসগুলি কেমন হওয়া দরকার সে বিষয়ে আলোচনা করার আগে সকালে উঠার অভ্যাসটা আগে করা প্রয়োজন কেননা সকালে না উঠতে পারলে সকালের অভ্যাস গড়ে তোলা অসম্ভব।

আসুন জেনে নেই সকালে উঠার ব্যাপারে কিছু মনীষীদের বানী- 

“শীঘ্র ঘুমানো এবং তাড়াতাড়ি ওঠা একজন মানুষকে সুস্থ, ধনী এবং জ্ঞানী করে তোলে।” – বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন, আমেরিকান বিনিয়োগকারী

“প্রতি সকালে একজন শিক্ষানবিস হতে ইচ্ছুক হন।” – মেস্টার একহার্ট, জার্মান দার্শনিক

“সকালে এক ঘন্টা হারাবেন, এবং আপনি সারা দিন এটির জন্য আফসোস করবেন।” – রিচার্ড হোয়াটলি, ইংরেজি শিক্ষাবিদ

“সকালের আগে ঘুম থেকে উঠা ভাল, কারণ এই ধরনের অভ্যাসগুলি স্বাস্থ্য, সম্পদ এবং জ্ঞানে অবদান রাখে।” – এরিস্টটল, গ্রীক দার্শনিক

“আমরা যা বারবার করি। শ্রেষ্ঠত্ব, তারপর, একটি কাজ কিন্তু একটি অভ্যাস নয়.” – এরিস্টটল

 

সকালের অভ্যাস বা রুটিন কি ?

সকালের অভ্যাস/ আচার-আচরণ বা রুটিন হল এমন জিনিস যা আপনি আপনার প্রতিটা দিন ভালোভাবে শুরু করার জন্য করেন। কিছু কিছু লোকের জন্য, এর মধ্যে প্রার্থনা করা বা মনকে নিশ্চিতকরণ বা সতেজ করার অভ্যাস অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে, অন্যদের জন্য তারা একটি বই পড়্তে  বা তাদের জার্নালে/ ব্লগে/ দিনলিপিতে লিখতে  পছন্দ করে থাকে। যাই হোক না কেন যে অভ্যাসটি আপনার জন্য দিনের শুরুটা সতেজ ও প্রানবন্ত করতে কাজ করে – সেটিকে সময় দিন এবং প্রতিদিন এই অভ্যাসটি অনুশীলন করা নিশ্চিত করুন নিয়মিতভাবে! আর এই কাজ বা কাজের সমষ্টিই হল আপনার সকালের অভ্যাস বা রুটিন যা আপনার প্রতিটি দিনকে কর্মময় করে তুলবে।

অন্যকথায়, সহজভাবে বলতে গেলে, একটি সকালের রুটিন হল মূলত কতগুলো  কর্মের সমষ্টি যা আপনি সকালে করেন নিয়মমাফিক ও প্রতিনিয়তই, সাধারণত আপনার দিনের প্রধান কার্যকলাপ যেমন, কাজ করা বা স্কুলে যাওয়ার আগে। এক গ্লাস পানি পান করা বা দাঁত ব্রাশ করা থেকে শুরু করে দুই ঘণ্টার ওয়ার্কআউট বা ব্যায়াম করা বা খোলা মাঠে দৌড়ানো- এই কাজগুলোও হতে পারে।

সকালের অভ্যাস বা রুটিনের প্রয়োজনীতা কি-

ইন্টারনেট দুনিয়ায় সকালের রুটিনের ধারনায় পরিপূর্ণ, সেইসাথে কীভাবে দুর্দান্ত-প্রতিভাবান  এবং সফল মানুষেরা তাদের সকালকে অভ্যাসকে গড়ে তুলে তার উদাহরণও অজস্র। কিন্তু সত্য হল আপনার জন্য নিখুঁত  ও সঠিক সকালের রুটিন কী তা আপনি ছাড়া কেউ বলতে পারবে না।

এর কারণ আমরা সবাই ভিন্নভাবে কাজ করি, বিভিন্ন জৈবিক ছন্দ, ভিন্ন পছন্দ এবং বিভিন্ন উৎপাদনশীলতার রকমফের। একজন ব্যক্তি পাঁচ মাইল দৌড় দিয়ে তাদের দিন শুরু করতে পছন্দ করেন আবার অন্যজন মৃদু যোগব্যায়াম বেছে নেন দিনের শুরুর অভ্যাসে এবং তৃতীয়জন মনে করেন যে তারা দুজনেই পাগল কারন সে সকাল 10 টায় বিছানায় তার চায়ের কাপে চুমুক দিচ্ছে।

আপনার সকালের রুটিন বাকি দিনের জন্য একটা ছন্দ নিয়ে আসে। এখানে ১০টি সহজ সকালের অভ্যাস রয়েছে যা আপনি একটি সকালের  রুটিন তৈরি করে অনুশীলন করতে পারেন যা আপনাকে সাফল্যের জন্য প্রস্তুত করবে।

আপনার সকালের সুর আপনার দিনের স্বর নির্ধারণ করবে, তাই সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা শুরু করা প্রয়োজন। আপনি যখন সকালের জন্য স্বাস্থ্যকর অভ্যাসগত আচরণ তৈরি করবেন, আপনি আপনার দিনটিকে সাফল্যের জন্য প্রস্তুত করবেন সন্দেহ নাই।

আপনি কি কখনও লক্ষ্য করেছেন যখন আপনার সকালটি একটি উন্মাদনায় বা হতাশায় শুরু হয় – যখন আপনার অ্যালার্ম স্নুজ করেন , সকালের নাস্তা এড়িয়ে যান – আর আপনার বাকি দিনগুলিও সেই বিশৃঙ্খল দিনটাকে অনুসরণ করতে থাকে এবং আপনার বিশৃংখল মেজাজকে প্রতিফলিত করে  প্রাত্যহিক কাজ-কর্মে ।

আপনি প্রতিদিন সকালের অভ্যাসগুলি সম্বন্ধে সচেতন হন বা না হন, আপনি সর্বদা অভ্যাসের অধীনে কাজ করেন (ভাল এবং খারাপ উভয়ই) – এবং সেগুলো আপনার দৈনন্দিন অস্তিত্বের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। একটি স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলার অংশ হল এর সাথে অভ্যস্থ হওয়া।  আপনি যদি ইতিবাচক অভ্যাস গড়ে তুলতে চান, তাহলে সেগুলি আপনার  প্রকৃতিতে পরিণত না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে সেগুলো মজ্জাগত করে গঠনের জন্য  কিছু প্রচেষ্টা করতে হবে যা পরে স্বয়ংক্রিয় দৈনিক কার্যে পরিণত হবে।

বিশেষতঃ  সকালের অভ্যাসের ক্ষেত্রে চরম সত্য যে সকালে আপনি যা আপনার মধ্যে মনন করেন তা আপনার বাকি দিনে আপনার অনুভূতি, কাজ এবং চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করে।

 

১০টি সহজ সকালের অভ্যাস যা আপনাকে একটি সতেজ দিন উপহার দিতে পারে 

এখানে ১০টি সহজ অভ্যাস রয়েছে যা আপনি এখন আপনার সকালের রুটিনে তালিকাভুক্ত করতে পারেন, যেখানে আপনি অনুভব করছেন, অভিনয় করছেন এবং আপনার বাকি দিনগুলি বা সামনের দিনগুলির জন্য আপনার সর্বোচ্চ সম্ভাবনা নিয়ে চিন্তা করছেন।

 

১. আপনার স্মার্টফোন স্নুজ করুনঃ
বর্তমান সময়ে আমাদের একটা স্বাভাবিক সকালের কাজ হলো ঘুম থেকে উঠার পর স্মার্টফোনের পর্দায় উকি মারা। আর এই অভ্যাসের কারনেই আপনি নিজের ক্ষতি করছেন। আপনার স্মার্টফোনে বার্তা বা কাজের ইমেল চেক করার ফলে আপনি খুবতারাতারি নিজের অজান্তেই একটি সক্রিয়-সতেজ মানসিকতার পরিবর্তে একটি প্রতিক্রিয়াশীল ও স্নায়ুচাপের মানসিকতা গড়ে তুলছেন যা কখনো আপনাকে দিনেই প্রথম মুহুর্তেই অস্থির, চিন্তিত বা হতাশ করে তুলতে পারে, যা আপনাকে অভ্যন্তরীণ শান্তি এবং আত্ম-নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে একটি প্রতিরক্ষামূলক অবস্থায় আপনার দিন শুরু করতে বাধ্য করবে। ঘুম থেকে ওঠার পর আপনি প্রথমেই যে  কাজটা করবেন সেটা হল আপনার ফোনকে আপনার থেকে দুরে রাখুন যতক্ষণ না আপনার নির্দিষ্ট সকালের তালিকার কাজগুলো শেষ হয়। আপনার দিনের প্রথম ঘন্টা প্রযুক্তি থেকে বিচ্ছিন্ন থাকার চেষ্টা করুন যাতে আপনি বর্তমান-মুহূর্ত আত্ত-সচেতনতা এবং কটি ইতিবাচক মনযোগ দিয়ে আপনার দিন শুরু করতে পারেন।

 

২. উষ্ণ জল, তাজা শুরু-এই কথাটি মেনে চলুনঃ 
এক ঘন্টা খানেক চুমুক না দিয়ে সকালে শুধু এক গ্লাস জল পান করা- আপনার শরীরকে হাইড্রেট করার একটি ভাল উপায়। এক  গ্লাস উষ্ণ জলে লেবু যোগ করার আয়ুর্বেদিক এই কৌশল আপনার পাচনতন্ত্র থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ করতে সাহায্য করে যা রাতে আপনার শরীরে জমে থাকতে পারে, এর পাশাপাশি ভিটামিন সি এর একটি ভাল উৎসও হতে পারে, আপনার শ্বাসকে সতেজ করে, ওজন কমাতে সহায়তা করে এবং বিপাক ও হজম প্রক্রিয়াকে উদ্দীপিত করে তুলে। সকালের প্রথম চুমুকেই স্বাস্থ্যকর এবং সতেজ হওার জন্য এর থেকে উৎকৃষ্ট আর কিছু হতে পারে না। তাই আপনার দিন শুরু করুন এক গ্লাস লেবুর পানি দিয়ে।

সকালের অভ্যাস যা আপনাকে করে তুলবে প্রানবন্ত ও কর্মঠ -উষ্ণ জল, তাজা শুরু

৩. মনে আত্ম-সন্তুষ্টুতির ভাব- ভাবুন আপনি কিসের জন্য কৃতজ্ঞঃ 
আপনি বিছানা থেকে উঠার আগে, নিজেকে হাসতে এবং কৃতজ্ঞতা স্বীকারের অনুশীলন করতে অভস্ত্য হোন এবং কয়েক মিনিট সময় দিন এটা ভাবতে। তাহলে মনের মধ্যে একটা স্বর্গীয় সুখ পাবেন যা আপনার মনকে প্রশান্তি দিবে এবং আপনার মধ্যে পজিটিভ শক্তি সঞ্চারণ করবে। আর এটা ভেবে  যখন আপনি হাসেন, তখন এটি আপনার মস্তিষ্ককে ভালো অনুভূতির নিউরোট্রান্সমিটার (ডোপামিন, এন্ডোরফিন এবং সেরোটোনিন) মুক্ত করার জন্য সংকেত দেয়, যা আপনার মেজাজ উন্নত করে, আপনার শরীরকে শিথিল করে এবং আপনার হৃদস্পন্দন কমিয়ে দেয়। আপনি কি এই ইতিবাচক অভ্যাসটির সাথে আপনার দিন শুরু করতে চায় না?

আপনি যখন হাসছেন, আপনি কিসের জন্য কৃতজ্ঞ তা প্রতিফলিত করতে শুরু করুন। গবেষণায় দেখা গেছে কৃতজ্ঞতা অনুশীলন করা অন্যান্য সুবিধার মধ্যে একটি হল এটা স্ট্রেস হরমোন হ্রাস করে এবং মেজাজ উন্নত করে। তাই, একটি সাধারণ দৈনিক কৃতজ্ঞতা অনুশীলন যোগ করা আপনার সকাল শুরু করার একটি দুর্দান্ত উপায় হতে পারে এতে কোন সন্দেহ নাই। তাহলে আপনি একজন ব্যক্তি হিসাবে এবং আপনি জীবনে কৃতজ্ঞ এমন একটি বিষয়ে মনকে নিবিষ্ট করে বিছানায় এক মিনিট সময় নিয়ে আপনার দিন শুরু করুন।

 

৪. আপনার ঘুমানোর বিছানা ছেড়ে যাবার আগে গুছিয়ে যানঃ  
লেখক এবং পডকাস্ট হোস্ট (দ্য টিম ফেরিস শো) টিম ফেরিস,  বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ড ও দক্ষতার- বিভিন্ন শিল্পে গুণী শতাধিক অত্যন্ত সফল লোকের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। তিনি সবসময় জিজ্ঞেস করেন, “আপনার সকালের রুটিন কি?” এর মধ্যে থেকে তিনি পাঁচটি অভ্যাস সংগ্রহ করেছেন যা তিনি তার সকালের রুটিন-  এ অন্তর্ভুক্ত করেছেন এবং তার মধ্যে একটি হল নিজের ঘুমানোর বিছানা গুছিয়ে রাখা

এটি সময় নষ্ট, গুরুত্বহীন বা অপ্রয়োজনীয় বলে মনে হতে পারে কেননা এটি আবার রাতে ব্যবহার করতে যাচ্ছেন, তবে আপনার বিছানা তৈরি করা একটি সহজ পদক্ষেপ মাত্র- যা আপনি সকালে নিতে পারেন আর এটি আপনাকে আপনার দিনটি সম্পন্ন বোধ করে— গর্ব এবং কৃতিত্বের অনুভূতির চেয়ে আর কী ভাল মানসিক প্রসান্তির ছন্দ আর কোন কাজ থেকে পেতে পারবেন না। দায়িত্ব নেওয়া এবং সারা দিন ধরে সাধারণ কাজগুলি সম্পূর্ণ করা আপনাকে আরও বেশি করে নেওয়ার ভিত্তি তৈরি করে দিবে।

 

৫. ধ্যান বান প্রসান্ত-চিত্তে কিছুক্ষন মনকে শান্ত রাখুন করুনঃ 
আপনার দৈনন্দিন সকালের রুটিনে ধ্যানের মতো কিছু ধরণের মননশীলতা অনুশীলনকে অন্তর্ভুক্ত করা আপনাকে মনের প্রসান্তি আনায়নে সাহায্য করতে পারে যা দিনের প্রতিটি কাজের  পদক্ষেপে আপনাকে শক্তি দিতে পারে। আপনার মন এবং আবেগকে প্রশিক্ষণ দিতে পারে এই অভ্যাসটি, যা তারপরে আপনার সারা দিনের চ্যালেঞ্জগুলির প্রতি আপনি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখান তা প্রভাবিত করে।

আপনার ধ্যানের সময় দিনের জন্য আপনার উদ্দেশ্য ও কর্ম পরিকল্পনা ঠিক করার জন্যও একটি দুর্দান্ত সময়। আপনি কারন আপনার দিনটি কীভাবে  অতিবাহিত করতে চান বা আপনি কিভাবে শুরু করতে চান বা কি অর্জন করতে চান সে সম্পর্কে স্পষ্ট হয়ে উঠলে, আপনি স্পষ্ট সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যা আপনি সত্যিকার অর্থে কর্মের ভিতর দিয়ে বাঁচতে চান এমন জীবন তৈরি করে।  কোথায় শুরু করবেন তা নিশ্চিত করুন।  এখানে একটি সাধারণ ধ্যান যা আপনি সকালে করতে পারেন:

  • একটি আরামদায়ক বসার স্থানে যান এবং পাঁচ মিনিটের জন্য একটি টাইমার সেট করুন।
  • আপনার চোখ বন্ধ করুন এবং আপনার শ্বাসের প্রতি মনোযোগ নিবিষ্ঠ করুন।
  • আস্তে আস্তে এক থেকে চার পর্যন্ত গণনার সময় আপনার নাক দিয়ে শ্বাস নিন, শ্বাস নেয়ার সময়ের সমান সময় আপনার ভিতরে শ্বাস ধরে রাখুন। এবং তারপর  এক থেকে আট গণনার সময় পর্যন্ত আপনার নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।
  • এভাবে প্রতিবার যখন আপনি আপনার মন ঘুরপাক খাচ্ছে লক্ষ্য করেন, আপনার শ্বাসের উপর ফোকাস করার জন্য আলতো করে এটিকে ফিরিয়ে আনুন।
  • টাইমার বন্ধ হয়ে গেলে, আপনার গণনা ছেড়ে দিন, কিন্তু কিছুক্ষণের জন্য আপনার চোখ বন্ধ করে বসে থাকুন।
  • আপনার দিনের জন্য একটি উদ্দেশ্য সেট করুন এবং নিজেকে এই অভিপ্রায় পূরণের দৃঢ় প্রতিজ্ঞ করুন।
  • আপনার চোখ খুলুন এবং তারপরে আপনার সাথে শক্তি এবং দীপ্ত অভিপ্রায় নিয়ে আপনার দিনের সাথে এগিয়ে যান।

সকালের অভ্যাস যা আপনাকে করে তুলবে প্রানবন্ত ও কর্মঠ -ধ্যান বান প্রসান্ত-চিত্ত

৬. আপনার শরীর আপনার শরীরের জড়তা কাটাতে ব্যায়াম বা হাঁটাহাঁটি করুনঃ 
এটি একটি সাধারণ ব্যায়াম রুটিন হতে পারে অথবা আপনার ইচ্ছামত কোন খোলা জায়গায় হাটাও হতে পারে। আপনার পোষা প্রাণীর সাথে দ্রুত হাঁটা, সিট-আপ এবং পুশ-আপে করা, অথবা সামান্য হাটাচলা করা- যাই হোক নাক কেন, আপনার দিন শুরুর প্রথমেই শরীর এবং মনকে শক্তিশালী করার জন্য দেহের অলসতাকে কাটিয়ে নিন। আপনার জন্য কোন ধরনের ব্যায়াম সঠিক তা নির্ধারণ করুন এবং এটি নির্ধারণ করুন। এটি জটিল, দীর্ঘ বা তীব্র হতে হবে এমন না, তবে সকালে কিছু ধরণের শারীরিক ক্রিয়াকলাপ বা ব্যায়াম আপনার রক্ত ​​​​প্রবাহিত করবে এবং যে কোনও মানসিক চাপকে দূর করতে সহায়তা করবে। এমনকি আপনার রুটিনকে আকর্ষণীয় রাখতে আপনি প্রতিদিন কি ধরনের ব্যায়াম করেন তাও আপনি পরিবর্তন করতে পারেন কিছু দিন পরপর।

 

৭. স্ব-যত্ন বা নিজের পরিচয্যা দিয়ে শুরু করুনঃ 
আপনার চেহারায় সময় এবং শ্রম দেওয়া আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে সাহায্য করে। সুতরাং, গোসল করুন, আপনার মুখ ধুয়ে নিন, আপনার দাঁত ব্রাশ করুন, আপনার চুল আঁচড়ান, লোশন/তেল লাগান, ইমপ্রেস করার জন্য পোশাক পরুন এবং অন্য কোনো স্বাস্থ্যবিধি/গ্রুমিং অভ্যাস প্রয়োগ করুন যা আপনাকে নিজের সম্পর্কে ভালো বোধ কয়ায় ও আত্ম-তৃপ্তি যোগায়। এর মধ্যে থাকতে পারে আগের রাতে আপনার জামাকাপড় বাছাই করা (বিশেষ করে যদি আপনার সকালে সময় কম থাকে) বা আপনার কাপড় ইস্ত্রি করা – যাই হোক না কেন আপনার মনে হয় আপনি আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিচ্ছেন, উপস্থাপনযোগ্য দেখাচ্ছে এবং আত্মবিশ্বাসী বোধ করছেন। 

 

৮. একটি স্বাস্থ্যকর নাস্তা করুনঃ 
আপনি সম্ভবত শুনেছেন যে সকালের নাস্তা হল দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। আপনি যখন একটি স্বাস্থ্যকর নাস্তা (চর্বিহীন প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং পুরো শস্য) খাওয়ার জন্য সময় নেন, তখন আপনার সারাদিনে আরও শক্তি থাকবে এবং ফোকাস এবং মনোনিবেশ করার একটি শক্তিশালী ক্ষমতাও থাকবে।

 

৯. আপনার “টু-ডু বা কাজের তালিকা” পুনরায় স্বরন করুনঃ 
দিনের জন্য একটি “করণীয়” তালিকা লিখতে কয়েক মিনিট সময় নিন। তারপরে এটিকে অগ্রাধিকার দিন যাতে আপনার দিনের তালিকায় এটিতে মাত্র ৩ থেকে ৫টি আইটেম থাকে—আপনি প্রথমে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি মোকাবেলা করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে অগ্রাধিকারের ক্রম অনুসারে র‌্যাঙ্ক করে নিতেও পারেন।  আপনার মনের মধ্যে ভাসমান রাখার পরিবর্তে আপনার “করণীয়গুলি” লিখে রাখা মানসিক দুর্বলতাকে দূর করতে সহায়তা করে।

১০. পর্যাপ্ত বিশ্রামে ও তৃপ্তিতে রাতে ঘুমানঃ 
এই শেষটি আপনার সকালের জন্য কোন অভ্যাস নয় . তবে, আপনি নতুন, স্বাস্থ্যকর সকালের অভ্যাস বাস্তবায়নের আশা করার আগে, আপনার শরীর এবং মনের একটি সুস্বাস্থ্যের ভিত্তি থাকা উচিত। আপনি জেগে থাকার সময় যেভাবে অনুভব করেন তা আপনার ঘুমের অভ্যাসের উপর নির্ভর করে। আপনি যদি অস্বস্তি, খিটখিটে বা ক্লান্ত বোধ করেন তবে আপনি পর্যাপ্ত মানের ঘুম পাচ্ছেন না।

ঘুমের সময়, আপনার শরীর সুস্থ মস্তিষ্কের কার্যকারিতা সমর্থন করতে এবং আপনার শারীরিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে কাজ করে। প্রকৃতপক্ষে, ঘুম আপনার শারীরিক সুস্থতা, মানসিক স্বচ্ছতা এবং জীবনের গুণমানে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যে চলমান ঘুমের ঘাটতি (পরিমাণটি ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হয়, তবে সাধারণত এর অর্থ প্রতি রাতে ৬ থেকে ৮ ঘন্টার কম বিশ্রামের ঘুম হয়) আপনার স্বাস্থ্যের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে—এবং আপনি কতটা ভালো ভাবেন, প্রতিক্রিয়া দেখান, কাজ করেন, শিখেন এবং অন্যদের সাথে মিলিত হন।

আপনি যদি খুঁজে পান যে আপনি পর্যাপ্ত মানের ঘুম পাচ্ছেন না, তাহলে ঘুমানোর ঘুমানোর জন্য কি কি উপায় অবলম্বন করা যেতে পারে তা খুজুন। 

আপনি যখন একটি রাতের বিশ্রামের ঘুমের পর আপনার দিন শুরু করবেন, তখন আপনি আপনার নতুন সকালের অভ্যাসের সাথে শুরু করে, পুনরুজ্জীবিত বোধ করবেন এবং দিনটি নিতে প্রস্তুত হবেন।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান ও সাম্প্রতিক তথ্য নিছে দেয়া হল-

  1. নিম্নলিখিত কোন্ নীতির মাধ্যমে ভারতের ব্যালেন্স অব পেমেন্টস্ এর উন্নতি সম্ভব নয় – আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি।
  2. পশ্চিমবঙ্গ মানবাধিকার কমিশন কোন বছর গড়া হয় – ১৯৯৫ সালে।
  3. কোন্ ধরনের অর্থনীতিতে ভােক্তাকে (Consumer) ‘রাজা’হিসেবে বর্ণনা করা হয় – ধনতান্ত্রিক অর্থনীতি।
  4. ভারতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারা অনুসারে কেন্দ্রীয় সরকার, রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দেবে, রাজ্য সরকার তা না মানলে রাষ্ট্রপতি সেই রাজ্যের শাসনভার নিজের হাতে নিতে পারে – ২৫৬ ও ২৫৭ নং ধারায়।
  5. স্বাধীন ভারতের সরকারি ক্ষেত্রের আওতাভুক্ত প্রথম নিগাম কোনটি – দামােদর ভ্যালি কর্পোরেশন।
  6. ভারতীয় প্রত্নতত্ত্বে জনক কে – আলেকজান্ডার কানিংহাম।
  7. ভারতীয় নাগরিকত্ব আইন কোন বছর গৃহীত হয়। – ২৯৫৫ সালে।
  8. মানুষের আবিষ্কৃত প্রথম ধাতু কোনটি – তামা।
  9. ভারতীয় সংবিধানের মূল ভিত্তি হিসেবে কোন আইনকে গণ্য করা হয় – ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন।
  10. সিন্ধু সভ্যতার আবিষ্কারক কে – রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়।
  11. বৈদিক সাহিত্য কোন সময় রচিত হয় – 1500-1000 খ্রিস্টপূর্বাব্দে।
  12. জন্মসূত্রে ভারতীয় নাগরিক হওয়ার সুযােগ কোন বছর বিলুপ্ত হয় – ১৯৮৬ সালের নভেম্বরে (সংশােধনী বিধায়ক গৃহীত হওয়ার পর)।
  13. সিন্ধু সভ্যতার প্রাচীন বন্দর টির নাম কী – লােথাল।
  14. সারকারিয়া কমিশন কোন বছর গড়া হয় – ১৯৮৩ সালে। 
  15. আর্য শব্দের অর্থ কী – কৃষিকাজ।
  16. ভারতীয় সংবিধানের ব্যাখ্যা কর্তা কে – সুপ্রিম কোর্ট।
  17. সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীদের কাছে কোন্ ধাতুর ব্যবহার অজানা ছিল – লােহা।
  18. চীন ও ভারতের মধ্যে সুষ্ঠু সম্পর্কের জন্য কবে ‘পঞ্চশীল নীতি’ গৃহীত হয় – ১৯৪৫ সালের এপ্রিলে।
  19. বৃহৎ স্নানাগারটি কোথায় অবস্থিত হয়েছে – মহেনজোদারাে তে।
  20. হরপ্পার কোন্ অঞ্চল ধান চাষের সঙ্গে যুক্ত – লােথাল।
  21. ভারতের মিশ্র অর্থনীতি’র কথা প্রথম কোথায় বলা হয় – 1948-এর শিল্পনীতি গ্রহণের সময়।
  22. লােথাল কোন সভ্যতার একটি বড় বন্দর ছিল – সিন্ধু সভ্যতার।
  23. ৪৫ গ্রাম জলে কী পরিমানে অক্সিজেনের উপস্থিতি লক্ষিত হয় – ৪০ গ্রাম।
  24. ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ক্ষুদ্রায়তন শিল্পের নাম কী – হ্যান্ডলুম।
  25. পরমাণু সম্বন্ধে ডালটন কী মতবাদ ব্যক্ত করেন। – অবিনশ্বর, অবিভাজ্য এবং আদিম বস্তুকণাই হচ্ছে পরমাণু।
  26. ভারতের সবচেয়ে পুরনাে লৌহ ইস্পাত টির। নাম কী – TISCO (জামশেদপুর)।
  27. অক্সিজেন কোন কোন ধাতুর সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হয় না – আয়ােডিন ও ক্লোরিনের সঙ্গে।
  28. বর্তমান শিল্পনীতির লক্ষ্য কী – মিশ্র অর্থনীতির দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
  29. ক্লোরােফর্ম তৈরীর কাজে কী ব্যবহার করা হয় – ব্লিচিং পাউডার।
  30. কোন শিল্প ক্ষেত্রে ভারতীয় মহিলাদের যােগদান সর্বাধিক – চা শিল্পে।
  31. ক্লোরিন ও হাইড্রোজেনের মধ্যে রাসায়নিক সংযােগ ঘটলে কী উৎপন্ন হয় – হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড।
  32. কোন প্রকার হস্তশিল্প ভারতের সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে সাহায্য করে – কাচের কাজ।
  33. কে ‘মেসন’ কণা আবিষ্কার করেন – জাপানি বৈজ্ঞানিক হিদেকি ইউকাওয়া।
  34. 1967 সালে কার নেতৃত্বে Industrial Licensing Policy Committee গঠিত হয় – সুবিমল দত্ত।
  35. লেবুর রস টক কেন – সাইট্রিক অ্যাসিডের জন্য।
  36. কে প্রথম পরমাণু গঠন সম্বন্ধে আলােকপাত করেন – রাদারফোর্ড।
  37. সরকারি নিয়মানুসারে বর্তমানে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (সেজ) এর জন্য অনুমােদিত সর্বোচ্চ জমির পরিমাণ কত – 5000 হেক্টর।
  38. সােডিয়াম কার্বনেট থেকে কী উৎপন্ন হয় – কার্বন ডাই অক্সাইড।
  39. ৪৩৮, ভারতের শ্রমিকরা কোন শিল্প ক্ষেত্রে সর্বাধিক পরিমাণে নিযুক্ত রয়েছে – বস্ত্রশিল্পে।
  40. গ্যাসের আয়তন মাপার যন্ত্রের নাম কী – ইউডিও মিটার। ৪৫১. ইউরােপের সবচেয়ে জনঘনত্ব বিশিষ্ট দেশ কোনটি – নেদারল্যান্ড।
  41. পূর্বের আমদানি-রপ্তানি বর্তমানে কী নামে পরিচিত – বৈদেশিক বাণিজ্য নীতি।
  42. কত সালে মাদ্রাজ রাজ্যের নাম তামিলনাড়ু হয়- ১৯৬৯ সালে।
  43. ভারতের বৃহত্তম কেন্দ্রীয় সরকার অধীনস্থ সংস্থা। কোনটি – ভারতীয় রেল।
  44. অগ্নিবীণা বইটির লেখক কে – কাজী নজরুল ইসলাম। ৪৬৬. রাজস্থানের সােনার কেল্লা কিসের তৈরি – হলুদ বেলেপাথর।ভারত-বর্ষ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান
  45. রেগাট্টা কোন খেলার সঙ্গে যুক্ত – রােইং।
  46. ভারত ছাড়াে আন্দোলন কবে শুরু হয় – ১৯৪২ সালের ৮ আগস্ট।
  47. কোন সালে কলকাতায় সর্বপ্রথম চলচ্চিত্রের আগমন ঘটে – ১৮৯৮ সালে।
  48. ভারতের প্রথম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার নাম কি – ব্রজেস মিশ্র।
  49. ভারতের কোন শহরকে বলা হয় মূলধনের রাজধানী – মুম্বাই।
  50. G-এর পরীক্ষামূলক মান কে নির্ণয় করেছিলেন – ক্যাভেন্ডিস।
  51. হীরালাল সেনের প্রথম চলন্ত চলচ্চিত্রের নাম কী – আলিবাবা।
  52. চুনাপাথর কীসে রূপান্তরিত হয় – মার্বেল।
  53. ডেজার্ট ফক্স কাকে বলা হয় – জেনারেল রােমেন।
  54. ইসরাে কত সালে স্থাপিত হয় – ১৯৬৯ সালে।
  55. প্রথম শ্রেণীর খাদকে 9999.90KJ শক্তি স্থানান্তরিত হলে উৎপাদকে ব্যবহৃত শক্তির পরিমাণ কত – 899999.10KJ।
  56. কমিউনিজমের বাইবেল কোন গ্রন্থকে বলা হয় – দাস ক্যাপিটাল।
  57. কোন প্রাণী সংকটপন্ন (Threatened) তালিকাভুক্ত নয় – ডােডাে পাখি।
  58. ভারতের কোন প্রধানমন্ত্রীর বইয়ের প্রচ্ছদ সত্যজিৎ রায়ে-এর আঁকা ? বইটির নাম কী – জওহরলাল নেহেরু’র।ডিসিকভারি অব ইন্ডিয়া।
  59. একটি আন্তঃক্রিয়ার উদাহরণ – প্রতিযােগিতা।
  60. বার্সি রডােডেনড্রন অভয়অরণ্য কোন জিবটি সংরক্ষণের জন্য বিখ্যাত – রেড পান্ডা।
  61. দাদাসাহেব ফালকের প্রথম সম্পূর্ন চলচ্চিত্রের নাম কী – হরিশচন্দ্র।
  62. কোন সালে ভারতের কলকাতা, বােম্বে ও মাদ্রাজের ফিল্ম সেনসর বাের্ড গড়ে ওঠে ? উঃ- ১৯২০ সালে। ৪৬৪. B.FJ.A এর পুরাে নাম কী ?
  63. ভারতীয় পার্লামেন্ট ‘বায়ােলজিক্যাল ডাইভারসিটি অ্যাক্ট’ পাশ হয় কত সালে – 2000 সালে।। ৪৭৬. কোন খাদ্যশৃঙ্খল জীবের আকার ক্রমশ হ্রাস পায় – পরজীবী খাদ্যশৃঙ্খল।
  64. সুন্দরবনের বাস্তুতন্ত্রে কিস্টোন প্রজাতি হল — বাঘ। 
  65. পপুলেশন আন্তঃক্রিয়া কোন বাস্তুতন্ত্রের অন্তর্গত – কমিউনিটি।
  66. ধান চাষে ভারত কোন স্থানের অধিকারী – দ্বিতীয়।
  67. আফ্রিকার বেচুনল্যান্ডের বর্তমান নাম কী – বতসােয়ানা।
  68. গির জাতীয় উদ্যানর বিকল্প কোন স্থানে সিংহ। সংরক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে – বরদা বন্যপ্রাণী। অভ্যারণ্য।
  69. বাতাসিয়া লুপ দিয়ে কোন শৈলশহর যেতে হয় – দার্জিলিং।
  70. কোনটি শক্তি প্রবাহের বৈশিষ্ট্য নয় – শক্তিপ্রবাহ বহুমুখী।
  71. ভারতে কোথায় বেশি সিঙ্কোনা চাষ ও ইউক্যালিপটাস অরণ্য দেখা যায় – উটিতে।
  72. কলকাতা সর্বপ্রথম চলচ্চিত্র কে আনে –হীরালাল সেন।
  73. সুইজারল্যান্ডের রাজধানীর নাম কী – বার্ন। 
  74. ধূলিকণার জন্য লালচে রঙের বৃষ্টিকে কী বলে –ব্লাড রেন। 
  75. সবথেকে কম বৃষ্টিপাত কোথায় হয় –জয়শলমীর।
  76. কালবৈশাখীকে উত্তর-পশ্চিম ভারতে কী বলে – আঁধী। 
  77. জনসংখ্যার বিচারে ভারতের সর্বনিম্ন রাজ্য কোনটি – লাক্ষাদ্বীপ।
  78. আধুনিক চলমান সিঁড়ি বা ‘এসক্যালেটর’ কে -এলিশা ওটিশ।
  79. কোন সালে প্রথম অবিভক্ত বাংলায় প্রমােদ কর। আবিষ্কার করেন – ধার্য করা হয় – ১৯২২ সালে।
  80. কেন্দ্রীয় সরকার কোথা থেকে অভ্যন্তরীণ ঋণ নেয় – প্রভিডেন্ট ফান্ড। 
  81. সত্যজিৎ রায়ের জন্ম কবে কোথায় হয়েছিল -কলকাতা, ২মে ১৯২১ সালে।
  82. শকাব্দের ভিত্তিতে ভারতের জাতীয় ক্যালেন্ডার গৃহীত হয় কোন সালে – 1957 সালের 22 মার্চ।
  83.  প্রথম সবাক চিত্রের নাম কী – শ্রবণ কুমার। 
  84. ভারতের কোন অঞ্চলকে ‘খনিজ ভান্ডার’ বলা ছােটনাগপুর মালভূমি।  
  85. আমেরিকার কোন নদীকে বলা হয় ‘ফাদার অব হয় – ওয়াটার’ – মিসিসিপি।
  86. বাংলা নির্মিত প্রথম সবাক চলচ্চিত্রের নাম কী – ঋষির প্রেম।
  87. ভারতের প্রথম Tidal Power Plant কোথায় গড়ে ওঠে – কাভালা।
  88. মৌসিম শব্দের অর্থ কী – ঋতু।
  89. ব্রডগেজ রেলপথের মধ্যকার দূরত্ব কত – ১.৬৭ মিটার।
  90. B.0.D-এর পুরাে নাম কি – বায়ােলজিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড।
  91. ন্যারােগেজ রেলপথের মধ্যকার দূরত্ব কত – ০.৭৬২ মিটার।
  92. আই.বি.ডব্লিউ.এল (IBWL) কি – ইন্ডিয়ান বাের্ড অফ ওয়াইল্ড লাইফ।
  93. মিটারগেজ রেলপথের মধ্যকার দূরত্ব কত – ১.০০ মিটার।
  94. DDT আবিষ্কার করে কে নােবেল পুরস্কার লাভ করেন – ড.মুলার।
  95. উত্তর রেলপথের সদর দপ্তর কোথায় আছে – নিউ দিল্লিতে।
  96. পেট্রোলিয়ামের উপাদান কি কি – হাইড্রোজেন ও কার্বনের মিশ্রণ।
  97. ট্রান্স হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কী – লিওপারগেল।
  98. ধোঁয়া এবং কিসের মিশ্রণে ধোঁয়াশা হয় – নাইট্রোজেন অক্সাইড।
  99. পশ্চিম-মধ্য রেলপথের সদর দপ্তর কোথায় আছে – জব্বলপুরে।
  100. বায়ুমন্ডলের সর্বনিম্ন স্তর কোনটি – ট্রপােস্ফিয়ার।
  101. কোন পর্বতের পূর্বাংশ কাইমুর নামে পরিচিত – সিদ্ধ্য।
  102. ভৌত পরিবেশের তিনটি উপাদান কি কি – লিথােস্ফিয়ার, হাইড্রোস্ফিয়ার এবং অ্যাটামােস্ফিয়ার।
  103. শীতকালে সাধারণত কোন মেঘে বৃষ্টি হয় – স্ট্রাটোকিউমুলাস।
  104. আলবিরুনী কার শাসনকালে ভারতবর্ষে এসেছিলেন – সুলতান মাহমুদ।
  105. মরা জোয়ার বা, মরা কোটাল কোন দিনে হয় – শুক্লপক্ষ ও কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে।
  106. কাকে বলা হয় ‘ভারতীয় বিপ্লবের মাতা’মাদাম ভিকাজি রুস্তম কামা কে আর কামা।
  107. E.P.A কি – এনভায়রনমেন্টাল প্রােটেকশন। ৫২৩. হাওড়া জেলার প্রধান অর্থকারী ফসল কোনটি – এজেন্সি।
  108. 0.R.S কি – ওয়াল রিহাইড্রেশন সন্ট।
  109. কীসে ধাতব ও সােডিয়াম রাখা হয় –কেরােসিনে।
  110. C.0.D-এর পুরাে নাম কি – কেমিক্যাল অক্সিজেন ডিমান্ড।
  111. ফিরােজ শাহ তুঘলক কোন নামে বিখ্যাত – সুলতানি যুগের আকবর।
  112. পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোনটি – সান্দাকফু।
  113. স্বাধীনতা সম্মত সরকারের দুটি মৌল মান কী – স্থায়িত্ব ও বিচার।
  114. সিগারেট লাইটারে কোন গ্যাস ব্যবহৃত হয় – বিউটেন।
  115. বায়ুর ‘রাঙ্কিং’ কথার অর্থ কী – ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে গতি পরিবর্তন করা।
  116. অরুণাচল প্রদেশের রাজধানী কোথায় – ইটানগর।
  117. কোন শহর ‘প্রােটেস্টান্ট রােম’ নামে পরিচিত – জেনিভা।
  118. ব্যাটারীতে কোন অ্যাসিড থাকে – সালফিউরিক।
  119. চীন সাগরের ঘূর্ণবাত কি নামে পরিচিত – টাইফুন।
  120. জাতীয় কংগ্রেসের কোন অধিবেশনে ‘পূর্ণ স্বরাজ’-এর দাবি তােলা হয়েছিল – লাহাের।
  121. নিউটনের কোন সূত্র থেকে বয়েলের সংজ্ঞা পাওয়া যায় – দ্বিতীয় সূত্র থেকে।
  122. অ্যাটলাস পর্বতশ্রেণি কোথায় অবস্থিত – আফ্রিকা মহাদেশের আলজেরিয়ার উত্তরে।
  123. B.0.T কীসের একক – তড়িৎ শক্তি খরচের একক।
  124. এক দেশের অধিকাংশ জুড়েই রয়েছে এক বিশাল মরুভূমি সেই দেশ ও মরুভূমির নাম কী – বতসােয়ানা দেশে কালাহারি মরুভূমি।
  125. চাঁদেশব্দ করলে শােনা যায় না কেন – চাঁদে বায়ুমণ্ডল নেই বলে।
  126. ‘ফন’ কাকে বলে – আল্পস্ পর্বতের উত্তর ঢাল থেকে বয়ে আসা দক্ষিণমুখী এক উষ্ণ বায়ু প্রবাহকে।
  127. পৃথিবী পৃষ্ঠের কোন স্থানে বস্তুর ওজন সর্বাধিক হয় – মেরু অঞ্চলে।
  128. সুইজারল্যান্ড ও ইটালির মধ্যে কোন পর্বত রযেছে – মাটার হর্ন।
  129. কোন উষ্ণতায় জলের ঘনত্ব সর্বাধিক – 4 ডিগ্রী সেলসিয়াস উষ্ণতায়।
  130. ‘ব্যাক ওয়াশ’ কী – বেলাভূমি থেকে জলের সমুদ্র অভিমুখে ফিরে যাওয়া।
  131. প্রাণীর লসিকা গ্রন্থি কোনটি – প্লীহা।
  132. ইউরােসিল কোথায় থাকে – RNA তে।
  133. ভূমিকম্পের মাত্রা আগে কোন স্কেলে মাপা হত – মার্কারি স্কেল।
  134. কে প্রথম রােবট আবিষ্কার করেন – উইলিয়াম গে।
  135. ‘সেন্ট্রাল গ্লাস অ্যান্ড সেরামিক রিসার্চ ইনস্টিটিউশন’ কোথায় রয়েছে – যাদবপুরে।
  136. মানবদেহের সর্ববৃহৎ পৌষ্টিক গ্রন্থিরটির নাম কী– যকৃৎ।
  137. তাপ বর্জন করে তরল না হয়ে সরাসরি কঠিন। হওযাকে কি বলে – সমীভবন।
  138. কত ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বরফ জল হয় – 0°।
  139. সরাসরি বরফে পরিণত হওয়াকে কি বলে – উর্ধ্বপাতন।
  140. ইলেকট্রন কিসের নিউক্লিয়াসে থাকে না – পরমাণুর।
  141. যে তাপমাত্রা পদার্থ কঠিন হতে শুরু করে তাকে কি বলে – হিমাঙ্ক।
  142. অ্যাভােগেড্রো সংখ্যাকে কি দ্বারা প্রকাশ করা হয় – N।
  143. ফসফিন কি পদার্থ – যৌগিক পদার্থ।
  144. একটি হালকা মৌলের নাম – হাইড্রোজেন।
  145. আন্তঃআণবিক আকর্ষণ সবথেকে কম কোন পদার্থের –নাইট্রোজেন।
  146. রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না কি – অনু।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান ও সাম্প্রতিক তথ্য নিছে দেয়া হল-

  1. কে কলেরার জীবাণু আবিস্কার করেন – রবার্ট কক
  2. পাবলিক সার্ভিস কমিশনে কতজন সদস্য থাকে – ২২ জন।
  3. রাজ্যপালকে কে শপথ বাক্য পাঠ করান – হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি।
  4. ‘পানকি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র’ কোথায় অবস্থিত – উত্তর প্রদেশ
  5. ‘দারিদ্র দূরীকরণ’ এই উদ্দেশ্যটি কোন পরিকল্পনা কালে বিশেষ গুরুত্ব পায় – ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা।
  6. কোষের ‘প্রােটিন ফ্যাক্টরি’ কাকে বলে – রাইবােজমকে
  7. ফসজিন এর রাসায়নিক নাম কি – কার্বনিল
  8. ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি কত বছর বয়সে অবসর গ্রহণ করেন – ৬৫ বছর বয়সে।
  9. রাজ্যের বিধানসভার মন্ত্রি পরিষদ এবং নির্বাচিত সদস্যদের কে শপথ বাক্য পাঠ করান – বিধানসভার স্পিকার।
  10. সরলতম হাইড্রোকার্বনের নাম কি – মিথেন
  11. ATM এর পুরাে কথাটি কি – Automatic Teller Machine।
  12. রাজ্যর আইনসভার উচ্চকক্ষকে কি বলা হয় – বিধান পরিষদ।
  13. সর্বাধিক বনাঞ্চল বিশিষ্ট রাজ্যের নাম কী – মধ্যপ্রদেশ।
  14. পশ্চিমবঙ্গে কবে প্রথম পঞ্চায়েত ব্যবস্থা কার্যকর হয় – ১৯৫৭ সালে।
  15. ভারতের ক’টি রাজ্য বিধান পরিষদ আছে – ছয়টি।
  16. ডেনমার্কের পার্লামেন্টের নাম কী – ফ্লোকেটিং।
  17. ভিগিন বনাঞ্চল কোন রাজ্যে অবস্থিত – কেরল।
  18. কে প্রথম বাংলায় স্বাধীন সুলতানী স্থাপন। করেছিলন – শাসনউদ্দিন ইলিয়াস শাহ।
  19. অমর্ত্য সেন কত সালে নােবেল পান – ১৯৯৮ সালে।
  20. ‘কাদম্বরী’-র রচয়িতা কে – বানভট্ট।
  21. রামচরিতের রচয়িতা কে – সন্ধ্যাকর নন্দী।
  22. বিশ্বের প্রথম চালকহীন বাস পরিষেবা কোথায় শুরু হয়েছিল – লিওন, ফ্রান্স।
  23. শেরশাহের সেনাপতি কে ছিলেন – ব্ৰক্ষজিৎ গৌড়।
  24. পিরপাঞ্জাল কোথায় অবস্থিত – জম্মু-কাশ্মীর।
  25. শচীন সিং কোন খেলার সঙ্গে যুক্ত – বক্সিং।
  26. কোন মধ্যযুগীয় শাসক প্রথম ঐশ্বরিক নরপতিত্বের আদর্শ প্রচার করেছিলেন – বলবন।
  27. মধুবনী কোথাকার শিল্পকলা – বিহার।
  28. তালিকোটার যুদ্ধ কত খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত হয় – ১৫৫৬ খ্রীঃ।
  29. উবের কাপ কোন খেলার সঙ্গে যুক্ত – ব্যাডমিন্টন।
  30. ‘রাজতরঙ্গিনী’ ও ‘হর্ষচরিত’- এর রচয়িতা হলেন – কলহন ও বানভট্ট।
  31. মধুবনী কোথাকার শিল্পকলা – বিহার।
  32. ১৯২০ সালে অসহযােগ আন্দোলনের সঙ্গে কার নাম যুক্ত আছে – সীমান্ত গান্ধী।
  33. লুই ফিগাে কোন দেশের ফুটবলার – পর্তুগাল।
  34. বেসবল খেলায় প্রতিটি দলে কতজন খেলােয়াড় থাকে – ৯জন।
  35. কোন ব্যক্তি ‘দীন-ই-ইলাহী’ গ্রহণ করেছিলেন -বীরবল।
  36. পৃথিবীর কোন শহরে প্রথম টেস্টটিউব ডলফিন তৈরি হয় – হংকং।
  37. কোন মুঘল শাসক ‘জিন্দা পীর’ (লিভিং সেন্ট)নামে পরিচিত ছিলেন – জাহাঙ্গীর।
  38. ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনােলজি কোথায় অবস্থিত – এলাহাবাদ।
  39. অগ্নি ক্ষেপণাস্ত্রটি কী ধরনের – স্থল থেকে স্থল।
  40. ‘এ হােম ফর মিস্টার বিশ্বাস’ বইটির লেখক কে – ভি এস নইপাল।
  41. ভারি ধাতু বলা হয় কাদের – সােনা, রূপা, প্লাটিনাম, আয়রন ইত্যাদি।
  42. ক্রিকেটের পিতামহ কাকে বলা হয় – ডব্লউ জি গ্রেসকে।
  43. ক্লোরিনের পারমাণবিক গুরুত্ব কত – ৩৫.৪৬।
  44. ফুটবলের রাজপুত্র কাকে বলা হয় – দিয়াগাে মারাদোনা।
  45. কোনাে বাস্তব গ্যাস কী শর্তে আদর্শ গ্যাসের মত আচরন করে – কম চাপে ও উচ্চ তাপমাত্রায়।
  46. হরিয়ানা হ্যারিকেন কাকে বলা হত – কপিলদেব নিখাঞ্জকে।
  47. গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন কোথায় হয় – নয়া দিল্লি ‘কনস্টিটিউশন হল’এ।
  48. ভারতের প্রথম শতরানকারী ক্রিকেটারের নাম। কি – লালা অমরনাথ।ভারত-বর্ষ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান
  49. ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনার প্রথম অংশে ‘সমাজতন্ত্র’ ও ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ আর শেষ অংশে ‘জাতীয় সংহতি’ কবে অন্তর্ভুক্ত হয় – ১৯৭৬ সালে ৪২ তম সংশােধনের মাধ্যমে।
  50. কোনাে তরল পদার্থের বাষ্পচাপ বেশি হলে তার স্ফুটনাঙ্ক কেমন হবে কেমন হবে – কম হবে।
  51. ভারতীয় নাগরিকদের কর্তব্য অংশটুকু কোন বছর ভারতীয় সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয় – ১৯৭৬ সালে।
  52. ক্ষার ধাতুর উদাহরণ কি কী – সােডিয়াম ও পটাসিয়াম।
  53. গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের সর্বভৌম ক্ষমতা কার হাতে থাকে – জনগণের।
  54. জলের স্ফুটনাঙ্ক বেশি হওয়ার কারণ কী – আন্তরাণবিক হাইড্রোজেন বন্ধনের জন্য।
  55. পঞ্চায়েত গড়ার অধিকার ভারতীয় সংবিধানের কোন নীতির সঙ্গে জড়িত – রাষ্ট্রীয় নির্দেশমূলক নীতির সঙ্গে।
  56. যে গ্যাসের অনুগুলির মধ্যে কোন আকর্ষণ বল নেই তাকে কী বলে – আদর্শ গ্যাস।
  57. সীসা দূষনের প্রধান উৎস কী – ইস্পাত ও রঙ শিল্প।
  58. ভারতীয় সংবিধান তৈরির পর সাংবিধানিক
  59. দলিলে গণপরিষদের কতজন সদস্য সই করেন – ৩০৮ জন (৫টি আসন শূন্য ছিল) সদস্যের মধ্যে ২৭৫ জন।
  60. Loma-কী – কাদা বা বালির মিশ্রন।
  61. তড়িৎ পরিমাণের একক কী – কুলম্ব ও ফ্যারাডে।
  62. ভারতীয় সংবিধানে ‘শিক্ষা’ বিষয়টি বিষয়টি কোন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত – যুগ্ম তালিকার, অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের এক্তিয়ারে।
  63. ভারতের কোথায় ভারি জল তৈরি করা হয় – নাঙ্গাল ও নারােরা।
  64. মানুষের সপ্তম করােটি স্নায়ুজোড়া হল – ফেসিয়াল।
  65. সােডিয়াম পরমাণুর প্রথম কক্ষে ইলেকট্রনের। সংখ্যা কটি – ২টি।
  66. The Rule Breakers বইটির লেখক কে – প্রীতি শেনয়।। ৩৭২. গ্রেম স্মিথ-এর পরিচয় কী – আফ্রিকা ক্রিকেট বাের্ডের ডিরেক্টর।
  67. পর্যায় সারণীতে সবচেয়ে তড়িৎ ঋণাত্মক মৌল কোনটি – ফ্লোরিন।
  68. জেমস আন্ডারসন কোন ক্রিকেট দলের অভিজ্ঞ পেসার – ইংল্যান্ড।
  69. চোখের সংবেদনশীল স্তর কোনটি – রেটিনা।
  70. CSF উৎপন্ন হয়ে মস্তিষ্কের কোন অংশ থাকে – করােয়েড প্লেক্সাসে।
  71. বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরােধ দিবস কবে পালিত হয় – ১০ সেপ্টেম্বর।
  72. মানুষ ও কুনাে ব্যাং-এর সুষুম্না স্নায়ুর সংখ্যা কত – 31 জোড়া,10 জোড়া।
  73. বিশ্ব বসতি দিবস পালিত হয় কবে -৫ অক্টোবর।
  74. চোখের অন্ধবিন্দুতে কী থাকেনা – রড ও কোন। কোশ থাকে না।
  75. গণতন্ত্র সূচক ২০১৯-এর নিরিখে ভারতের স্থান। কত নাম্বারে – ৫১ নাম্বারে।
  76. মস্তিষ্কের ধূসর বস্তু থাকে মস্তিষ্কের কোথায় – পারিধিতে।।
  77. বিশ্ব পর্যটন দিবস কবে পালন করা হয় – ২৭ সেপ্টেম্বর।
  78. গ্লকোমা রােগে কী সমস্যা হয় – দৃষ্টিশক্তি ক্রমশ
  79. চোখের গহবরে তরল চাপ বাড়ে,  স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
  80. বুড়াচাপড়ি অভয়ারণ্যটি কোথায় অবস্থিত -অপটিক কোর্ট।
  81. তৃষ্ণা ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে কে -অসম হাইপােথ্যালামাস।
  82. ইক্সা GST সংক্রান্ত কী – মূল্যায়ন সংস্থা।
  83. মানুষও কুনােব্যাঙে করােটি স্নায়ুর সংখ্যা কত – 12 জোড়া,10 জোড়া।
  84. পৃথিবীর বৃহত্তম বক্সাইটের সঞ্চয় কোথায় রয়েছে – উত্তরে ইযব অন্তরীপের উপদ্বীপ অঞ্চলে
  85. বস্তু নিকটে অবস্থিত হলে উপযােজনের সময় উইপারের কাছে চোখের লেন্সের – বক্সতা বৃদ্ধি পায়।
  86. মােনেল মেটাল কীভাবে তৈরি করা হয় – তামা, নিকেল ও ম্যাঙ্গানিজ মিশিয়ে (28%+67%+5% অনুপাতে)।
  87. কারােজেন নামক তৈলাক্ত পদার্থ সমৃদ্ধ পত্রায়িত পাললিক শিলাকে কী বলে – অয়েল শেল (Oil Shel)
  88. তামা, দস্তা ও নিকেল মিশিয়ে কী সংস্কার ধাতু তৈরি করা হয় – জার্মান সিলভার।
  89. পাইরােলুসাইট কী – ম্যাঙ্গানিজের আকরিক।
  90. পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তামা উত্তোলক ও রপ্তানিকারক দেশের নাম কী – চিলি।
  91. লন্ডনের কোন বাজার মৎস্য ব্যবসায়ের জন্য খ্যাত – বিলিংসগেট বাজার।
  92. চালকোপাইরাইট কোন খনিজের আকরিক – তামার আকরিক।
  93. ‘মৎসজীবীর দেশ’ কাকে বলা হয় – নরওয়েকে।
  94. ম্যাঙ্গানিজ কোন কোন আকরিক থেকে উত্তোলন করা হয় – পাইরােলুসাইট ও সিলােমিলেন।
  95. সর্বোৎকৃষ্ট লৌহ আকরিক কী – ম্যাগনেটাইট।
  96. ট্যাকোনাইট কী – খুব নিকৃষ্ট মানের লৌহ। আকরিক
  97. পাললিক শিলাস্তরের ভাঁজের উপরিভাগে খনিজ তেলের অবস্থানকে কী বলে – পুল।
  98. ঝিনুক থেকে মুক্তা সংগ্রহের পদ্ধতি কে কী বলে – পার্ল কালচার।
  99. অ্যালুমিনিয়ামের খনিজের নাম কী – বক্সাইট।
  100. পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মৎস্যক্ষেত্রের নাম কী – উত্তর পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের মৎস্য ক্ষেত্র।
  101. স্বাধীনতার পরবর্তী কালে ভারতের অর্থনীতি কোন ক্ষেত্রের উপর অধিক নির্ভরশীল ছিল – প্রাথমিক ক্ষেত্র।
  102. পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মৎস্য সংগ্রহ দেশ কোনটি – চিন।
  103. ফিসক্যাল নীতি কিসের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত – সরকারি ব্যয় এবং ঋণ।
  104. শ্বেত অভ্রকে কী বলে – মাসকোভাইট।
  105. ভারতের কোন রাজ্যে সর্বাধিক বক্সাইট। উত্তোলিত হয় – ওড়িশা।
  106. কোনাে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সর্বোত্তম।
  107. সূচক কোনটি – মাথাপিছু আয়।
  108. ভারতের ফিসক্যাল নীতি কে গ্রহণ করে – অর্থমন্ত্রক।
  109. কোন পদ্ধতির সাহায্যে জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণী বৃদ্ধি ও বিকাশ ঘটানাে হয় – এ্যাকোয়া কালচার।
  110. ঘাটতি অর্থায়ন (Deficit Financing) কিসের আওতাভুক্ত – ফিসক্যাল নীতি।।
  111. ভারতের কোন্ দ্রব্যের আমদানির পরিমাণ সর্বাধিক – পেট্রোলিয়াম পণ্য।
  112. ভারতীয় সংবিধান সংশােধন পদ্ধতিকে ক’টি ভাগে ভাগ করা যায় – ৩টি ভাগে।
  113. টবিন ট্যাক্স মূলত কিসের সঙ্গে সম্পর্কিত – মুদ্রা (Currency)।
  114. গণপরিষদের সর্বশেষ অধিবেশন কবে বসে – ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান ও সাম্প্রতিক তথ্য নিছে দেয়া হল-

  1. আধুনিক শিল্পদানব বলা হয় কোন শিল্পকে – লৌহ ইস্পাত। 
  2. গান্ধিজী ডান্ডি অভিযান কোথা থেকে শুরু করেন। – সবরমতী আশ্রম। 
  3. শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা কে – গুরু নানক। 
  4. কোশ বাদের প্রবর্তক কে – স্লেইডেন ও স্বােয়ান। 
  5. গ্রিন পার্ক স্টেডিয়াম কোথায় অবস্থিত – কানপুর। 
  6. ফুসফুস কোন পর্দা দ্বারা আবৃত – প্লরা। 
  7. শিবাজির গুরু কে ছিলেন – রামদাস। 
  8. ঘনাদা চরিত্রের স্রষ্টা কে – প্রেমেন্দ্র মিত্র। 
  9. ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান কোনটি – ভারতরত্ন। 
  10. কলকাতা স্কুল বুক সােসাইটি কে প্রতিষ্ঠা করেন- ডেভিড হেয়ার। 
  11. বিজয়ঘাট কার সমাধিস্থল – লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। 
  12. আর্য সমাজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় – ১০ এপ্রিল ১৮৭৫। 
  13. কবুলিয়াত ও পাট্টা কে প্রবর্তন করেন – শেরশাহ। 
  14. কাবুই কোন রাজ্যের প্রচলিত নিত্য – মণিপুর।
  15. হুমায়ুননামা কে রচনা করেছিলেন – গুলবেদন বেগম। 
  16. ভারতে কারেন্সি নােট ছাপানাে ও সরবরাহ করা হয় কোথা থেকে – সিকিউরিটি প্রেস নাসিক। 
  17. হিন্দু মেলার প্রতিষ্ঠাতা কে -নবগােপাল মিত্র। 
  18. পথের দাবী এর রচয়িতা কে – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। 
  19. ভারতের কোন রাজ্যকে দুধের বালতি বলা হয় – হরিয়ানা। 
  20. “বেলা শেষের গান” কার লেখা – সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
  21. কাদম্বরী গ্রন্থটি কার লেখা – বাণভট্ট। 
  22. টিউবফিট কোন প্রাণীর গমনাঙ্গ – তারামাছ।
  23. এলাহাবাদ প্রশস্তি তে কোন কোন রাজার কীর্তি বর্ণনা আছে – সমুদ্রগুপ্ত
  24. হাঁদা ভোঁদা কার্টুন চরিত্রের সৃষ্টিকর্তা কে – নারায়ণ দেবনাথ
  25. বাঘা যতীন’ নামে কে পরিচিত ছিলেন – যতীন্দ্রনাথ মুখার্জী। 
  26. ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে কে ট্র্যাজিক রাজা নামে পরিচিত – রাজ কাপুর। 
  27. কার জন্মদিনটি ভারতে শিশু দিবস হিসেবে পালিত হয় – পন্ডিত জওহরলাল নেহরু। 
  28. ভারতের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন – ভি গিরি। 
  29. বংশগতির জনক কাকে বলা হয় – গ্রেগর ইয়ােহান মেন্ডেল। 
  30. জাপানের সংসদ কি নামে পরিচিত – ডায়েট। 
  31. তত্ত্ববােধিনী সভা কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন – দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। 
  32. নাটুয়া কোন রাজ্যের নৃত্য – বিহার। 
  33. ধুনাে কোন গাছের নির্যাস – শাল গাছের। 
  34. কাশ্মীরের আকবর কাকে বলা হয় – জয়নাল আবেদীন কে । 
  35. ভারতের জাতীয় সংগীত গাইতে কত সময় লাগে – ৫২ সেকেন্ড। 
  36. শেরশাহের প্রধান সেনাপতি কে ছিলেন – ব্রহ্মজিত গৌড়। 
  37. ভারতের প্রথম মহিলা কলেজ কোনটি – বেথুন কলেজ। 
  38. বাতাসের শহর কাকে বলে – শিকাগাে। 
  39. BCG কোন রােগের প্রতিষেধক – যক্ষা। 
  40. স্কার্ভি রােগ কোন ভিটামিনের অভাবে হয় – ভিটামিন C। 
  41. শিবাজী সাগর কোন রাজ্যে অবস্থিত – মহারাষ্ট্র। 
  42. কোন কাব্য গ্রন্থের জন্য নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী সাহিত্য একাদেমি পুরস্কার পান – উলঙ্গ রাজা। 
  43. বৈশাখী উসত্ব কোন রাজ্যে পালন করা হয় – পাঞ্জাব। 
  44. গাজী কার উপাধি ছিল – বাবর। 
  45.  বাংলার দুঃখ কোন নদীকে বলা হয় ? – দামােদর। 
  46. ভারতীয় অর্থনীতি হল – মিশ্র অর্থনীতি। 
  47. রাজস্থানি সংগীত কি নামে পরিচিত – চৈতি। 
  48. পশ্চিমবঙ্গের ক্ষুদ্রতম জেলা কোনটি – কলকাতা। 
  49. The Great Dictator ছবির পরিচালক কে ছিলেন – চার্লি চ্যাপলিন। ভারত-বর্ষ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান
  50. ভারতের কোন রাজ্যে সর্বাধিক বনভূমি রয়েছে – মধ্যপ্রদেশ। 
  51. মুসলিম লীগ কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯০৬ সালে। 
  52. WHO কবে স্থাপিত হয়েছিল – ৭ এপ্রিল ১৯৪৮। 
  53. মধুবনী কোথাকার শিল্প – বিহার। 
  54. লক্ষণ সেনের রাজধানী কোথায় ছিল – নদিয়া। 
  55. মৌমাছি কার ছদ্মনাম – বিমল ঘােষ। 
  56. পশ্চিমবঙ্গ থেকে হওয়া ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতির নাম কি – প্রণব মুখার্জী। 
  57. ‘পদ্মানদীর মাঝি’ গ্রন্থের লেখক কে – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। 
  58. মৌলিক অধিকার কে রদ করতে পারেন – রাষ্ট্রপতি ।
  59. লােকপ্রিয় নামে কে পরিচিত – গােপীনাথ বরদলৈ। 
  60. মানবদেহে থিয়ামিনের অভাবে কোন রােগ হয় – বেরিবেরি। 
  61. মুকুরুথি ন্যাশনাল পার্ক কোথায় অবস্থিত – তামিলনাড়ুতে। 
  62. প্রত্যক্ষ সংগ্রাম দিবস’ কবে ঘােষণা করা হয় – ১৬ আগস্ট ১৯৪৬। 
  63. আগ্রা শহর কে স্থাপন করেছিলেন – সিকান্দার লােদী
  64. শ্বেত অভ্রকে কি বলে – মাসকোভাইট। 
  65. লাইমাটোল রেঞ্জ পর্বত কোন রাজ্যে অবস্থিত – মণিপুর। 
  66. আমেরিকা কবে স্বাধীনতা লাভ করে – ৪ জুলাই ১৭৭৬। 
  67. তরিঞ্জবাহ কে কি বলা হয় – ভেক্টর রাশি। 
  68. ভারতের শস্যাগার কাকে বলে – পাঞ্জাব কে। 
  69. পৃথিবীর বৃহত্তম বিমান বন্দর কোন হ্রদের তীরে রয়েছে – মিশিগান। 
  70. বুড়াচাপড়ি অভয়ারণ্যটি কোথায় অবস্থিত – অসম। 
  71. ডেনমার্কের পার্লামেন্টের নাম কি – ফ্লোকেটিং। 
  72. কার্বন সবচেয়ে বেশি আছে কোন কয়লায় – অ্যানথ্রাসাইটে। 
  73. অমর্ত্য সেন কত সালে নােবেল পান – ১৯৯৮ সালে। 
  74. কোন ভারতীয় মহিলা সবচেয়ে বেশি দিন। মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন – শীলা দীক্ষিত
  75. হরিজন পত্রিকার প্রকাশক কে ছিলেন – মহাত্মা গান্ধী । 
  76. শ্রেণী বিন্যাসের জনক কাকে বলা হয় – ক্যারােলাস লিনিয়াস।
  77. কোন পতঙ্গের দেহে ফরমিক অ্যাসিড থাকে – লাল পিপড়া। 
  78. ভারতের বিসমার্ক কে – বল্লভভাই প্যাটেল।
  79. কোন গ্রন্থি হরমােন উৎপাদন করে না – প্লীহা।
  80. চাঁদের পাহাড় বইটির লেখক কে – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যাইয় ।
  81. পশ্চিমবঙ্গে কবে প্রথম পঞ্চায়েত ব্যবস্থা কার্যকর হয় – ১৯৫৭ সালে।
  82. কোন বিজ্ঞানীকে ‘মেনলাে পার্কের জাদুকর’ বলা হয় – টমাস আলভা এডিসন।
  83. কত সালে রিকম্বিনেট DNA তৈরি করা হয় – 1972 সালে।
  84. নীল নদের অববাহিকার আকৃতি কেমন – মাছের কাঁটার মতাে।
  85. কাঁসাই ও কেলেঘাই নদীর মিলিত প্রবাহের নাম কী – হলদি।
  86. ‘কার্লাইল সার্কুলার’ কবে জারি করা হয় – ১৯০৫।
  87. ‘পয়েন্ট ক্যালিমিয়ার রামরস’ স্থানটি কোথায় অবস্থিত – তামিলনাড়ু।
  88. কোন সাগর এশিয়া ও আফ্রিকাকে বিচ্ছিন্ন করেছে – লােহিত সাগর।
  89. ‘ভারতের খনিজ ভান্ডার’ বলা হয় কোন অঞ্চলকে – ছােটনাগপুর মালভূমি।
  90. Nature Index 2020′-তে ভারত কত নম্বর স্থানে রয়েছে – 12 নং।
  91. ভারতের কোন শহরকে ‘প্রাচ্যের ভেনিস বা রােম’ বলা হয় – কোচি।
  92. আয়তনের দিক থেকে ভারতের বৃহত্তম রাজ্য কোনটি – রাজস্থান।
  93. ভারতের ‘উদ্যান নগরী’ কাকে বলা হয় – বেঙ্গালুরুকে।
  94. খিলাফৎ দিবস কবে উদযাপিত হয় – ১৭ই  অক্টোবর ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে।
  95. ভারতের সর্বনিম্ন জনঘনত্বসম্পন্ন রাজ্য কোনটি – অরুণাচল প্রদেশ।
  96. ফ্রেন্ডস অফ ইন্ডিয়া’ পত্রিকাটি কত সালে প্রকাশিত হয় – ১৮২১ সালে।
  97. ভারতের বৃহত্তম লৌহ ইস্পাত কারখানা টি কোথায় অবস্থিত – ছত্রিশগড়ের ভিলাইতে।
  98. কোন নদীর তীরে আমাজন অবস্থিত – যমুনা।
  99. নীলদর্পণ নাটকের রচয়িতা কে – দীনবন্ধু মিত্র।
  100. বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত কোনটি – আমার সােনার বাংলা।
  101. নদীপ্রবাহ পরিমাপের একক কে কি বলে – কিউসেক।
  102. চেঙ্গিস খাঁ-র জন্মসূত্রে নাম কি ছিল – তেমুজিন।
  103. সাহারা মরুভূমি কোন দেশে অবস্থিত – আফ্রিকা।
  104. উত্তরাঞ্চলের রাজধানী কোথায় – দেরাদুন।
  105. নেপালের প্রধান নদী কোনটি – কালীগণ্ডক।
  106. মধ্য ও দক্ষিণ বঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ নদী কোনটি – গঙ্গা।
  107. কেঁচোর গমন অঙ্গের নাম কি – সিটি।
  108. উত্তরবঙ্গের প্রধান নদীটির নাম কী – তিস্তা।
  109. ‘জ্যাব (ab)’ কথাটি কোন খেলার সাথে যুক্ত – বক্সিং ।
  110. যুদ্ধ ক্ষেত্রে ‘রুমি’ কৌশল ব্যবহার করেছিলেন কে – বাবর । 
  111. ‘বিরজু মহারাজ’ কোন নৃত্যের সঙ্গে যুক্ত –কথক । 
  112. আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে পালিত হয় – ৮।
  113. কলকাতা কবে স্থাপিত হয় – ১৬৮৬ মার্চ।
  114. বাংলা কাব্যে বিহারীলাল চক্রবর্তীকে কি বলা হয় – ভােরের পাখি। 
  115. কোন নদী উপত্যকা কফি চাষের জন্য বিখ্যাত – কাবেরী। 
  116. সবুজ নগর কাকে বলা হয় – চেন্নাইকে। 
  117. ভূজ হ্রদ কোন রাজ্যে রয়েছে – গুজরাট। 
  118. রাজ্যের কোন বিল অর্থবিল কিনা তা কে নির্ধারণ করেন – বিধানসভার অধ্যক্ষ।
  119. ভারতবর্ষে পুলিশের সৃষ্টি করেন কে – কর্নওয়ালিশ। 
  120. ভারতের কোন রাজ্য প্রথম কমিউনিষ্ট পার্টি সরকার গঠন করে – কেরলা।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান ও সাম্প্রতিক তথ্য নিছে দেয়া হল-

  1. ইসলামাবাদের আগে পাকিস্তানের রাজধানী কি 
  2. ‘মনসবদারী প্রথা কে প্রচলন করেছিলেন – ছিল – রাওয়ালপিন্ডি। আকবর।।
  3. শ্রেণী বিন্যাসের জনক কাকে বলা হয় – ক্যারােলাস লিনিয়াস।
  4.  “The future of India’ কার লেখা – বিমল জালান।
  5. খনিজ পদার্থ ‘ফ্লোরিন’এর অভাবে মানব দেহে ক্ষতি হয় – দুর্বল দাঁত।
  6. ‘ইন্ডিয়া হােমরুল সােসাইটি’ কে প্রতিষ্ঠা করেন -স্যামাজী কৃষ্ণবর্মা। 
  7. মােবাইল ফোনে ব্যবহৃত প্রযুক্তি ‘GSM এর পুরাে কথাটি কি – Global System for Mobile
  8. কোন পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় শিল্পক্ষেত্রে বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি হয়েছিল – পঞ্চম।
  9. কোন নদীর উপর ‘পং’ বাঁধটি গড়ে উঠেছে – বিপাশা।
  10. লন্ডন শহরটি অবস্থিত কোন নদীর তীরে – টেমস্।
  11. কোন নদী উপত্যকা কফি চাষের জন্য বিখ্যাত –মধ্যপ্রদেশ। 
  12. বিশ্ব পর্যটন দিবস কবে পালিত হয় – সেপ্টেম্বর।
  13. 11 জুলাই দিনটি কোন দিবস হিসেবে পালিত-বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস।
  14. কলকাতায় হিন্দু কলেজ কবে প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে।
  15. মিটার/সেকেন্ড-2 কিসের একক – ত্বরণের 
  16. কোন ভারতীয় মহিলা সবচেয়ে বেশি দিন মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন – শীলা দীক্ষিত।
  17. একক। ‘বেতালা জাতীয় উদ্যান’ ভারতের কোন রাজ্যে অবস্থিত – ঝড়খান্ড।
  18. একদিনের জন্য কে ভারতের একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন – জগদম্বিকা পাল।
  19. চোখের কোন অংশে রঞ্জক থাকার জন্য চোখের রঙ কালাে, বাদামী বা নীল হয় – আইরিস।
  20. ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ‘ব্যাক্তিগ্রহ সত্যগ্রহ’ জন্য প্রথম কে মনােনীত হন – আচার্য্য বিনােবা ভাবে।
  21. কার সমাধিস্থল ‘বীরভূমি’ নামে পরিচিত – রাজীব গান্ধী।
  22. আন্তর্জাতিক নারী দিবস কবে পালিত হয় – ৮ ই মার্চ।
  23. কোন বিজ্ঞানীকে ‘মেনলাে পার্কের জাদুকর’ বলা হয় – টমাস আলভা এডিসন।
  24. মহাজাতি সদন কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন – সুভাষচন্দ্র বসু।
  25. ভারতের রাজধানী কত সালে পর্যন্ত কলকাতা ছিল – ১৯১১ সাল।
  26. ভারতের কোন রাজ্য ‘বাঘ রাজ্য’ হিসেবে পরিচিত – মধ্যপ্রদেশ।
  27. ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ কোথায় অবস্থিত – আটলান্টিক মহাসাগর।
  28. ভাগীরথী প্রকল্প কোন রাজ্যে চালু হয়েছে – তেলেঙ্গানা।
  29. বুদ্ধদেব তাঁর ধর্ম মত কোন ভাষা প্রচার করা – পালি ভাষায়।
  30. ফড়িং-এর প্রধান শ্বাসঅঙ্গ কোনটি – ট্রাকিয়া।
  31. চাঁদের পাহাড় বইটির লেখক কে – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
  32. রকেটে কি ধরনের জ্বালানি ব্যবহৃত হয় – তরল হাইড্রোজেন।
  33. লাসা শহরকে কী বলা হয় – নিষিদ্ধ নগরী।
  34. ‘সবে মুনিষে পজ মমা’ – উক্তিটি কার – অশােক।
  35. ‘প্রফুল্ল’ নাটকটির রচয়িতা কে – গিরিশ ঘােষ।
  36. ১০৮, শুভঙ্কর শর্মা কোন খেলার সঙ্গে যুক্ত – গল্ফ। 
  37. খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে উত্তর ভারতে কয়টি মহাজনপদ ছিল – 16 টি।
  38. ভারতের বৃহত্তম লবণাক্ত হ্রদটির নাম কী – সম্বর(রাজস্থান)। 
  39. ম্যাটার হর্ন কোন পর্বতমালার অন্তর্গত – আল্পস।
  40. কোচবিহার ট্রফি কোন খেলার সঙ্গে যুক্ত –  ক্রিকেট
  41. ভারতে কোন উপজাতির মানুষ সংখ্যা সর্বাধিক বসবাস করে – কোল।
  42. শমসের উল আজাদ কোন সাহিত্যিকের ছদ্মনাম- আবুল ফজল।
  43. প্রথম কবে নলজাতক শিশুর জন্ম হয়েছিল – ৬আগস্ট ১৯৮৬।
  44. বিশ্ব টেলিযােগাযােগ দিবস কবে পালিত হয় -১৭ মে।
  45. প্রথম কোন ভারতীয় মহিলার ছবি ডাকটিকিট প্রকাশ পায় – মীরা বাঈ।
  46. নরওয়েকে কিসের দেশ বলা হয় – নিশীথ সূর্যের দেশ।
  47. সংবিধান সংশােধন করার নিয়মাবলী কোন অনুচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে – 368।
  48. জয় লক্ষ্মী কাপ কোন খেলার সঙ্গে যুক্ত – টেবিল টেনিস।
  49. জল প্রবাহের বিচারে পৃথিবীর বৃহত্তম নদী কোনটি – আমাজন।
  50. মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আত্মজীবনীর নাম কী – উপলব্ধি।
  51. সােফি উইলমেস কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী – বেলজিয়াম।ভারত-বর্ষ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু সাধারণ জ্ঞান
  52. মহাত্মা গান্ধী শান্তি পুরস্কার কত সালে পেয়েছিল – ১৯৫৫ সালে।
  53. কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্তের মৃত্যু কত সালে – 25 জুন 1960 সালে।
  54. ভারতের উত্তরতম দরজা কোনটি – বুলন্দ দরওয়াজা।
  55. ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস’ কবে পালিত হয় – 16ই অক্টোবর।
  56. মামা-ভাগ্নে পাহাড় কোথায় অবস্থিত – বীরভূম।
  57. মহাজাতি সদন কে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন – সুভাষচন্দ্র বসু।
  58. কুড়ি থেকে ফুল ফোটা কি ধরনের চলন – ন্যাস্টিক চলন।
  59. সুভাষচন্দ্র বসু কোথায় ‘স্বাধীন ভারত’ সরকার গঠন করেন – টোকিও।
  60. সীমান্ত গান্ধীর অনুচরদের কি বলা হত – লাল কোর্তা।
  61. ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষাব্যবস্থার প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা কে পালন করেছিলেন – রাজা রামমােহন রায়।
  62. পেরিয়ার নামে কে পরিচিত ছিলেন – ই. ভি. রামাস্বামী নাইকার।
  63. মুক্তভাবে ভাসমান আণুবীক্ষণিক জীবদের কি বলা হয় – প্ল্যাঙ্কটন।
  64. বৈদ্যুতিক বাতি কে আবিষ্কার করেন – আলভা এডিসন।
  65. ভারতের প্রথম সম্পূর্ন আদমশুমারিটি অনুষ্ঠিত হয় কত সালে – 1881 সালে
  66. God’s Little Soldier বইটির রচয়িতা কে – কিরণ নাগরকার।
  67. কিসের উপস্থিতিতে দেহের ভিতরে রক্ত জমাট বাঁধে না – হেপারিন।
  68. ভীমসেন যােশী কোন ঘরানার শিল্পী ছিলেন – কিরানা।
  69. তারে জামিন পার চলচ্চিত্রটি কে পরিচালনা করেছিলেন – আমির খান।
  70. কোন ভারতীয় মহিলা সবচেয়ে বেশিদিন মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন- শীলা দীক্ষিত | 
  71. শ্রীসালমাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন রাজ্যে –আন্ধ্রা প্রদেশ।
  72. এন্নোর বন্দর কোথায় আছে – তামিলনাড়ু।
  73. ‘ইউগা’ ভারতের কোন রাজ্যের উপজাতি – কর্ণাটক।
  74. কাকিনাড়া বন্দরটি আছে কোন রাজ্যে – অৰ্ধা প্রদেশ।
  75. উস্ত্রী জলপ্রপাত কোথায় আছে – ঝাড়খণ্ডের গিরিডিতে।
  76. বিপাশা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় – রােটাং গীরিদ্বার।
  77. নাঙ্গা পর্বতের উচ্চতা কত – ৮,১৬২ মিটার।
  78. দুধওযা জাতীয় উদ্যান কোথায় আছে – পালিয়া (উত্তর প্রদেশ)।
  79. গিরি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোন রাজ্যে অবস্থিত – হিমাচল প্রদেশ।
  80. বিনা হ্রদ কোন রাজ্যে অবস্থিত – উত্তর প্রদেশ।
  81. ভূজ হ্রদ কোন রাজ্যে রয়েছে – গুজরাত।
  82. ধবলগিরি পর্বত শৃঙ্গের উচ্চতা কত – ৮,১৭২ মিটার।
  83. সেভেন সিস্টার ফলস কোথায় আছে – শিলং এর কাছে।
  84. ওখা বন্দরটি কোন রাজ্যে রয়েছে – গুজরাতে।
  85. সাতপুরা পর্বতের উচ্চতম শৃঙ্গের নাম কী – ধূপগড় (১,৭২২ মিটার)।
  86. অমরনাথ কোথায় অবস্থিত – জম্মু-কাশ্মীর।
  87. গান্ধী সাগর অভ্যারণ্য কোথায় আছে – মান্ডসাউর (মধ্যপ্রদেশ)।
  88. ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম বিভাজন কোথায় হয় -সুরাট।
  89. নর্মদা নদীর উৎপত্তিস্থল কোথায় – অমরক শৃঙ্গ।
  90. কোন গভর্নর জেনারেল ভারতের ইংরেজি ভাষায় প্রচলন শুরু করেন – লর্ড বেন্টিঙ্ক।
  91. ‘ভারতের তালা-চাবির শহর’ কাকে বলা হয় – আলিগড়।
  92. ‘My Experiments with Truth’বইটি কে লিখেছেন – এম কে গান্ধী।
  93. পৃথিবীর অন্তরতম স্তরটির নাম কী – কোর।
  94. ‘ব্ল্যাক প্যাগােডা’ কোথায় অবস্থিত – কোণারকে।
  95. ভারতের বস্ত্র গবেষণাগার কোথায় আছে – পুনে।
  96. সুলতান মাহমুদ কতবার ভারত আক্রমণ করেন – ১৭ বার।
  97. ভারতবর্ষে পুলিশের সৃষ্টি করেন কে – কর্নওয়ালিশ।
  98. মহারানী ভিক্টোরিয়া ভারতের শাসনভার গ্রহণ করেন কবে – ১৮৫৮ সালের ১ নভেম্বর।
  99. কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদ কার কাছে দায়ী থাকে – লােকসভার কাছে।
  100. বিশ্বের কোথায় প্রথম আইন চালু হয় – হামুরাবি ব্যাবিলনে প্রথম আইন চালু করেন ১৮০০ সালে।
  101. জাতীয় উন্নয়ন পরিষদ গঠিত হয়েছিল কত সালে – ১৯৫১ সালে।
  102. ডিডিটি কে আবিষ্কার করেন, কবে – পল মুলার, ১৮৪৩ সালে।
  103. কার্বন সবচেয়ে বেশি আছে কোন ক্যলায় – অ্যানথ্রাসাইটে
  104. রক্তচাপ মাপতে আমরা কী ব্যবহার করি – স্ফিগমােম্যানােমিটার।
  105. বাংলায় প্রথম নীল চাষ শুরু করেন কে – লুই। বন্নো নামে এক ফরাসি ব্যাক্তি।
  106. ফসফরাস সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করেন – জার্মান বৈজ্ঞানিক ব্রান্ড।
  107. ভারতে প্রথম সাইকেল চালু হয় কবে – ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে।
  108. অডিফোন কী – যারা কানে কম শােনে তার কানে লাগিয়ে শুনতে পায়।
  109. তত্ত্ববােধিনী পত্রিকা প্রকাশিত হয় কবে – ১৮৪৩। খ্রিষ্টাব্দে।
  110. ওষুধের মাইসিন শব্দটির অর্থ কী – মাইসিন শব্দের ওষধগুলি ফাঙ্গাস থেকে তৈরি হয়।
  111. ভারতে প্রথম বাংলা ভাষায় ক্যালেন্ডার মুদ্রিত হয়ে প্রকাশিত হয় কবে – ১৮৭৬ সালে।
  112. জীবাণুনাশক সাবান তৈরি করতে কোন পদার্থ অপরিহার্য – বােরাক্স (সােহাগ)।
  113. বাস্তিল দুর্গের পতন হয়েছিল কবে – ১৭৮৯ সালে ১৪ জুলাই।
  114. ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দেওয়ানি লাভ করে কবে -১৭৬৪ সালে ১২ আগস্ট।
  115. বিশ্বস্বাস্থ্য দিবস কত তারিখে পালন করা হয় – ৮ এপ্রিল। 
  116. কোন যন্ত্র আবিষ্কার হওয়ার পর চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা জানালেন যে, রােগের মূল কারণ জীবনে – অণুবীক্ষণ যন্ত্র।
  117. ভারতে কাগজের টাকা প্রথম ছাপা হয় কবে – ১৮৬২ সালে।
  118. মানুষের দেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থিটি কী – লিভার।
  119. প্রথম বাংলা ভাষায় ক্যালেন্ডার মুদ্রিত হয় কবে – ১৮২০ সালে।
  120. পৰ্থনা সমাজ কে প্রতিষ্ঠা করেন – আত্মারাম পাণ্ডুরঙ্গ।

গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞানের তথ্য

 

প্রথমবারের মতাে মহাকাশ স্টেশনে চাষ করা হয়- কাঁচা মরিচ। 

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ১২তম মিনিস্ট্রিয়াল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে- ৩০ নভেম্বর থেকে ৩ ডিসেম্বর (জেনেভা, সুইজারল্যান্ড)। বিশ্বব্যাপী জলবায়ু ক্ষতি তদারকি করার জন্য কপ-২৬ সম্মেলনে যে সংস্থা প্রতিষ্ঠার কথা ঘােষণা দেয়া হয়- International Sustainability Standards Board (ISSB)।

বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনী- চীনের।

বর্তমানে বিশ্বে তেল আমদানিতে শীর্ষ দেশ- চীন। 

কপ-২৬ সম্মেলনে ২০০টি দেশের যতজন রাষ্ট্র বা সরকার প্রধান বক্তব্য উপস্থাপন করেন- ১২০টি। 

এশিয়ায় বজ্রপাতের ভূমি বলা হয়- ভুটানকে। 

বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন শােষণে এক অভিনব বেলুন আবিষ্কার করেছে ইসরায়েল (হাই হােপস ল্যাব)। 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো-বাইডেনের উদ্যোগে ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে- দ্য সামিট ফর ডেমােক্রেসি (১০০টি দেশ নিয়ে)। সম্প্রতি সৌদি আরবের মদিনা নগরীর পূর্বে হেইল অঞ্চলের বালুতে পাওয়া মরুভূমির সভ্যতার নিদর্শনের নাম- মরুভূমির ঘুড়ি।

সম্প্রতি আফগানিস্তানের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের উদ্যোগে নয়াদিল্লিতে যতটি দেশের নিরাপত্তা উপদেষ্টারা অংশগ্রহণ করে- ৭টি (ইরান, রাশিয়া, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান, তুর্কমেনিস্তান, কাজাখস্তান; আয়ােজক দেশ ভারতসহ ৮টি)। 

২০২০ সালের মধ্যে জলবায়ু তহবিলে ধনী দেশগুলরে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি যত সাল পর্যন্ত বাড়ানাে হয়- ২০২৩ সাল।

২০৩০ সাল নাগাদ জলবায়ু তহবিলে অর্থায়নের পরিমাণ হবে- ১৭০ বিলিয়ন ডলার। 

প্রথম ইউনেস্কো-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইন্টারন্যাশনাল প্রাইজ ফর দ্য ক্রিয়েটিভ ইকোনমি পুরস্কার পান- এমওটিআইভি ক্রিয়েশন্স লি. (উগান্ডা, ৫০ হাজার ডলার)। 

সম্প্রতি পাকিস্তানে যে ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে- আর্বোভাইরাস।

পাথরের বৃত্ত ও ত্রিকোণ আকৃতির কাঠামােকে বলা হয়- মরুভূমির ঘুড়ি (কাইট নামেও পরিচিত)। 

বিশ্বে এ পর্যন্ত মরুভূমির ঘুড়ি পাওয়া গেছে- ৫ হাজার ৮০০টি (বেশি সিরিয়ায় ২৫০০টি)।

অর্থনীতিবিদদের তথ্যমতে, আগামী ২০৩০ সাল পর্যন্ত জলবায়ুর ক্ষয়ক্ষতি মােকাবিলায় বছরে প্রয়ােজন- ৪০০ বিলিয়ন ডলার। 

‘অশােক জাতির প্রথম ধর্মগুরু’ এই উক্তিটি কার -স্মিথ।
পশ্চিমবঙ্গের বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কত -১৭৫ সেন্টিমিটার।
বিবেকানন্দকে ভারতের কি বলা হয় – রুশাে।
‘World Bank’-এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত – ওয়াশিংটন।
ভারতের প্রথম জরুরি অবস্থা ঘােষণা করা হয় কবে – ১৯৬২ সালে।
ভারতের দেশপ্রিয় নামে অভিহিত করা হয় কাকে – যতীন্দ্রমােহন সেনগুপ্ত।
সাম্প্রতিক-কিছু-গুরুত্বপূর্ণ-সাধারণ-জ্ঞান-bangla-note-boi

ব্রাজিলের সরকারি ভাষা কী – পর্তুগিজ।

ভারতের প্রথম সার্বভৌম সম্রাট কে ছিলেন – মহাপদ্মনন্দ।

গােবি মরুভূমি কোথায় অবস্থিত রয়েছে – মঙ্গোলিয়ায়।

বায়ুমণ্ডলে কোন স্তরটি পৃথিবীর সবচেয়ে  নিকটবর্তী – এক্সোস্ফিয়ার।

 ফুন্টশলিং সীমান্তে কোন কোন দেশের সংযােগ রযেছে – ভারত ও ভুটান।

বয়কটের আহ্বান সর্বপ্রথম কে জানান – কৃষ্ণ কুমার মিত্র।

বিপ্লবী গণেশ ঘােষের জন্ম কবে – ১৯০০ সালে।

নাট্যকার ও অভিনেতা অমৃতলাল বসুর মৃত্যু হয় কবে – ১৯২৯ সালে।

শিবালিক পাহাড়ের উপত্যকায়গুলি কী নামে পরিচিত – দুন।

‘প্রত্ন’ শব্দের অর্থ কী – প্রাচীন।

পৃথিবীর সবথেকে প্রাচীন ফুটবল ক্লাব কোনটি – ইংল্যান্ডের শেফিল্ড।।

ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত কোথায় অবস্থিত – দক্ষিণ আফ্রিকায়।

ভারতের প্রথম আই সি এস উত্তীর্ণ হয় কে – সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর।

 ‘Mother India’ বইটির রচয়িতা কে – ক্যাথরিন মেয়ে।

আরাবল্লী পর্বত কোন শ্রেণীর পর্বত – ক্ষয়িষ্ণু পর্বত।

পরিবেশ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা হয় কত সালে – ১৯৮৬ সালে।

NATO সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত – ব্রাসেলস।

 

জালিয়ান ওয়ালাবাগের হত্যাকান্ড কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল – অমৃতসরে।
কোন ভিটামিনের অভাবে শিশুদের রিকেট রােগ হয় – ভিটামিন D।
ভাস্কো-দা-গামা কবে ভারতে পদার্পণ – ১৪৯৮ সালে।
মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম কী – হােমাে স্যাপিয়েন্স।

 

ঔরঙ্গজেবের মৃত্যু হয় কত খ্রিস্টাব্দে – ১৭০৭ খ্রিস্টাব্দে।

বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস কোনটি – ‘প্যারীচাঁদ মিত্রের’ আলালের ঘরের দুলাল(১৮৫৮)।

প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেট কত সালে অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৫ সালে।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘পদ্মা নদীর মাঝি’। কত সালে প্রকাশিত হয়েছে – ২৮শে মে ১৯৩৬ সালে।

বীরবল কার ছদ্মনাম – প্রমথ চৌধুরী।

‘World Refugee Day’ পালন করা হয় কবে – 20 জুন।

আকাশ কি ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র – ভূমি থেকে আকাশে।

ভারতের সর্বপ্রথম ব্যাংক কোনটি – ব্যাঙ্ক অব হিন্দুস্তান।

রিলায়েন্স প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যু হয় কত সালে – ২০০২।

ফসফরাস সর্বপ্রথম কে আবিষ্কার করেন – জার্মান বৈজ্ঞানিক ব্রান্ড।

IPL চেন্নাই সুপার কিংস দলের বর্তমান কোচ কে- স্টিফেন ফ্লেমিং।

চাঁদের পাহাড় বইটির লেখক কে – বিভূতিভূষণ । বন্দ্যোপাধ্যায়।

মেঘালয়ের রাজধানী কোথায় – শিলং।

বিশ্বজুড়ে ‘অলিম্পিক দিবস’ পালন করা হয় কবে। – 23 জুন।

ইউরােপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তর কোথায় – ব্রোসেন্স।

খৈতান ট্রফি কোন খেলার সাথে যুক্ত – দাবা।

‘ক্যাবিনেট মিশন’ কে প্রথম প্রস্তাব করেন কে – ক্লিমেন্ট এটলি।

সত্যসুন্দর দাস কার ছদ্মনাম – মােহিতলাল মজুমদার।

সংবিধানের কত নং ধারায় ‘ক্যাবিনেট’ কথাটির উল্লেখ আছে – ৩৫২ নং ধারায়।

মগধের প্রাচীনতম রাজধানীর নাম কি ছিল – গিরিব্রজ।

ভারতের পরিকল্পনা কমিশন কত সালে গঠিত। হয়েছিল – ১৫ই মার্চ ১৯৫০ সালে।

ছিয়াত্তরের মন্বন্তর হয় কত সালে – ১৭৬৯ সালে।