গুরুত্বপুর্ণ ২৮টি তথ্য সহজে মনে রাখার কৌশল-
মুক্তিযুদ্ধ প্রাসঙ্গিক :

‘বর্ণবাদী নীতি’ প্রচলিত ছিল- দক্ষিণ আফ্রিকা।
আনুষ্ঠানিকভাবে বর্ণবাদের সমাপ্তি ঘটেছিল- ১৯৯৪ সালে।
নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৯৪ সালে ।
দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শাসনে ছিল- ৩৪২ বছর।
দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ শ্বেতাঙ্গ প্রেসিডেন্ট ছিলেন- এফ. ডব্লিউ ক্লার্ক।
যে দেশকে ‘রেইনবো নেশন’ বলা হয়- সাউথ আফ্রিকা।
পেশাগত দিক থেকে ডেসমন্ড টুটো- ধমর্যাজক।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী
আন্দোলনের অন্যতম নেতা ছিলেন- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলা জন্মগ্রহণ করেন- দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা জন্মগ্রহণ করেন- কুনু।
নেলসন ম্যান্ডেলা যে দেশের নেতা ছিলেন- দক্ষিণ আফ্রিকা।
‘মাদিবা’ যে বিশ্বনেতার ডাক নাম- নেলসন ম্যান্ডেলা।
যে নেতাকে ‘আফ্রিকার গান্ধী’ বলা হয়- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয় ১৯৬৪ সালে।
নেলসন ম্যান্ডেলা কারারুদ্ধ ছিলেন- ১৯৬৪-১৯৯০।
নেলসন ম্যান্ডেলা কারাগারে ছিলেন- ২৭ বছর।
নেলসন ম্যান্ডেলার রাজনৈতিক দলের নাম- আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস।
আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস যে দেশের রাজনৈতিক দল- দক্ষিণ আফ্রিকা।
আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের জন্ম- ১৯১২ সালে।
‘Yes for the children’ এর প্রতিষ্ঠাতা- নেলসন ম্যান্ডেলা।
The 46664 Campaign হলাে- এইডস বিরোধী প্রচারণা।
‘Long walk to Freedom’ গ্রন্থটির লেখক- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ১৯৯৩ সালে।
Apartheid হলাে- বর্ণ বৈষম্য।
বর্ণবাদ বিরোধী বিশ্ব সম্মেলন দক্ষিণ আফ্রিকার যে শহরে অনুষ্ঠিত হয়- ডারবান।
‘Black Lives Matter’ হলাে- বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলন।
নামিবিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৯০ সালের ২১ মার্চ।
উইন্ডহোয়েক যে দেশের রাজধানী- নামিবিয়া।
জুলিয়াস নায়ারে যে দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা- তাঞ্জানিয়া।
ইরিত্রিয়া যে দেশের অংশ ছিল- ইথিওপিয়া।
জাতিসংঘের ১৮২তম সদস্য দেশ ইরিত্রিয়া যে মহাদেশে অবস্থিত- আফ্রিকা।
জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৮০ সালে।
জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারে।
আফ্রিকার দক্ষিণে অবস্থিত স্থলবেষ্টিত দেশ রোডেশিয়ার রাজধানী হারারে।
উগান্ডা স্বাধীনতা অর্জন করে। ১৯৬২ সালে।
ফারাহ আইদিদ যে দেশের নেতা ছিলেন- সােমালিয়া।
বিশ্বের নতুনতম রাষ্ট্র- দক্ষিণ সুদান।
বিশ্বের নবীনতম স্বাধীন রাষ্ট্র দক্ষিণ সুদানের জন্ম হয়- জুলাই ৯, ২০১১।
দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম- জুবা।
যে দেশ ও রাজধানীর নাম একই- জিবুতি।
মাদাগাস্কারের রাজধানীর নাম- আনতানানারিভাে।
‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ – বাংলা সাহিত্যের যে কাব্যে বাঙালির এ প্রার্থনা ধ্বনিত হয়েছে – অন্নদামঙ্গল।
‘হাভাতে যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়।’ চরণ দুটি যার রচনা – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
যে কবি ‘ধর্মমঙ্গল’ কাব্যের প্রণেতা – রূপরাম চক্রবর্তী।
শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনভিত্তিক প্রথম কাহিনিকাব্য রচনা করেন – বৃন্দাবন দাস।
বৃন্দাবন দাস রচিত বাংলায় শ্রীচৈতন্যদেবের প্রথম জীবনীগ্রন্থ ‘চৈতন্য-ভাগবত’।
জীবনীকাব্য রচনার জন্য বিখ্যাত – বৃন্দাবন দাস।
চৈতন্য জীবনী কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি – কৃষ্ণদাস কবিরাজ।
শ্রী চৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থকে বলা হয় – কড়চা।
চৈতন্য-ভাগবত রচনা করেন – বৃন্দাবন দাস।
‘চৈতন্যমঙ্গল’ এর রচয়িতা – লোচন দাস।
‘নবী বংশ’ পুস্তকটি রচনা করেন – সৈয়দ সুলতান। * ‘গোরক্ষ বিজয়’ কাব্য যে ধর্মমতের কাহিনী অবলম্বনে লেখা – নাথধর্ম।
মর্সিয়া হল – শােকগীতি।। * মর্সিয়া শব্দের অর্থ – শােককাব্য।
‘মর্সিয়া’ শব্দের উৎপত্তি আরবি শব্দ থেকে।
যেটা লোকগীতি বা বিলাপ সঙ্গীত – মর্সিয়া ।
জঙ্গনামা কাব্যের বিষয় – যুদ্ধ-বিগ্রহ।
দৌলত উজির বাহরাম খানের জন্মস্থান – চট্টগ্রাম।
লোকসাহিত্য বলতে বুঝায় – ছড়া, গান, ধাঁধাঁ, প্রবাদ-প্রবচন।
লোকের মুখে মুখে প্রচলিত কাহিনী, গান, ছড়া ইত্যাদিকে বলে – লােকসাহিত্য।
এ লোকসাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন – ছড়া।
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি – প্রবচন, ছড়া ও ধাঁধাঁ ।
ইংরেজিতে গীতি কাকে বলে – Ballad।
লোকসাহিত্য সংগ্রহে অবদান রেখেছেন – ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সংগ্রহ করেন – চন্দ্রকুমার দে।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ এর সংগ্রাহক ছিলেন – চন্দ্রকুমার দে।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সম্পাদনা করেন – দীনেশচন্দ্র সেন।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ কতটি ভাষায় অনূদিত হয় – ২৩টি।
মৈমনসিংহ গীতিকা ‘মহুয়া’ পালার রচয়িতা – দ্বিজ কানাই ।
মনসুর বয়াতি রচিত পালা গান – দেওয়ানা মদিনা।।
‘দেওয়ানা মদিনা’ যে কাব্যের অন্তর্গত – মৈমনসিংহ গীতিকা।
যেটি ময়মনসিংহ গীতিকার উপাখ্যান – জয়চন্দ্র চন্দ্রাবতী ।
এ উল্লিখিত যে রচনাটি পুঁথি সাহিত্যের অন্তর্গত নয় – ময়মনসিংহ গীতিকা।
‘পূর্ববঙ্গ গীতিকা’র লোকপালাসমূহের সংগ্রাহক – চন্দ্রকুমার দে ও ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
প্রাচীন লোকগীতি ‘হারামণি’ এর সংকলক – মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন।
মধ্যযুগের যে সাহিত্য কৃষিকাজের জন্য উপযোগী – ডাক ও খনার বচন।
‘খনার বচন’ কী সংক্রান্ত – কৃষি।
অপরাজেয় বাংলা’ হলাে – মুক্তিযােদ্ধাদের একটি ভাস্কর্য।
‘অপরাজেয় বাংলা’ ভাস্কর্যের স্থপতি – সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
‘অপরাজেয় বাংলা’ উদ্বোধন করা হয় – ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯।
‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির বিষয়বস্তু – মুক্তিযুদ্ধ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সম্মুখে স্থাপিত ভাস্কর্য সংশপ্তকের ভাস্কর – হামিদুজ্জামান খান।
সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটির শিল্পী বা ভাস্কর – নিতুন কুণ্ডু।
মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি নির্মাতা – রশিদ আহমেদ।
‘অদম্য বাংলা ভাস্কর্যটি অবস্থিত – খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
চেতনা-৭১’ হলাে – ভাস্কর্য।
‘চেতনা-৭১’ স্থপতিটির অবস্থান – শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট।
‘চেতনা-৭১’ এর স্থপতি – মােঃ মঈনুল হােসেন।
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য “বিজয়-৭১’ অবস্থিত – ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিজয়-৭১’ স্থাপত্যের স্থপতি – খন্দকার বদরুল ইসলাম নানু।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্যের ভাস্কর – রশিদ আহমেদ।
বিজয় উল্লাস’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – কুষ্টিয়া।
ঢাকার মিরপুরের শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ’ এর স্থপতি – মােস্তফা আলী কুদ্স। এ বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ, রায়েরবাজারের নকশাবিদ ছিলেন – ফরিদউদ্দিন আহমেদ ও জামি আল সাফি।
“শিখা অনির্বাণ’ অবস্থিত – ঢাকা সেনানিবাসে।
শিখা চিরন্তন’ অবস্থিত – সােহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
জাগ্রত চৌরঙ্গী’ হলাে – একটি ভাস্কর্যের নাম।
‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রথম ভাস্কর্য- জাগ্রত চৌরঙ্গী।
স্বাধীনতার স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী’ অবস্থিত – জয়দেবপুরে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নির্মিত দেশের প্রথম ভাস্কর্যটি অবস্থিত – গাজীপুর জেলায়।
জাগ্রত চৌরঙ্গী’ ভাস্কর্যের ভাস্কর – আব্দুর রাজ্জাক।
জয়দেবপুরের চৌরাস্তায় স্থাপিত ‘মুক্তিযোেদ্ধা’ ভাস্কর্য’।
টির শিল্পী – আব্দুর রাজ্জাক।
স্বােপার্জিত স্বাধীনতা অবস্থিত- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
‘স্বােপার্জিত স্বাধীনতার স্থপতির নাম – শামীম শিকদার।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য স্বাধীনতার সংগ্রাম’ স্থাপিত – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্যটির স্থপতি – শামীম শিকদার।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে দুর্জয়’ ভাস্কর্যটির শিল্পী – মৃণাল হক।
রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম – রক্ত সােপান।
ভাস্কর্য ‘মুক্ত বিহঙ্গ’ অবস্থিত – রংপুরে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতীক হিসেবে পরিচিত ভাস্কর্য অঙ্গীকার’ এর অবস্থান – চাঁদপুর। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য “বিজয় গাঁথা” অবস্থিত – রংপুর সেনানিবাস।
উষ্ণতা পরিমাপে ব্যবহৃত হয় – কেলভিন স্কেল।
যে তাপমাত্রায় তরল পদার্থের উপরিতল ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত হয়- বাষ্পয়ন।
ক্যালরিমিটারের সাহায্যে যেটি মাপা যায় না- তরল পদার্থের তাপমাত্রা।
ফারেনহাইট স্কেলে কোন বস্তুর তাপমাত্রা 50° হলে কেলভিন স্কেলে উক্ত বস্তুর তাপমাত্রা- 283°।
তাপমাত্রা পরিবর্তন না করে তরল অবস্থা থেকে কঠিন অবস্থায় পরিণত হতে একক ভরের বর্জিত তাপকে বলা হয়- কঠিনীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ।
পানি, বরফ ও জলীয় বাষ্প যে তাপমাত্রায় একসঙ্গে থাকতে পারে তা হলাে- 273.16°K।
যে তাপমাত্রায় একটি অণুর গতিশক্তি শূন্য হবে- (-273°C)।
আলাের প্রকৃতি * শূন্য মাধ্যমে এক আলােকবর্ষ সমান- 9.46 x 1012 কি. মি.।
জ্যোতির্বিদ্যায় দূরত্বের একক হিসাবে আলােকবর্ষ, পারসেক ব্যবহৃত হয়।
বায়ুতে বা শূন্যস্থানে আলাের গতি- 3 x 108 ms-1।
শূন্য মাধ্যমে আলাের গতি ৩ লক্ষ কিলােমিটার/সেকেন্ড অথবা ১ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল/সেকেন্ড।
বায়ুতে বা শূন্যস্থান বায়ুতে আলাের গতি প্রতি সেকেন্ডে – 3 x 1010 সেমি।
বায়ুতে ভাসমান স্থানে প্রতি সেকেন্ডে আলাের গতি- 3 x 10৪ কিলােমিটার।
তরঙ্গ তত্ত্বের প্রবক্তা- হাইগেন। ২ তাড়িৎ চৌম্বক তত্ত্বের প্রবক্তা- ম্যাক্স ওয়েল।
২ কোয়ান্টাম চৌম্বক তত্ত্বের প্রবক্তা- ম্যাক্স প্লাঙ্ক।
যেটির গতি সবচেয়ে বেশি আলাে।
ফোটনের ক্ষেত্রে যেটি সঠিক নয়- ফোটনের ভরবেগ ও শক্তি নেই।
প্লাঙ্ক ধ্রুবক = 6.65 x 10-27 আর্গ-সেকেন্ড।
ফটো তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করা হয়- আলাের কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে।
সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ- গামা রশ্মি।
রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর- মৃদু রঞ্জন রশ্মি।
টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয়- Microwave।
যেটি তাড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ নয়- Ultrasound ।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যেটির দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম- রঞ্জন রশ্মি।
যে আলােক রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বড় মাইক্রোওয়েভ।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যেটির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি- অবলােহিত রশ্মি।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যে তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ এর কম্পাঙ্ক সবচেয়ে কম- অবলােহিত রশ্মি।
আলাে মূলত- তাড়িত তরঙ্গ।
পরমাণুতে কোন শক্তি সরবরাহ করা হলে ইলেকট্রন এক খােলক থেকে লাফিয়ে অন্য খােলকে চলে যায় পরে আবার ওরা যখন নিজ খােলকে ফিরে আসে তখন যে শক্তি পাওয়া যায়- আলােক।
আলাের গতি এবং বেতার তরঙ্গের গতি- সমান।
আলাের বর্ণ নির্ধারণ করে তার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
যে আলােক তরঙ্গে মানব চোখে দেখতে পায়- ৪০০ থেকে ৭০০ ন্যানােমিটার।
অ্যাংস্ট্রোম এককে পরিমাপ করা হয়- আলাের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
বিভিন্ন ধরণের বিকিরণগুলাের মধ্যে যেটি থেকে আমরা তাপ পাই- অবলােহিত রশ্মি।
হাসান আজিজুল হক জন্মগ্রহণ করেন – পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার যবগ্রামে।
‘অসীমান্তিক’ নামের একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেন – হাসান আজিজুল হক।
হাসান আজিজুল হক ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭০ সালে।
হাসান আজিজুল হক ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ১৯৯৯ সালে।
২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ পদের জন্য মনােনীত হন – হাসান আজিজুল হক।
‘সাবিত্রী উপাখ্যান’ উপন্যাসের রচয়িতার নাম – হাসান আজিজুল হক।
‘নামহীন গোত্রহীন’ গ্রন্থের লেখক – হাসান আজিজুল হক।
‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ যার লেখা গল্প – হাসান আজিজুল হক।
‘আমরা অপেক্ষা করছি’ গল্প গ্রন্থের রচয়িতা – হাসান আজিজুল হক।
‘আগুন পাখি’ উপন্যাসটির রচয়িতা – হাসান আজিজুল হক।
হাসান আজিজুল হক মারা যান – ১৫ নভেম্বর, ২০২১।
শহীদ কাদরী জন্মগ্রহণ করেন – কোলকাতার পার্কস্ট্রিটে।
শহীদ কাদরী মূলত ছিলেন – ষাটের দশকের কবি।
শহীদ কাদরী ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭৩ সালে।
শহীদ কাদরী ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ২০১১ সালে।
‘উত্তরাধিকার’ কাব্যের রচয়িতা – শহীদ কাদরী।
‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কাব্যগ্রন্থের কবি – শহীদ কাদরী।
“ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো, যাতে সেনাবাহিনী গোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়ে…..।” এই বিখ্যাত উক্তিটি – শহীদ কাদরী ।
আব্দুল্লাহ আল মামুন (১৯৪২-২০০৮)
আব্দুল্লাহ আল মামুন জন্মগ্রহণ করেন – জামালপুর সদরের আমড়া পাড়ায়।
নাট্য সংগঠন ‘থিয়েটার’ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য – আব্দুল্লাহ আল মামুন।
গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (১৯৯১-২০০১) এবং শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক (২০০১) ছিলেন – আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আব্দুল্লাহ আল মামুন ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭৪ সালে।
‘সুবচন নির্বাসনে’ নাটকটির রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন।
‘এখনও ক্রীতদাস’ নাটকের রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন।
‘কোকিলারা’ নাটকের রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আল মামুনের যে নাটকটি বন্যাদুর্গত একটি গ্রামের পটভূমিতে রচিত – এখন দুঃসময়।।
আহমদ ছফা জন্মগ্রহণ করেন – চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে।
মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাকে স্বাধীন করার প্রত্যয় ‘লেখক সংগ্রাম শিবির’ গঠন করেন – আহমদ ছফা।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পত্রিকা ‘প্রতিরোধ’ প্রকাশ করেন – আহমদ ছফা। ।
আহমদ ছফা অমর একুশে (মরণোত্তর) লাভ করেন।
আহমদ ছফার প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস – সূর্য তুমি কার ।
এ ‘গাভী বিত্তান্ত’ যার লেখা – আহমদ ছফা।
আহমদ ছফা রচিত উপন্যাস – ওঙ্কার।
‘ওঙ্কার’ উপন্যাস যে পটভূমিতে লেখা – ৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান।
আইয়ুব খান থেকে শুরু করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু পর্যন্ত সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস – একজন আলী কেনানের উত্থান-পতন।
‘মরণ বিলাস’, ‘অলাতচক্র’, ‘অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী’ উপন্যাস গুলোর রচয়িতা – আহমদ ছফা।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম গ্রন্থ – আহমদ ছফা রচিত ‘জাগ্রত বাংলাদেশ’।
‘যদ্যপি আমার গুরু’ প্রবন্ধটি যার রচনা – আহমদ ছফা।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস জন্মগ্রহণ করেন – গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার গোটিয়া গ্রামে (মাতুলালয়ে)। *
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পৈতৃক নিবাস – চেলোপাড়া, বগুড়া।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ডাক নাম – মঞ্জু ।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৮২ সালে।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ১৯৯৯ সালে।
উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস – চিলেকোঠার সেপাই।
‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসটি যার লেখা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস – চিলেকোঠার সেপাই ।
‘খোয়াবনামা’ উপন্যাসের রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ – অন্য ঘরে অন্যস্বর ।
‘দুধেভাতে উৎপাত’ গল্পগ্রন্থের রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
‘দোজখের ওম’ গল্পগ্রন্থটি যার রচনা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্প ‘রেইনকোট’, ‘জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল’ এর রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
‘মিলির হাতে স্টেনগান’ গল্পটি যার লেখা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
‘সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু’ প্রবন্ধটি রচনা করেন – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
পাখির ডাক : কুজন
হাতির ডাক : বৃংহিত
ময়ূরের ডাক : কেকা
সিংহের ডাক : নাদ
অশ্বের ডাক : হ্রেষা
ময়ূরের ডাক : কেকা
গম্ভীর ধ্বনি : মন্দ্র
অব্যক্ত মধুর ধ্বনি : কলতান
নূপুরের ধ্বনি : নিক্বণ
সাপের খােলস : নিমোক
বাঘের চামড়া : কৃত্তি
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক : মুমুক্ষু
বেঁচে থাকার ইচ্ছা : জিজীবিষা
হনন করার ইচ্ছা : জিঘাংসা
জানবার ইচ্ছা : জিজ্ঞাসা
অনুকরণ করার ইচ্ছা : অনুচিকীর্ষা
লাভ করার ইচ্ছা : লিপ্সা
ভােজন করার ইচ্ছা : বুভুক্ষা
পাওয়ার ইচ্ছা : ঈপ্সা
দেখবার ইচ্ছা : দিদৃক্ষা
হরণ করার ইচ্ছা : জিহীর্ষা
গােপন করার ইচ্ছা : জুগুপ্সা
প্রবেশ করার ইচ্ছা : বিবিক্ষা
ক্ষমা করার ইচ্ছা : তিতিক্ষা
যে পুরুষ বিয়ে করেছে : কৃতদার
যে নারী প্রিয় কথা বলে : প্রিয়ংবদা
যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে : প্রােষিতপত্নীক
যে নারীর পতি নেই, পুত্রও নেই : অবীরা
যে নারীর হাসি সুন্দর : সুস্মিতা
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে : বীরপ্রসূ
যে নারীর বিয়ে হয় না : অনূঢ়া
যে নারীর সন্তান বাঁচে না : মৃতবৎসা
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে : প্রােষিতভর্তৃকা
যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে : উদ্বাস্তু
যার স্ত্রী মারা গিয়েছে : বিপত্নীক
যা কষ্টে নিবারণ করা যায় : দুনির্বার
যা কষ্টে জয় করা যায় : দুর্জয়।
যা সহজে অতিক্রম করা যায় না : দুরতিক্রম্য
যা কষ্টে লাভ করা যায় : দুর্লভ
কষ্টে অতিক্তম করা যায় যা : দুরতিক্রম্য
ক্ষমার যােগ্য : ক্ষমা
যা চুষে খাওয়া হয় : চুষ্য
যা নিন্দার যােগ্য নয় : অনিন্দ্য
যা চেটে খেতে হয় : লেহ্য
যে উপকারীর উপকর স্বীকার করে : কৃতজ্ঞ
উপকারীর অপকার করে যে : কৃতঘ্ন
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে না : অকৃতজ্ঞ
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যা প্রমাণ করা যায় না : অপ্রমেয়
যা বলা হয়নি : অনুক্ত
যা বলা হবে : বক্তব্য
যা বলা উচিত নয় : অকথ্য
যিনি অধিক কথা বলেন না : মিতভাষী
যিনি বিদ্যা লাভ করিয়াছেন : কৃতবিদ্যা
যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না : অনির্বচনীয়
যা কথায় বর্ণনা করা যায় না : অবর্ণনীয়
যা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায়না : দুস্তর
যা হবে : ভাবি
যা পূর্বে কখনাে হয়নি : অভূতপূর্ব
যা পূর্বে ছিল এখন নেই : ভূতপূর্ব
যা ভবিষ্যতে ঘটবে : ভবিতব্য
যা দমন করা যায় না : অদম্য
যে ভবিষ্যত না ভেবেই কাজ করে : অবিমৃষ্যকারী
অগ্র-পশ্চাৎ বিবেচনা করে কাজ করে না : অবিমৃষ্যকারী
কোনােভাবেই যা নিবারণ করা যায় না : অনিবার্য
যা নিবারণ করা যায় না : অনিবারিত
যার চক্ষু লজ্জা নেই : নির্লজ্জ/চশমখাের
অক্ষির সমীপে : সমক্ষ
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত : চাক্ষুষ
দুবার জন্মে যা : দ্বিজ
শুভক্ষণে জন্ম যার : ক্ষণজন্মা
পঙ্কে জন্মে যা : পঙ্কজ
যে ভূমিতে ফসল জন্মায় না : ঊষর
পূবর্জন্মের কথা স্মরণ আছে যার : জাতিস্মর
ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার : আঁষটে
কোনাে ঘটনার ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান : হীরক জয়ন্তী
কেনাে ঘটনার ৫০ বছর পূর্তিতে যে অনুষ্ঠান : সুবর্ণ জয়ন্তী
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
দিনের আলাে ও সন্ধ্যার আলাের মিলন : গােধূলি
দিন ও রাতের সন্ধিক্ষণ : গােধূলি
রাত্রির শেষ ভাগ : পররাত্র
রাত্রিকালীন যুদ্ধ : সৌপ্তিক
যার বাসস্থান নেই : অনিকেত
যার জ্যোতি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না : ক্ষণপ্রভা
নষ্ট হওয়ার স্বভাব যার : নশ্বর
যা চিরস্থায়ী নয় : নশ্বর
নষ্ট হওয়াই সবভাব নয় যার : অবিনশ্বর
যা স্থায়ী নয় : অস্থায়ী
ইতিহাস রচনা করেন যিনি : ঐতিহাসিক
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ইতিহাস জানেন : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ভাল ব্যাকরণ জানেন : বৈয়াকরণ
যিনি নৌকা চালান : মাঝি
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না : বনস্পতি
ফল পাকলে যে গাছ মারা যায় : ওযধি
একবার ফল দিয়ে যে গাছ মারা যায় : ওষধি
একই সময়ে বর্তমান : সমসাময়িক
একই সময়ে : যুগপৎ
পরের অন্নে বেঁচে থাকে যে : পরান্নজীবী
পরকে প্রতিপালন করে যে : পরভৃৎ (কাক)
আপনার বর্ণ লুকায় যে : বর্ণচোরা
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে : পণ্ডিতম্মন্য
মৃতের মত অবস্থা যার : মুমূর্ষ
সবর্জনের হিতকর : সবর্জনীন
বিশ্বজনের হিতকর : বিশ্বজনীন
সকলের জন্য প্রযােজ্য : সবর্জনীন
যে ব্যয় করতে কুণ্ঠাবােধ করে : কৃপণ
ইন্দ্রিয়কে জয় কারেন যিনি : জিতেন্দ্রিয়
বাহুতে ভর করে চলে যে : ভুজঙ্গ
লাফিয়ে চলে যে : প্লবগ
অরিকে দমন করে যে : অরিন্দম
শত্রুকে দমন করে যে : অরিন্দম
আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরালােকে : ক্রন্দসী
পৃথিবী ও স্বর্গ : রােদসী
অন্য ভাষায় রূপান্তরিত : অনূদিত
অনেকের মধ্যে একজন : অন্যতম
উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার : প্রত্যুৎপন্নমতি
এক থেকে শুরু করে : একাদিক্রমে
এ দুয়ের মধ্যে একটি : অন্যতর
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
বৃষ্টির জল : শীকর
যা বপন কর হয়েছে : উপ্ত
যা অবশ্যাই ঘটবে : অবশ্যম্ভাবী
কোথাও উঁচু কোথাও নিচু : বন্ধুর
কোথাও উন্নত আবার কোথাও অবনত : বন্ধুর
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে : অধীত
যা উচ্চারণ যায় না : অনুচ্চার্য
বেলাকে অতিক্রান্ত : উদ্বেল
যার দুই হাত সমান চলে : সব্যসাচী
কমে যাহার ক্লান্তি নাই : অক্লান্তকর্মী
খেয়া পার করে যে : পাটনী
দ্বারে থাকে যে : দৌবারিক
পা ধুইবার জল : পাদ্য
মর্মকে পীড়া দেয় যা : মর্মন্তুদ
যা আঘাত পায়নি : অনাহত
যা দীপ্তি পাচ্ছে : দেদীপ্যমান
দীপ্তি পাচ্ছে এমন : দীপ্যমান
যার অন্য উপায় নাই : অনন্যোপায়
যার কোনাে উপায় নাই : নিরুপায়
কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ / পরিশ্রমী : কর্মঠ
মৃত্তিকা দিয়ে তৈরি : মৃন্ময়
যার আগমনের কোনাে তিথি নেই : অতিথি
যার আকার কুৎসিত : কদাকার
যার কিছু নাই : হৃতসর্বস্ব
যে পুরুষের এ যাবৎ দাড়ি-গোঁফ গজায়নি : অজাতশ্মশ্রু
যে বিষয়ে মতভেদ নেই এমন : ঐকমত্য
যিনি বক্তৃতা দানে পটু : বাগ্মী
যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায় : সর্বংসহা
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে : প্রত্যুৎপন্নমতি
যার বসন আলাদা : অসংবৃত
যার তুলনা নাই : অতুলনীয়
যে প্রবীণ নয় : নবীন
শােনামাত্র যার মনে থাকে : শ্রুতিধর
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা : প্রত্যুদগমন
যে বিষয়ে কোনাে বিতর্ক / বিরােধ নেই : অবিসংবাদী
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যে বিয়ে করতে কুণ্ঠাবােধ করে : ব্যয়কুণ্ঠ
সজ্ঞানে অন্যায় করে যে : জ্ঞানপাপী
হাতির বাসস্থান : গজগৃহ
যাদের বসতবাড়ি আছে কিন্তু কৃষি জমি নেই : ভূমিহীন চাষী
বাক্য সংকোচন থেকে বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ : শ্বাপদসংকুল
সূর্য ও যে নারীর মুখ দেখতে পারে না : অসূর্যস্পশ্যা
কি করতে হবে ভেবে পায় না : কিংকর্তব্যবিমূঢ়
শােনা যায় এমন : শ্রুতিগ্রাহ্য
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় : অকালবােধন
সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত : আসমুদ্রহিমাচল
ইহলােকে যা সামান্য নয় : অলােকসামান্য
পথ চলার খরচ : পাথেয়
ছন্দে নিপুন যিনি : ছান্দসিক
পাঁচ সেরের সমাহার : পশুরী
তিন মােহনার মিলন যেখানে : ত্রিমােহনা
যার জিহবা লক লক করে : লেলিহান
যা জল দেয় : জলদ
বহু দেখেছে যে : ভূয়ােদর্শী
অন্যের রচনা থেকে চুরি করা : কুম্ভিলকবৃত্তি
জন্মহীন-মৃত্যুহীন : অজ
বিনা যত্নে উৎপন্ন হয় যা : অযত্নসম্ভূত
গবাদি পশুর পাল : বাথান।
বড় ভাই থাকতে ছােট ভাইয়ের বিয়ে : পরিবেদন
দিতে হবে : দেয়
অনেক অভিজ্ঞতা আছে যার : অভিজ্ঞ
স্থায়ী ঠিকানা নেই যার : উদ্বাস্তু
যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় : মাধুকরী
এক স্থান হতে অন্য স্থানে ঘুরে ঘুরে জীবন যাপন করে যে : যাযাবর
যে লেখক অন্যের ভাব, ভাষা প্রভৃতি চুরি করে নিজের নামে চালায় : কুম্ভীলক
রচয়িতার মূল গ্রন্থ হতে যারা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি লিপিবদ্ধ করতেন : লিপিকার
পিতার মৃত্যুর পর জন্ম হয়েছে যে সন্তানের : মরণােত্তর জাতক
সম্পূর্ণরূপে বিবেচনা করা হয় নাই এমন : অসমীক্ষিত