Recent Updates
Author

Bangla Note Boi

Browsing

গুরুত্বপুর্ণ ২৮টি তথ্য সহজে মনে রাখার কৌশল-

সাত বীরশ্রেষ্ঠ দের নাম মনে রাখার সহজ উপায়ঃ
সাত হাজার মোম আনো।
সাত= বীরশেষ্ঠ সাত জন
হা= হামিদুর রহমান
জা= জাহাঙ্গীর
র= রুহুল আমীন
মো= মোস্তফা কামাল
ম= মতিউর রহমান
আ= আঃ রউফ
ন= নূর মোহাম্মদ শেখ।

মুক্তিযুদ্ধ প্রাসঙ্গিক :

মুক্তিযুদ্ধের খেতাব মনে রাখার সহজ কৌশল:
শ্রেষ্ঠ তুমি উত্তম তুমি বীপ্রদা।
 বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন
বীরউত্তম ৬৯ জন
বীরবিক্রম ১৭৫ জন
বীরপ্রতীক ৪২৬ জন
সহজে-মনে-রাখার-কৌশল-মুক্তিযুদ্ধের খেতাব -bangla note boi
১। মোট খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ৬৭৭ জন
২। মোট বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা ১৮৮ জন
২। মোট শব্দসৈনিক মুক্তিযোদ্ধা ৫৮ জন
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সম্মাননা হচ্ছে “বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা”। এটি এখন পর্যন্ত দেয়া হয়েছে ১ জন কে (ইন্দিরা গান্ধী)।
বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা” দেয়া হয়েছে ১৭ জন কে।
মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা” দেয়া হয়েছে ৩২৯ জন ব্যাক্তি ও ১১ টি আন্তর্জাতিক সংগঠন কে।
৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ কে কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন-
ছন্দ>>> আজ_হাজারো_মোম_এর_নূর_জ্বলে ।
সেক্টর>>>১,৪,৭,১০,২,০,৮
বি.দ্র: বাংলাদেশের আয়তন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার -এর সাথে মিল রেখে।
উপরের সংখ্যাটিকে মনে রাখতে পারেন ১ কোটি ৪৭ লক্ষ ১০ হাজার ২০৮।
আজ=আব্দুর রউফ (১)
হা=হামিদুর রহমান(৪),
জা=জাহাঙ্গীর(৭),
রো=রুহুল আমিন(১০),
মো=মোস্তফা কামাল(২),
ম=মতিউর রহমান(০-কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেননি),
নূ=নূর মোহাম্মদ(৮),
মৌলিক রঙ মনে রাখার কৌশল:
আসল
আ = আসমানী(নীল)
স = সবুজ
ল = লাল
যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ডলার”
সেগুলা মনে রাখার উপায়ঃ
টেকনিকঃ- 1 (গনী মাঝির জামাই HSC
পাশ করে BBA পড়তে আস্ট্রেলিয়া গেল)
★ গ- গায়ান
★ নি- নিউজিল্যান্ড
★ মা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
★ ঝি- জিম্বাবুয়ে
★ জা-জামাইকা
★ H- হংক
★ S- সিংগাপুর
★ C- কানাডা
★ B- বেলিজ
★ B- ব্রুনাই
★ A- এন্টিগুয়া অস্ট্রেলিয়া ও বারমুডা
★ গেল-গ্রানাডা।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ মনে রাখার সহজ কৌশল-
সুমি তুই আজ ওই বাম সিলিকা -র কুলে
★ সু – সুদান/সৌদিআরব
★ মি – মিশর
★ তু – তুরস্ক/তিউনিসিয়া
★ ই – ইরাক/ইসরাইল
★ আ – আলজেরিয়া, আরব আমিরাত
★ জ – জর্ডান
★ ও – ওমান
★ ই – ইরান/ইয়েমেন
★ বা – বাহরাইন
★ ম – মরক্কো
★ সি – সিরিয়া
★ লি – লিবিয়া
★ কা – কাতার
★ কু – কুয়েত
★ লে – লেবানন
ভারতের ছিটমহল গুলো (১১১টি) বাংলদেশের যে সকল জেলায় অবস্থিত তার নাম মনে রাখার টেকনিক- 
লাল’ নীল’ পাঁচ’ কুড়ি
★ লা — লালমনিরহাট (৫৯টি)
★ নী — নীলফামারী (৪টি)
★ প —পঞ্চগড় (৩৬টি)
★ কু—কুড়িগ্রাম (১২টি)
পারমাণবিক সাবমেরিনধারী ৬টি দেশে র নাম মনে রাখার টেকনিক
উনার BF চাই। (UNR BF CI)
★UN=যুক্তরাষ্ট্র
★R=রাশিয়া
★B=ব্রিটেন
★F=ফ্রান্স
★C = চীন
★I=ভারত
বাংলাদেশে সর্বমোট নিরক্ষর মুক্ত জেলা-৭টির নাম মনে রাখার উপায়(প্রথম নিরক্ষর মুক্ত জেলা-মাগুরা)- 
(সিরাজ_চুমা_লাগা)
★১। সি – সিরাজগন্জ
★২। রা -রাজশাহী
★৩। জ – জয়পুরহাট
★৪। চু – চুয়াডাঙ্গা
★৫। মা- মাগুরা (১ম)
★৬। লা – লালমনিরহাট
★৭। গা – গাইবান্ধা
GCC ভুক্ত দেশগুলোর নাম মনে রাখার উপায়-
ওমা সৌদি বেয়াইনআমারে কাতুকুতু”দেয়।
★ওমা= ওমান
★সৌদি = সৌদি আরব
★বেয়াইন = বাহরাইন
★আমারে = সংযুক্ত আরব আমিরাত
★কাতু = কুয়েত
★কুতু = কাতার
দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোর নাম-  
চীনতা কর মফিজ
★চীন = চীন
★তা = তাইওয়ান
★কর= কোরিয়া (উত্তর/ দক্ষিন)
★ম = মঙ্গোলিয়া
★ফি = ফিলিপাইন
★জ = জাপান
OPEC ভুক্ত দেশগুলোর নাম-
ইরান, ইরাকের, ইক্ষু, আম,আলু ও লেবুতে ভেজাল নাই। সৌদি, আমারে, কাতু’কুতু দেয়।
এখানেঃ ইরান, ইরাক, ইকুয়েডর,
অ্যঙ্গোলা, আলজেরিয়া, লিবিয়া,
ভেনেজুয়েলা, নাইজেরিয়া,
সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব
আমিরাত, কাতার, কুয়েত।
CIRDAP এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলো-
 [ NIPAI MTV FILM BS ] নিপা’ই MTV FILM BS(ভালোবাসে)।
★ N-Nepal,
★ I-Iran,
★ P-Pakistan,
★ A-Afghanistan,
★ I-India.
★ M-Malaysia,
★ T-Thailand,
★ V-Vietnam,
★ F-philippine,
★ I-Indonesia,
★ L-Laos,
★ M-Mayanmar,
★ B-Bangladesh,
★ S-Srilanka,
পারস্য উপসাগরীয় দেশ- GCC+ ইরাক, ইরান। আরব উপদ্বীপ- GCC+ ইয়েমেন। পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর নাম-
তাজাকোচি
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোর নাম-
তাজাকোচিফিম
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
★ফি = ফিলিপাইন
★ম = মঙ্গোলিয়া
SUPER SEVEN দেশের নাম-
থামাই সিতাদহ
★থা = থাইল্যান্ড
★মা = মালেয়েশিয়া
★ই = ইন্দনেশিয়া
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং
FOUR IMAGINE TIGERS দেশ- 
 সিতাদহ
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং
7 SISTERS: ভারতের ৭টি অঙ্গরাজ্য- এর নাম মনে রাখার সহজ উপায়- 
 আমি অমেত্রি মনা
★আ = আসাম ( গোয়াহাটি )
★মি = মিজরাম ( আইজল )
★অ = অরুনাচল ( ইন্দিরাগিরি )
★মে = মেঘালয় ( শিলং )
★ত্রি = ত্রিপুরা ( আগরতলা )
★ম = মনিপুর ( ইম্ফল )
★না = নাগাল্যান্ড ( কোহিমা )
(বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট প্রদেশের রাজধানী)
স্কেন্ডেনেভিয়ান রাষ্ট্র ৫ টি-
ফিডে আসুন
★ফি = ফিনল্যান্ড
★ডে = ডেনমার্ক
★আ =আইসল্যান্ড
★সু = সুইডেন
★ন = নরওয়ে
বাল্টিক রাষ্ট্র ৩ টি-
“ALL”
★A = এস্তনিয়া
★L = লাটভিয়া
★L =লিথুনিয়া
D-8 ভুক্ত দেশ-
 মা বাপ নাই তুমিই সব
★মা =মালেয়েশিয়া
★বা =বাংলাদেশ
★পা =পাকিস্তান
★না =নাইজেরিয়া
★ই =ইরান
★তু =তুরস্ক
★মি =মিশর
★ই =ইন্দনেশিয়া
ASEAN ভুক্ত ১০টি দেশের নাম –
MTV এর FILM দেখলে BCS হবেনা ।
★M =মালেয়েশিয়া ( কুয়ালালামপুর )
★T = থাইল্যান্ড( ব্যাংকক )
★V = ভিয়েতনাম ( হ্যানয় )
★F = ফিলিপাইন ( ম্যানিলা )
★I = ইন্দোনেশিয়া ( জাকার্তা )
★L = লাওস ( ভিয়েন তিয়েন )
★M = মায়ানমার ( নাইপিদ )
★B = ব্রুনাই ( বন্দর সেরি বেগাওয়ান )
★C = কম্বোডিয়া( নমপেন )
★S = সিঙ্গাপুর ( সিঙ্গাপুর সিটি )
( বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট দেশের রাজধানী) বিভিন্ন (Golden Crescent)
মাদক উৎপাদক অঞ্চলের নাম মনে রাখার টেকনিক –
″আপাই’’
আ=আফগানিস্থান ,
পা= পাকিস্থান ,
ই=ইরান
মাদক চোরাচালানের জন্য বিখ্যাত ৩টি দেশের নাম মনে রাখার টেকনিক-
“নেভাবা”
নে= নেপাল ,
ভা= ভারত ,
বা= বাংলাদেশ
মাদকের জমজমাট আসর ৩টি দেশের নাম মনে রাখার টেকনিক:
″মাথাল”
মা= মায়ানমার
থা=থাইল্যন্ড
ল= লাওস
“”Golden Village”””
বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার ২৬টি গাজা উৎপাদনকারী অঞ্চল।
বিজ্ঞানীদের মধ্যে কার পর কে এসেছে তা মনে রাখার টেকনিক-
স্পা পানির নাম মনে রাখলে হবে(SPAA) ।
S=Socretice (সক্রেটিস)
P=Pleto (প্লেটো)
A=Aristritol (এরিস্টটল) A=Alekgender(আলেকজান্ডার)
মোগল সম্রাটদের মধ্যে কার পরে কে এসেছে তা মনে রাখার টেকনিক-
বাবার-হয়েছিল-একবার-জ্বর-সারিল ঔষধে।
বাবার= বাবর।
হয়েছিল= হুমায়ুন।
একবার= আকবর।
জ্বর= জাহাঙ্গীর।
সারিল= শাহাজাহান।
ঔষধ= আওরঙ্গজেব।
যে সব রাষ্ট্রের আইন সভার নাম “কংগ্রেস” সেগুলোর নাম মনে রাখার টেকনিক-
কলি BBA পড়তে নেপাল থেকে চীনে চলিয়া গেল।
★ক-কলম্বিয়া
★লি-লিবিয়া
★B-ব্রাজিল
★B-বলিভিয়া
★A-আমেরিকা
★নেপাল-নেপাল
★চীনে-চীন
★চলিয়া-চিলি

বিদেশি শব্দ মনে রাখার অসাধারণ টেকনিকঃ

কতিপয় জাপানি শব্দ সহজে মনে রাখার  টেকনিক-
জাপানিরা জুডো, কম্ফু, কারাতে খেলে হারিকেনসহ রিক্সায় করে হাসনাহেনা ফুল নিয়ে প্যাগোডায় যায়, সুনামির ভয়ে সামপানে চড়ে হারিকিরি করে ।
জাপানি শব্দঃ জুডো, কম্ফু, কারাতে, হারিকেন, রিক্সা, হাসনাহেনা, প্যাগোডা, সুনামি,সামপান, হারিকিরি ।
কতিপয় গুজরাটি শব্দ সহজে মনে রাখার  টেকনিক-
গুজরাটিরা হরতাল এর দিন কোন জয়ন্তী হলে খদ্দর পরে।
গুজরাটি শব্দঃ হরতাল,জয়ন্তী, খদ্দর পরে।
কতিপয় তুর্কি শব্দ সহজে মনে রাখার  টেকনিক-
এক তুর্কি উজবুক দারোগা তোপের বসে তার কুলি ও চাকরকে মুচলেকা দিয়ে বলল যদি জঙ্গলে গিয়ে চাকু ও কাচি দিয়ে লাশ কাটতে পার তবে আমার বাবুর্চি তোমাদের চকমক কোর্মা রেধে খাওয়াবে।
তুর্কি শব্দঃ উজবুক, দারোগা, তোপ, কুলি, চাকর, মুচলেকা, জঙ্গল, চাকু, কাচি, লাশ, বাবুর্চি, চকমক, কোর্মা।
কতিপয় ফরাসি শব্দ সহজে মনে রাখার  টেকনিক-
ফরাসি বুর্জোয়ারা আঁতাত করলেও কুপন ছাড়া ফিরিঙ্গির মত কার্তুজ নিয়ে রেস্তোরা, ক্যাফে ডিপোতে প্রবেশ করে না ।
ফরাসি শব্দঃ বুর্জোয়া, আঁতাত, কুপন, ফিরিঙ্গি, কার্তুজ, রেস্তোরা, ক্যাফে, ডিপো।

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী থেকে কিছু গুরুত্বপুর্ণ তথ্য- 

‘বর্ণবাদী নীতি’ প্রচলিত ছিল- দক্ষিণ আফ্রিকা।
আনুষ্ঠানিকভাবে বর্ণবাদের সমাপ্তি ঘটেছিল- ১৯৯৪ সালে।
নেলসন ম্যান্ডেলা দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৯৪ সালে ।
দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শাসনে ছিল- ৩৪২ বছর।
দক্ষিণ আফ্রিকার শেষ শ্বেতাঙ্গ প্রেসিডেন্ট ছিলেন- এফ. ডব্লিউ ক্লার্ক।
যে দেশকে ‘রেইনবো নেশন’ বলা হয়- সাউথ আফ্রিকা।
পেশাগত দিক থেকে ডেসমন্ড টুটো- ধমর্যাজক।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী
আন্দোলনের অন্যতম নেতা ছিলেন- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলা জন্মগ্রহণ করেন- দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা জন্মগ্রহণ করেন- কুনু।
নেলসন ম্যান্ডেলা যে দেশের নেতা ছিলেন- দক্ষিণ আফ্রিকা।
‘মাদিবা’ যে বিশ্বনেতার ডাক নাম- নেলসন ম্যান্ডেলা।
যে নেতাকে ‘আফ্রিকার গান্ধী’ বলা হয়- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয় ১৯৬৪ সালে।
নেলসন ম্যান্ডেলা কারারুদ্ধ ছিলেন- ১৯৬৪-১৯৯০।
নেলসন ম্যান্ডেলা কারাগারে ছিলেন- ২৭ বছর।
নেলসন ম্যান্ডেলার রাজনৈতিক দলের নাম- আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস।
আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস যে দেশের রাজনৈতিক দল- দক্ষিণ আফ্রিকা।
আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসের জন্ম- ১৯১২ সালে।
‘Yes for the children’ এর প্রতিষ্ঠাতা- নেলসন ম্যান্ডেলা।
The 46664 Campaign হলাে- এইডস বিরোধী প্রচারণা।
‘Long walk to Freedom’ গ্রন্থটির লেখক- নেলসন ম্যান্ডেলা।
নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন ১৯৯৩ সালে।
Apartheid হলাে- বর্ণ বৈষম্য।

আন্তর্জাতিক-বিষয়াবলী-থেকে-কিছু-গুরুত্বপুর্ণ-তথ্য -Bangla note boi
বর্ণবাদ বিরোধী বিশ্ব সম্মেলন দক্ষিণ আফ্রিকার যে শহরে অনুষ্ঠিত হয়- ডারবান।
‘Black Lives Matter’ হলাে- বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলন।
নামিবিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৯০ সালের ২১ মার্চ।
উইন্ডহোয়েক যে দেশের রাজধানী- নামিবিয়া।
জুলিয়াস নায়ারে যে দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা- তাঞ্জানিয়া।
ইরিত্রিয়া যে দেশের অংশ ছিল- ইথিওপিয়া।
জাতিসংঘের ১৮২তম সদস্য দেশ ইরিত্রিয়া যে মহাদেশে অবস্থিত- আফ্রিকা।
জিম্বাবুয়ে স্বাধীনতা লাভ করে। ১৯৮০ সালে।
জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারে।
আফ্রিকার দক্ষিণে অবস্থিত স্থলবেষ্টিত দেশ রোডেশিয়ার রাজধানী হারারে।
উগান্ডা স্বাধীনতা অর্জন করে। ১৯৬২ সালে।
ফারাহ আইদিদ যে দেশের নেতা ছিলেন- সােমালিয়া।
বিশ্বের নতুনতম রাষ্ট্র- দক্ষিণ সুদান।
বিশ্বের নবীনতম স্বাধীন রাষ্ট্র দক্ষিণ সুদানের জন্ম হয়- জুলাই ৯, ২০১১।
দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম- জুবা।
যে দেশ ও রাজধানীর নাম একই- জিবুতি।
মাদাগাস্কারের রাজধানীর নাম- আনতানানারিভাে।

 

বাংলা সাহিত্য থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য-

‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে’ – বাংলা সাহিত্যের যে কাব্যে বাঙালির এ প্রার্থনা ধ্বনিত হয়েছে – অন্নদামঙ্গল।
‘হাভাতে যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়।’ চরণ দুটি যার রচনা – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
যে কবি ‘ধর্মমঙ্গল’ কাব্যের প্রণেতা – রূপরাম চক্রবর্তী।
শ্রীচৈতন্যদেবের জীবনভিত্তিক প্রথম কাহিনিকাব্য রচনা করেন – বৃন্দাবন দাস।
বৃন্দাবন দাস রচিত বাংলায় শ্রীচৈতন্যদেবের প্রথম জীবনীগ্রন্থ ‘চৈতন্য-ভাগবত’।
জীবনীকাব্য রচনার জন্য বিখ্যাত – বৃন্দাবন দাস।
চৈতন্য জীবনী কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি – কৃষ্ণদাস কবিরাজ।
শ্রী চৈতন্যদেবের জীবনী গ্রন্থকে বলা হয় – কড়চা।
চৈতন্য-ভাগবত রচনা করেন – বৃন্দাবন দাস।
‘চৈতন্যমঙ্গল’ এর রচয়িতা – লোচন দাস।
‘নবী বংশ’ পুস্তকটি রচনা করেন – সৈয়দ সুলতান। * ‘গোরক্ষ বিজয়’ কাব্য যে ধর্মমতের কাহিনী অবলম্বনে লেখা – নাথধর্ম।
মর্সিয়া হল – শােকগীতি।। * মর্সিয়া শব্দের অর্থ – শােককাব্য।
‘মর্সিয়া’ শব্দের উৎপত্তি আরবি শব্দ থেকে।

 বাংলা-সাহিত্য-থেকে-গুরুত্বপূর্ণ-কিছু-তথ্য--Bangla note boi
যেটা লোকগীতি বা বিলাপ সঙ্গীত – মর্সিয়া ।
জঙ্গনামা কাব্যের বিষয় – যুদ্ধ-বিগ্রহ।
দৌলত উজির বাহরাম খানের জন্মস্থান – চট্টগ্রাম।
লোকসাহিত্য বলতে বুঝায় – ছড়া, গান, ধাঁধাঁ, প্রবাদ-প্রবচন।
লোকের মুখে মুখে প্রচলিত কাহিনী, গান, ছড়া ইত্যাদিকে বলে – লােকসাহিত্য।
এ লোকসাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন – ছড়া।
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি – প্রবচন, ছড়া ও ধাঁধাঁ ।
ইংরেজিতে গীতি কাকে বলে – Ballad।
লোকসাহিত্য সংগ্রহে অবদান রেখেছেন – ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সংগ্রহ করেন – চন্দ্রকুমার দে।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ এর সংগ্রাহক ছিলেন – চন্দ্রকুমার দে।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ সম্পাদনা করেন – দীনেশচন্দ্র সেন।
‘মৈমনসিংহ গীতিকা’ কতটি ভাষায় অনূদিত হয় – ২৩টি।
মৈমনসিংহ গীতিকা ‘মহুয়া’ পালার রচয়িতা – দ্বিজ কানাই ।
মনসুর বয়াতি রচিত পালা গান – দেওয়ানা মদিনা।।
‘দেওয়ানা মদিনা’ যে কাব্যের অন্তর্গত – মৈমনসিংহ গীতিকা।
যেটি ময়মনসিংহ গীতিকার উপাখ্যান – জয়চন্দ্র চন্দ্রাবতী ।
এ উল্লিখিত যে রচনাটি পুঁথি সাহিত্যের অন্তর্গত নয় – ময়মনসিংহ গীতিকা।
‘পূর্ববঙ্গ গীতিকা’র লোকপালাসমূহের সংগ্রাহক – চন্দ্রকুমার দে ও ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
প্রাচীন লোকগীতি ‘হারামণি’ এর সংকলক – মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন।
মধ্যযুগের যে সাহিত্য কৃষিকাজের জন্য উপযোগী – ডাক ও খনার বচন।
‘খনার বচন’ কী সংক্রান্ত – কৃষি।

 

বাংলাদেশ বিষয়াবলী থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য-

অপরাজেয় বাংলা’ হলাে – মুক্তিযােদ্ধাদের একটি ভাস্কর্য।
‘অপরাজেয় বাংলা’ ভাস্কর্যের স্থপতি – সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।
‘অপরাজেয় বাংলা’ উদ্বোধন করা হয় – ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৯।
‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থিত ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির বিষয়বস্তু – মুক্তিযুদ্ধ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সম্মুখে স্থাপিত ভাস্কর্য সংশপ্তকের ভাস্কর – হামিদুজ্জামান খান।
সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।
‘সাবাস বাংলাদেশ’ ভাস্কর্যটির শিল্পী বা ভাস্কর – নিতুন কুণ্ডু।
মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি নির্মাতা – রশিদ আহমেদ।
‘অদম্য বাংলা ভাস্কর্যটি অবস্থিত – খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
চেতনা-৭১’ হলাে – ভাস্কর্য।

বাংলাদেশ-বিষয়াবলী-থেকে-গুরুত্বপূর্ণ-কিছু-তথ্য -Bangla note boi
‘চেতনা-৭১’ স্থপতিটির অবস্থান – শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট।
‘চেতনা-৭১’ এর স্থপতি – মােঃ মঈনুল হােসেন।
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য “বিজয়-৭১’ অবস্থিত – ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিজয়-৭১’ স্থাপত্যের স্থপতি – খন্দকার বদরুল ইসলাম নানু।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্যের ভাস্কর – রশিদ আহমেদ।
বিজয় উল্লাস’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত – কুষ্টিয়া।
ঢাকার মিরপুরের শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ’ এর স্থপতি – মােস্তফা আলী কুদ্স। এ বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ, রায়েরবাজারের নকশাবিদ ছিলেন – ফরিদউদ্দিন আহমেদ ও জামি আল সাফি।
“শিখা অনির্বাণ’ অবস্থিত – ঢাকা সেনানিবাসে।
শিখা চিরন্তন’ অবস্থিত – সােহরাওয়ার্দী উদ্যানে।
জাগ্রত চৌরঙ্গী’ হলাে – একটি ভাস্কর্যের নাম।
‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক প্রথম ভাস্কর্য- জাগ্রত চৌরঙ্গী।
স্বাধীনতার স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী’ অবস্থিত – জয়দেবপুরে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নির্মিত দেশের প্রথম ভাস্কর্যটি অবস্থিত – গাজীপুর জেলায়।
জাগ্রত চৌরঙ্গী’ ভাস্কর্যের ভাস্কর – আব্দুর রাজ্জাক।
জয়দেবপুরের চৌরাস্তায় স্থাপিত ‘মুক্তিযোেদ্ধা’ ভাস্কর্য’।
টির শিল্পী – আব্দুর রাজ্জাক।
স্বােপার্জিত স্বাধীনতা অবস্থিত- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
‘স্বােপার্জিত স্বাধীনতার স্থপতির নাম – শামীম শিকদার।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য স্বাধীনতার সংগ্রাম’ স্থাপিত – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
স্বাধীনতা সংগ্রাম’ ভাস্কর্যটির স্থপতি – শামীম শিকদার।
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে দুর্জয়’ ভাস্কর্যটির শিল্পী – মৃণাল হক।
রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভের নাম – রক্ত সােপান।
ভাস্কর্য ‘মুক্ত বিহঙ্গ’ অবস্থিত – রংপুরে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতীক হিসেবে পরিচিত ভাস্কর্য অঙ্গীকার’ এর অবস্থান – চাঁদপুর। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভাস্কর্য “বিজয় গাঁথা” অবস্থিত – রংপুর সেনানিবাস।

 

সাধারণ বিজ্ঞান থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ  তথ্য- 

উষ্ণতা পরিমাপে ব্যবহৃত হয় – কেলভিন স্কেল।
যে তাপমাত্রায় তরল পদার্থের উপরিতল ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত হয়- বাষ্পয়ন।
ক্যালরিমিটারের সাহায্যে যেটি মাপা যায় না- তরল পদার্থের তাপমাত্রা।
ফারেনহাইট স্কেলে কোন বস্তুর তাপমাত্রা 50° হলে কেলভিন স্কেলে উক্ত বস্তুর তাপমাত্রা- 283°।
তাপমাত্রা পরিবর্তন না করে তরল অবস্থা থেকে কঠিন অবস্থায় পরিণত হতে একক ভরের বর্জিত তাপকে বলা হয়- কঠিনীভবনের আপেক্ষিক সুপ্ততাপ।
পানি, বরফ ও জলীয় বাষ্প যে তাপমাত্রায় একসঙ্গে থাকতে পারে তা হলাে- 273.16°K।
যে তাপমাত্রায় একটি অণুর গতিশক্তি শূন্য হবে- (-273°C)।
আলাের প্রকৃতি * শূন্য মাধ্যমে এক আলােকবর্ষ সমান- 9.46 x 1012 কি. মি.।
জ্যোতির্বিদ্যায় দূরত্বের একক হিসাবে আলােকবর্ষ, পারসেক ব্যবহৃত হয়।
বায়ুতে বা শূন্যস্থানে আলাের গতি- 3 x 108 ms-1।
শূন্য মাধ্যমে আলাের গতি ৩ লক্ষ কিলােমিটার/সেকেন্ড অথবা ১ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল/সেকেন্ড।
বায়ুতে বা শূন্যস্থান বায়ুতে আলাের গতি প্রতি সেকেন্ডে – 3 x 1010 সেমি।
বায়ুতে ভাসমান স্থানে প্রতি সেকেন্ডে আলাের গতি- 3 x 10৪ কিলােমিটার।
তরঙ্গ তত্ত্বের প্রবক্তা- হাইগেন। ২ তাড়িৎ চৌম্বক তত্ত্বের প্রবক্তা- ম্যাক্স ওয়েল।
২ কোয়ান্টাম চৌম্বক তত্ত্বের প্রবক্তা- ম্যাক্স প্লাঙ্ক।
যেটির গতি সবচেয়ে বেশি আলাে।
ফোটনের ক্ষেত্রে যেটি সঠিক নয়- ফোটনের ভরবেগ ও শক্তি নেই।
প্লাঙ্ক ধ্রুবক = 6.65 x 10-27 আর্গ-সেকেন্ড।
ফটো তড়িৎ ক্রিয়া ব্যাখ্যা করা হয়- আলাের কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে।
সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরণ- গামা রশ্মি।
রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর- মৃদু রঞ্জন রশ্মি।
টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয়- Microwave।
যেটি তাড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ নয়- Ultrasound ।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যেটির দৈর্ঘ্য সবচেয়ে কম- রঞ্জন রশ্মি।
যে আলােক রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বড় মাইক্রোওয়েভ।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যেটির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি- অবলােহিত রশ্মি।
(অপশনগুলাের মধ্যে) যে তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ এর কম্পাঙ্ক সবচেয়ে কম- অবলােহিত রশ্মি।
আলাে মূলত- তাড়িত তরঙ্গ।
পরমাণুতে কোন শক্তি সরবরাহ করা হলে ইলেকট্রন এক খােলক থেকে লাফিয়ে অন্য খােলকে চলে যায় পরে আবার ওরা যখন নিজ খােলকে ফিরে আসে তখন যে শক্তি পাওয়া যায়- আলােক।
আলাের গতি এবং বেতার তরঙ্গের গতি- সমান।
আলাের বর্ণ নির্ধারণ করে তার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
যে আলােক তরঙ্গে মানব চোখে দেখতে পায়- ৪০০ থেকে ৭০০ ন্যানােমিটার।
অ্যাংস্ট্রোম এককে পরিমাপ করা হয়- আলাের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
বিভিন্ন ধরণের বিকিরণগুলাের মধ্যে যেটি থেকে আমরা তাপ পাই- অবলােহিত রশ্মি।

হাসান আজিজুল হক (১৯৩৯-২০২০) 

হাসান আজিজুল হক জন্মগ্রহণ করেন – পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার যবগ্রামে। 
‘অসীমান্তিক’ নামের একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেন – হাসান আজিজুল হক।
হাসান আজিজুল হক ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭০ সালে। 
হাসান আজিজুল হক ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ১৯৯৯ সালে।
২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ পদের জন্য মনােনীত হন – হাসান আজিজুল হক। 
‘সাবিত্রী উপাখ্যান’ উপন্যাসের রচয়িতার নাম – হাসান আজিজুল হক। 
‘নামহীন গোত্রহীন’ গ্রন্থের লেখক – হাসান আজিজুল হক। 
‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ যার লেখা গল্প – হাসান আজিজুল হক।
‘আমরা অপেক্ষা করছি’ গল্প গ্রন্থের রচয়িতা – হাসান আজিজুল হক। 
‘আগুন পাখি’ উপন্যাসটির রচয়িতা – হাসান আজিজুল হক। 
হাসান আজিজুল হক মারা যান – ১৫ নভেম্বর, ২০২১।

শহীদ কাদরী (১৯৪২-২০১৬) 

শহীদ কাদরী জন্মগ্রহণ করেন – কোলকাতার পার্কস্ট্রিটে। 
শহীদ কাদরী মূলত ছিলেন – ষাটের দশকের কবি। 
শহীদ কাদরী ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭৩ সালে। 
শহীদ কাদরী ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ২০১১ সালে। 
‘উত্তরাধিকার’ কাব্যের রচয়িতা – শহীদ কাদরী।
‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কাব্যগ্রন্থের কবি – শহীদ কাদরী। 
“ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো, যাতে সেনাবাহিনী গোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়ে…..।”  এই বিখ্যাত উক্তিটি – শহীদ কাদরী ।
শহীদ কাদরী

আব্দুল্লাহ আল মামুন (১৯৪২-২০০৮) 

আব্দুল্লাহ আল মামুন জন্মগ্রহণ করেন – জামালপুর সদরের আমড়া পাড়ায়। 
নাট্য সংগঠন ‘থিয়েটার’ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (১৯৯১-২০০১) এবং শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক (২০০১) ছিলেন – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
আব্দুল্লাহ আল মামুন ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭৪ সালে। 
‘সুবচন নির্বাসনে’ নাটকটির রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
‘এখনও ক্রীতদাস’ নাটকের রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
‘কোকিলারা’ নাটকের রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আল মামুনের যে নাটকটি বন্যাদুর্গত একটি গ্রামের পটভূমিতে রচিত – এখন দুঃসময়।।

আহমদ ছফা (১৯৪৩-২০০১ )

আহমদ ছফা জন্মগ্রহণ করেন – চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে। 
মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাকে স্বাধীন করার প্রত্যয় ‘লেখক সংগ্রাম শিবির’ গঠন করেন – আহমদ ছফা। 
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পত্রিকা ‘প্রতিরোধ’ প্রকাশ করেন – আহমদ ছফা। । 
আহমদ ছফা অমর একুশে (মরণোত্তর) লাভ করেন।
আহমদ ছফার প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস – সূর্য তুমি কার ।
এ ‘গাভী বিত্তান্ত’ যার লেখা – আহমদ ছফা। 
আহমদ ছফা রচিত উপন্যাস – ওঙ্কার। 
‘ওঙ্কার’ উপন্যাস যে পটভূমিতে লেখা – ৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান। 
আইয়ুব খান থেকে শুরু করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু পর্যন্ত সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস – একজন আলী কেনানের উত্থান-পতন। 
‘মরণ বিলাস’, ‘অলাতচক্র’, ‘অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী’ উপন্যাস গুলোর রচয়িতা – আহমদ ছফা। 
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম গ্রন্থ – আহমদ ছফা রচিত ‘জাগ্রত বাংলাদেশ’।
‘যদ্যপি আমার গুরু’ প্রবন্ধটি যার রচনা – আহমদ ছফা।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭) 

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস জন্মগ্রহণ করেন – গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার গোটিয়া গ্রামে (মাতুলালয়ে)। *
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পৈতৃক নিবাস – চেলোপাড়া, বগুড়া। 
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ডাক নাম – মঞ্জু ।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৮২ সালে। 
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ১৯৯৯ সালে। 
উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস – চিলেকোঠার সেপাই। 
‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসটি যার লেখা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস – চিলেকোঠার সেপাই । 
‘খোয়াবনামা’ উপন্যাসের রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ – অন্য ঘরে অন্যস্বর । 
‘দুধেভাতে উৎপাত’ গল্পগ্রন্থের রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। 
‘দোজখের ওম’ গল্পগ্রন্থটি যার রচনা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। 
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্প ‘রেইনকোট’, ‘জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল’ এর রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। 
‘মিলির হাতে স্টেনগান’ গল্পটি যার লেখা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
‘সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু’ প্রবন্ধটি রচনা করেন – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।

পাখির ডাক : কুজন
হাতির ডাক : বৃংহিত
ময়ূরের ডাক : কেকা
সিংহের ডাক : নাদ
অশ্বের ডাক : হ্রেষা
ময়ূরের ডাক : কেকা
গম্ভীর ধ্বনি : মন্দ্র
অব্যক্ত মধুর ধ্বনি : কলতান
নূপুরের ধ্বনি : নিক্বণ
সাপের খােলস : নিমোক
বাঘের চামড়া : কৃত্তি
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক : মুমুক্ষু
বেঁচে থাকার ইচ্ছা : জিজীবিষা
হনন করার ইচ্ছা : জিঘাংসা
জানবার ইচ্ছা : জিজ্ঞাসা
অনুকরণ করার ইচ্ছা : অনুচিকীর্ষা
লাভ করার ইচ্ছা : লিপ্সা
ভােজন করার ইচ্ছা : বুভুক্ষা
পাওয়ার ইচ্ছা : ঈপ্সা
দেখবার ইচ্ছা : দিদৃক্ষা
হরণ করার ইচ্ছা : জিহীর্ষা
গােপন করার ইচ্ছা : জুগুপ্সা
প্রবেশ করার ইচ্ছা : বিবিক্ষা
ক্ষমা করার ইচ্ছা : তিতিক্ষা
যে পুরুষ বিয়ে করেছে : কৃতদার
যে নারী প্রিয় কথা বলে : প্রিয়ংবদা
যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে : প্রােষিতপত্নীক
যে নারীর পতি নেই, পুত্রও নেই : অবীরা

যে নারীর হাসি সুন্দর : সুস্মিতা
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে : বীরপ্রসূ
যে নারীর বিয়ে হয় না : অনূঢ়া
যে নারীর সন্তান বাঁচে না : মৃতবৎসা
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে : প্রােষিতভর্তৃকা
যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে : উদ্বাস্তু
যার স্ত্রী মারা গিয়েছে : বিপত্নীক
যা কষ্টে নিবারণ করা যায় : দুনির্বার
যা কষ্টে জয় করা যায় : দুর্জয়।
যা সহজে অতিক্রম করা যায় না : দুরতিক্রম্য
যা কষ্টে লাভ করা যায় : দুর্লভ
কষ্টে অতিক্তম করা যায় যা : দুরতিক্রম্য
ক্ষমার যােগ্য : ক্ষমা
যা চুষে খাওয়া হয় : চুষ্য
যা নিন্দার যােগ্য নয় : অনিন্দ্য
যা চেটে খেতে হয় : লেহ্য
যে উপকারীর উপকর স্বীকার করে : কৃতজ্ঞ
উপকারীর অপকার করে যে : কৃতঘ্ন
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে না : অকৃতজ্ঞ
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যা প্রমাণ করা যায় না : অপ্রমেয়
যা বলা হয়নি : অনুক্ত
যা বলা হবে : বক্তব্য
যা বলা উচিত নয় : অকথ্য
যিনি অধিক কথা বলেন না : মিতভাষী
যিনি বিদ্যা লাভ করিয়াছেন : কৃতবিদ্যা
যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না : অনির্বচনীয়
যা কথায় বর্ণনা করা যায় না : অবর্ণনীয়
যা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায়না : দুস্তর
যা হবে : ভাবি
যা পূর্বে কখনাে হয়নি : অভূতপূর্ব
যা পূর্বে ছিল এখন নেই : ভূতপূর্ব
যা ভবিষ্যতে ঘটবে : ভবিতব্য
যা দমন করা যায় না : অদম্য
যে ভবিষ্যত না ভেবেই কাজ করে : অবিমৃষ্যকারী
অগ্র-পশ্চাৎ বিবেচনা করে কাজ করে না : অবিমৃষ্যকারী

 

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

কোনােভাবেই যা নিবারণ করা যায় না : অনিবার্য
যা নিবারণ করা যায় না : অনিবারিত
যার চক্ষু লজ্জা নেই : নির্লজ্জ/চশমখাের
অক্ষির সমীপে : সমক্ষ
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত : চাক্ষুষ
দুবার জন্মে যা : দ্বিজ
শুভক্ষণে জন্ম যার : ক্ষণজন্মা
পঙ্কে জন্মে যা : পঙ্কজ
যে ভূমিতে ফসল জন্মায় না : ঊষর
পূবর্জন্মের কথা স্মরণ আছে যার : জাতিস্মর
ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার : আঁষটে
কোনাে ঘটনার ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান : হীরক জয়ন্তী
কেনাে ঘটনার ৫০ বছর পূর্তিতে যে অনুষ্ঠান : সুবর্ণ জয়ন্তী
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
দিনের আলাে ও সন্ধ্যার আলাের মিলন : গােধূলি
দিন ও রাতের সন্ধিক্ষণ : গােধূলি
রাত্রির শেষ ভাগ : পররাত্র
রাত্রিকালীন যুদ্ধ : সৌপ্তিক
যার বাসস্থান নেই : অনিকেত
যার জ্যোতি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না : ক্ষণপ্রভা
নষ্ট হওয়ার স্বভাব যার : নশ্বর
যা চিরস্থায়ী নয় : নশ্বর
নষ্ট হওয়াই সবভাব নয় যার : অবিনশ্বর
যা স্থায়ী নয় : অস্থায়ী
ইতিহাস রচনা করেন যিনি : ঐতিহাসিক
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ইতিহাস জানেন : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ভাল ব্যাকরণ জানেন : বৈয়াকরণ
যিনি নৌকা চালান : মাঝি
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না : বনস্পতি
ফল পাকলে যে গাছ মারা যায় : ওযধি
একবার ফল দিয়ে যে গাছ মারা যায় : ওষধি

একই সময়ে বর্তমান : সমসাময়িক
একই সময়ে : যুগপৎ
পরের অন্নে বেঁচে থাকে যে : পরান্নজীবী
পরকে প্রতিপালন করে যে : পরভৃৎ (কাক)
আপনার বর্ণ লুকায় যে : বর্ণচোরা
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে : পণ্ডিতম্মন্য
মৃতের মত অবস্থা যার : মুমূর্ষ
সবর্জনের হিতকর : সবর্জনীন
বিশ্বজনের হিতকর : বিশ্বজনীন
সকলের জন্য প্রযােজ্য : সবর্জনীন
যে ব্যয় করতে কুণ্ঠাবােধ করে : কৃপণ
ইন্দ্রিয়কে জয় কারেন যিনি : জিতেন্দ্রিয়
বাহুতে ভর করে চলে যে : ভুজঙ্গ
লাফিয়ে চলে যে : প্লবগ
অরিকে দমন করে যে : অরিন্দম
শত্রুকে দমন করে যে : অরিন্দম
আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরালােকে : ক্রন্দসী
পৃথিবী ও স্বর্গ : রােদসী
অন্য ভাষায় রূপান্তরিত : অনূদিত
অনেকের মধ্যে একজন : অন্যতম
উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার : প্রত্যুৎপন্নমতি
এক থেকে শুরু করে : একাদিক্রমে
এ দুয়ের মধ্যে একটি : অন্যতর
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
বৃষ্টির জল : শীকর

যা বপন কর হয়েছে : উপ্ত
যা অবশ্যাই ঘটবে : অবশ্যম্ভাবী
কোথাও উঁচু কোথাও নিচু : বন্ধুর
কোথাও উন্নত আবার কোথাও অবনত : বন্ধুর
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে : অধীত
যা উচ্চারণ যায় না : অনুচ্চার্য
বেলাকে অতিক্রান্ত : উদ্বেল
যার দুই হাত সমান চলে : সব্যসাচী
কমে যাহার ক্লান্তি নাই : অক্লান্তকর্মী
খেয়া পার করে যে : পাটনী
দ্বারে থাকে যে : দৌবারিক
পা ধুইবার জল : পাদ্য
মর্মকে পীড়া দেয় যা : মর্মন্তুদ
যা আঘাত পায়নি : অনাহত
যা দীপ্তি পাচ্ছে : দেদীপ্যমান
দীপ্তি পাচ্ছে এমন : দীপ্যমান
যার অন্য উপায় নাই : অনন্যোপায়
যার কোনাে উপায় নাই : নিরুপায়
কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ / পরিশ্রমী : কর্মঠ
মৃত্তিকা দিয়ে তৈরি : মৃন্ময়
যার আগমনের কোনাে তিথি নেই : অতিথি
যার আকার কুৎসিত : কদাকার
যার কিছু নাই : হৃতসর্বস্ব

 

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

যে পুরুষের এ যাবৎ দাড়ি-গোঁফ গজায়নি : অজাতশ্মশ্রু
যে বিষয়ে মতভেদ নেই এমন : ঐকমত্য
যিনি বক্তৃতা দানে পটু : বাগ্মী
যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায় : সর্বংসহা
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে : প্রত্যুৎপন্নমতি
যার বসন আলাদা : অসংবৃত
যার তুলনা নাই : অতুলনীয়
যে প্রবীণ নয় : নবীন
শােনামাত্র যার মনে থাকে : শ্রুতিধর
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা : প্রত্যুদগমন
যে বিষয়ে কোনাে বিতর্ক / বিরােধ নেই : অবিসংবাদী
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যে বিয়ে করতে কুণ্ঠাবােধ করে : ব্যয়কুণ্ঠ
সজ্ঞানে অন্যায় করে যে : জ্ঞানপাপী
হাতির বাসস্থান : গজগৃহ
যাদের বসতবাড়ি আছে কিন্তু কৃষি জমি নেই : ভূমিহীন চাষী
বাক্য সংকোচন থেকে বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ : শ্বাপদসংকুল
সূর্য ও যে নারীর মুখ দেখতে পারে না : অসূর্যস্পশ্যা
কি করতে হবে ভেবে পায় না : কিংকর্তব্যবিমূঢ়
শােনা যায় এমন : শ্রুতিগ্রাহ্য
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় : অকালবােধন
সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত : আসমুদ্রহিমাচল
ইহলােকে যা সামান্য নয় : অলােকসামান্য
পথ চলার খরচ : পাথেয়
ছন্দে নিপুন যিনি : ছান্দসিক
পাঁচ সেরের সমাহার : পশুরী
তিন মােহনার মিলন যেখানে : ত্রিমােহনা
যার জিহবা লক লক করে : লেলিহান
যা জল দেয় : জলদ

বহু দেখেছে যে : ভূয়ােদর্শী
অন্যের রচনা থেকে চুরি করা : কুম্ভিলকবৃত্তি
জন্মহীন-মৃত্যুহীন : অজ
বিনা যত্নে উৎপন্ন হয় যা : অযত্নসম্ভূত
গবাদি পশুর পাল : বাথান।
বড় ভাই থাকতে ছােট ভাইয়ের বিয়ে : পরিবেদন
দিতে হবে : দেয়
অনেক অভিজ্ঞতা আছে যার : অভিজ্ঞ
স্থায়ী ঠিকানা নেই যার : উদ্বাস্তু
যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় : মাধুকরী
এক স্থান হতে অন্য স্থানে ঘুরে ঘুরে জীবন যাপন করে যে : যাযাবর
যে লেখক অন্যের ভাব, ভাষা প্রভৃতি চুরি করে নিজের নামে চালায় : কুম্ভীলক
রচয়িতার মূল গ্রন্থ হতে যারা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি লিপিবদ্ধ করতেন : লিপিকার
পিতার মৃত্যুর পর জন্ম হয়েছে যে সন্তানের : মরণােত্তর জাতক
সম্পূর্ণরূপে বিবেচনা করা হয় নাই এমন : অসমীক্ষিত