Author

Bangla Note Boi

Browsing

হাসান আজিজুল হক (১৯৩৯-২০২০) 

হাসান আজিজুল হক জন্মগ্রহণ করেন – পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার যবগ্রামে। 
‘অসীমান্তিক’ নামের একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেন – হাসান আজিজুল হক।
হাসান আজিজুল হক ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭০ সালে। 
হাসান আজিজুল হক ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ১৯৯৯ সালে।
২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ পদের জন্য মনােনীত হন – হাসান আজিজুল হক। 
‘সাবিত্রী উপাখ্যান’ উপন্যাসের রচয়িতার নাম – হাসান আজিজুল হক। 
‘নামহীন গোত্রহীন’ গ্রন্থের লেখক – হাসান আজিজুল হক। 
‘আত্মজা ও একটি করবী গাছ’ যার লেখা গল্প – হাসান আজিজুল হক।
‘আমরা অপেক্ষা করছি’ গল্প গ্রন্থের রচয়িতা – হাসান আজিজুল হক। 
‘আগুন পাখি’ উপন্যাসটির রচয়িতা – হাসান আজিজুল হক। 
হাসান আজিজুল হক মারা যান – ১৫ নভেম্বর, ২০২১।

শহীদ কাদরী (১৯৪২-২০১৬) 

শহীদ কাদরী জন্মগ্রহণ করেন – কোলকাতার পার্কস্ট্রিটে। 
শহীদ কাদরী মূলত ছিলেন – ষাটের দশকের কবি। 
শহীদ কাদরী ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭৩ সালে। 
শহীদ কাদরী ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ২০১১ সালে। 
‘উত্তরাধিকার’ কাব্যের রচয়িতা – শহীদ কাদরী।
‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কাব্যগ্রন্থের কবি – শহীদ কাদরী। 
“ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো, যাতে সেনাবাহিনী গোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়ে…..।”  এই বিখ্যাত উক্তিটি – শহীদ কাদরী ।
শহীদ কাদরী

আব্দুল্লাহ আল মামুন (১৯৪২-২০০৮) 

আব্দুল্লাহ আল মামুন জন্মগ্রহণ করেন – জামালপুর সদরের আমড়া পাড়ায়। 
নাট্য সংগঠন ‘থিয়েটার’ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (১৯৯১-২০০১) এবং শিল্পকলা একাডেমীর মহাপরিচালক (২০০১) ছিলেন – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
আব্দুল্লাহ আল মামুন ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৭৪ সালে। 
‘সুবচন নির্বাসনে’ নাটকটির রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
‘এখনও ক্রীতদাস’ নাটকের রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন। 
‘কোকিলারা’ নাটকের রচয়িতা – আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আল মামুনের যে নাটকটি বন্যাদুর্গত একটি গ্রামের পটভূমিতে রচিত – এখন দুঃসময়।।

আহমদ ছফা (১৯৪৩-২০০১ )

আহমদ ছফা জন্মগ্রহণ করেন – চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে। 
মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাকে স্বাধীন করার প্রত্যয় ‘লেখক সংগ্রাম শিবির’ গঠন করেন – আহমদ ছফা। 
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পত্রিকা ‘প্রতিরোধ’ প্রকাশ করেন – আহমদ ছফা। । 
আহমদ ছফা অমর একুশে (মরণোত্তর) লাভ করেন।
আহমদ ছফার প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস – সূর্য তুমি কার ।
এ ‘গাভী বিত্তান্ত’ যার লেখা – আহমদ ছফা। 
আহমদ ছফা রচিত উপন্যাস – ওঙ্কার। 
‘ওঙ্কার’ উপন্যাস যে পটভূমিতে লেখা – ৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান। 
আইয়ুব খান থেকে শুরু করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু পর্যন্ত সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস – একজন আলী কেনানের উত্থান-পতন। 
‘মরণ বিলাস’, ‘অলাতচক্র’, ‘অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী’ উপন্যাস গুলোর রচয়িতা – আহমদ ছফা। 
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম গ্রন্থ – আহমদ ছফা রচিত ‘জাগ্রত বাংলাদেশ’।
‘যদ্যপি আমার গুরু’ প্রবন্ধটি যার রচনা – আহমদ ছফা।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭) 

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস জন্মগ্রহণ করেন – গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থানার গোটিয়া গ্রামে (মাতুলালয়ে)। *
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পৈতৃক নিবাস – চেলোপাড়া, বগুড়া। 
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের ডাক নাম – মঞ্জু ।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন – ১৯৮২ সালে। 
আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ‘একুশে পদক’ লাভ করেন – ১৯৯৯ সালে। 
উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস – চিলেকোঠার সেপাই। 
‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসটি যার লেখা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস – চিলেকোঠার সেপাই । 
‘খোয়াবনামা’ উপন্যাসের রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।।
আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম প্রকাশিত গল্পগ্রন্থ – অন্য ঘরে অন্যস্বর । 
‘দুধেভাতে উৎপাত’ গল্পগ্রন্থের রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। 
‘দোজখের ওম’ গল্পগ্রন্থটি যার রচনা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। 
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্প ‘রেইনকোট’, ‘জাল স্বপ্ন স্বপ্নের জাল’ এর রচয়িতা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস। 
‘মিলির হাতে স্টেনগান’ গল্পটি যার লেখা – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।
‘সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু’ প্রবন্ধটি রচনা করেন – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস।

পাখির ডাক : কুজন
হাতির ডাক : বৃংহিত
ময়ূরের ডাক : কেকা
সিংহের ডাক : নাদ
অশ্বের ডাক : হ্রেষা
ময়ূরের ডাক : কেকা
গম্ভীর ধ্বনি : মন্দ্র
অব্যক্ত মধুর ধ্বনি : কলতান
নূপুরের ধ্বনি : নিক্বণ
সাপের খােলস : নিমোক
বাঘের চামড়া : কৃত্তি
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক : মুমুক্ষু
বেঁচে থাকার ইচ্ছা : জিজীবিষা
হনন করার ইচ্ছা : জিঘাংসা
জানবার ইচ্ছা : জিজ্ঞাসা
অনুকরণ করার ইচ্ছা : অনুচিকীর্ষা
লাভ করার ইচ্ছা : লিপ্সা
ভােজন করার ইচ্ছা : বুভুক্ষা
পাওয়ার ইচ্ছা : ঈপ্সা
দেখবার ইচ্ছা : দিদৃক্ষা
হরণ করার ইচ্ছা : জিহীর্ষা
গােপন করার ইচ্ছা : জুগুপ্সা
প্রবেশ করার ইচ্ছা : বিবিক্ষা
ক্ষমা করার ইচ্ছা : তিতিক্ষা
যে পুরুষ বিয়ে করেছে : কৃতদার
যে নারী প্রিয় কথা বলে : প্রিয়ংবদা
যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে : প্রােষিতপত্নীক
যে নারীর পতি নেই, পুত্রও নেই : অবীরা

যে নারীর হাসি সুন্দর : সুস্মিতা
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে : বীরপ্রসূ
যে নারীর বিয়ে হয় না : অনূঢ়া
যে নারীর সন্তান বাঁচে না : মৃতবৎসা
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে : প্রােষিতভর্তৃকা
যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে : উদ্বাস্তু
যার স্ত্রী মারা গিয়েছে : বিপত্নীক
যা কষ্টে নিবারণ করা যায় : দুনির্বার
যা কষ্টে জয় করা যায় : দুর্জয়।
যা সহজে অতিক্রম করা যায় না : দুরতিক্রম্য
যা কষ্টে লাভ করা যায় : দুর্লভ
কষ্টে অতিক্তম করা যায় যা : দুরতিক্রম্য
ক্ষমার যােগ্য : ক্ষমা
যা চুষে খাওয়া হয় : চুষ্য
যা নিন্দার যােগ্য নয় : অনিন্দ্য
যা চেটে খেতে হয় : লেহ্য
যে উপকারীর উপকর স্বীকার করে : কৃতজ্ঞ
উপকারীর অপকার করে যে : কৃতঘ্ন
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে না : অকৃতজ্ঞ
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যা প্রমাণ করা যায় না : অপ্রমেয়
যা বলা হয়নি : অনুক্ত
যা বলা হবে : বক্তব্য
যা বলা উচিত নয় : অকথ্য
যিনি অধিক কথা বলেন না : মিতভাষী
যিনি বিদ্যা লাভ করিয়াছেন : কৃতবিদ্যা
যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না : অনির্বচনীয়
যা কথায় বর্ণনা করা যায় না : অবর্ণনীয়
যা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায়না : দুস্তর
যা হবে : ভাবি
যা পূর্বে কখনাে হয়নি : অভূতপূর্ব
যা পূর্বে ছিল এখন নেই : ভূতপূর্ব
যা ভবিষ্যতে ঘটবে : ভবিতব্য
যা দমন করা যায় না : অদম্য
যে ভবিষ্যত না ভেবেই কাজ করে : অবিমৃষ্যকারী
অগ্র-পশ্চাৎ বিবেচনা করে কাজ করে না : অবিমৃষ্যকারী

 

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

কোনােভাবেই যা নিবারণ করা যায় না : অনিবার্য
যা নিবারণ করা যায় না : অনিবারিত
যার চক্ষু লজ্জা নেই : নির্লজ্জ/চশমখাের
অক্ষির সমীপে : সমক্ষ
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত : চাক্ষুষ
দুবার জন্মে যা : দ্বিজ
শুভক্ষণে জন্ম যার : ক্ষণজন্মা
পঙ্কে জন্মে যা : পঙ্কজ
যে ভূমিতে ফসল জন্মায় না : ঊষর
পূবর্জন্মের কথা স্মরণ আছে যার : জাতিস্মর
ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার : আঁষটে
কোনাে ঘটনার ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান : হীরক জয়ন্তী
কেনাে ঘটনার ৫০ বছর পূর্তিতে যে অনুষ্ঠান : সুবর্ণ জয়ন্তী
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
দিনের আলাে ও সন্ধ্যার আলাের মিলন : গােধূলি
দিন ও রাতের সন্ধিক্ষণ : গােধূলি
রাত্রির শেষ ভাগ : পররাত্র
রাত্রিকালীন যুদ্ধ : সৌপ্তিক
যার বাসস্থান নেই : অনিকেত
যার জ্যোতি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না : ক্ষণপ্রভা
নষ্ট হওয়ার স্বভাব যার : নশ্বর
যা চিরস্থায়ী নয় : নশ্বর
নষ্ট হওয়াই সবভাব নয় যার : অবিনশ্বর
যা স্থায়ী নয় : অস্থায়ী
ইতিহাস রচনা করেন যিনি : ঐতিহাসিক
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ইতিহাস জানেন : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ভাল ব্যাকরণ জানেন : বৈয়াকরণ
যিনি নৌকা চালান : মাঝি
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না : বনস্পতি
ফল পাকলে যে গাছ মারা যায় : ওযধি
একবার ফল দিয়ে যে গাছ মারা যায় : ওষধি

একই সময়ে বর্তমান : সমসাময়িক
একই সময়ে : যুগপৎ
পরের অন্নে বেঁচে থাকে যে : পরান্নজীবী
পরকে প্রতিপালন করে যে : পরভৃৎ (কাক)
আপনার বর্ণ লুকায় যে : বর্ণচোরা
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে : পণ্ডিতম্মন্য
মৃতের মত অবস্থা যার : মুমূর্ষ
সবর্জনের হিতকর : সবর্জনীন
বিশ্বজনের হিতকর : বিশ্বজনীন
সকলের জন্য প্রযােজ্য : সবর্জনীন
যে ব্যয় করতে কুণ্ঠাবােধ করে : কৃপণ
ইন্দ্রিয়কে জয় কারেন যিনি : জিতেন্দ্রিয়
বাহুতে ভর করে চলে যে : ভুজঙ্গ
লাফিয়ে চলে যে : প্লবগ
অরিকে দমন করে যে : অরিন্দম
শত্রুকে দমন করে যে : অরিন্দম
আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরালােকে : ক্রন্দসী
পৃথিবী ও স্বর্গ : রােদসী
অন্য ভাষায় রূপান্তরিত : অনূদিত
অনেকের মধ্যে একজন : অন্যতম
উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার : প্রত্যুৎপন্নমতি
এক থেকে শুরু করে : একাদিক্রমে
এ দুয়ের মধ্যে একটি : অন্যতর
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
বৃষ্টির জল : শীকর

যা বপন কর হয়েছে : উপ্ত
যা অবশ্যাই ঘটবে : অবশ্যম্ভাবী
কোথাও উঁচু কোথাও নিচু : বন্ধুর
কোথাও উন্নত আবার কোথাও অবনত : বন্ধুর
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে : অধীত
যা উচ্চারণ যায় না : অনুচ্চার্য
বেলাকে অতিক্রান্ত : উদ্বেল
যার দুই হাত সমান চলে : সব্যসাচী
কমে যাহার ক্লান্তি নাই : অক্লান্তকর্মী
খেয়া পার করে যে : পাটনী
দ্বারে থাকে যে : দৌবারিক
পা ধুইবার জল : পাদ্য
মর্মকে পীড়া দেয় যা : মর্মন্তুদ
যা আঘাত পায়নি : অনাহত
যা দীপ্তি পাচ্ছে : দেদীপ্যমান
দীপ্তি পাচ্ছে এমন : দীপ্যমান
যার অন্য উপায় নাই : অনন্যোপায়
যার কোনাে উপায় নাই : নিরুপায়
কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ / পরিশ্রমী : কর্মঠ
মৃত্তিকা দিয়ে তৈরি : মৃন্ময়
যার আগমনের কোনাে তিথি নেই : অতিথি
যার আকার কুৎসিত : কদাকার
যার কিছু নাই : হৃতসর্বস্ব

 

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

যে পুরুষের এ যাবৎ দাড়ি-গোঁফ গজায়নি : অজাতশ্মশ্রু
যে বিষয়ে মতভেদ নেই এমন : ঐকমত্য
যিনি বক্তৃতা দানে পটু : বাগ্মী
যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায় : সর্বংসহা
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে : প্রত্যুৎপন্নমতি
যার বসন আলাদা : অসংবৃত
যার তুলনা নাই : অতুলনীয়
যে প্রবীণ নয় : নবীন
শােনামাত্র যার মনে থাকে : শ্রুতিধর
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা : প্রত্যুদগমন
যে বিষয়ে কোনাে বিতর্ক / বিরােধ নেই : অবিসংবাদী
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যে বিয়ে করতে কুণ্ঠাবােধ করে : ব্যয়কুণ্ঠ
সজ্ঞানে অন্যায় করে যে : জ্ঞানপাপী
হাতির বাসস্থান : গজগৃহ
যাদের বসতবাড়ি আছে কিন্তু কৃষি জমি নেই : ভূমিহীন চাষী
বাক্য সংকোচন থেকে বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ : শ্বাপদসংকুল
সূর্য ও যে নারীর মুখ দেখতে পারে না : অসূর্যস্পশ্যা
কি করতে হবে ভেবে পায় না : কিংকর্তব্যবিমূঢ়
শােনা যায় এমন : শ্রুতিগ্রাহ্য
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় : অকালবােধন
সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত : আসমুদ্রহিমাচল
ইহলােকে যা সামান্য নয় : অলােকসামান্য
পথ চলার খরচ : পাথেয়
ছন্দে নিপুন যিনি : ছান্দসিক
পাঁচ সেরের সমাহার : পশুরী
তিন মােহনার মিলন যেখানে : ত্রিমােহনা
যার জিহবা লক লক করে : লেলিহান
যা জল দেয় : জলদ

বহু দেখেছে যে : ভূয়ােদর্শী
অন্যের রচনা থেকে চুরি করা : কুম্ভিলকবৃত্তি
জন্মহীন-মৃত্যুহীন : অজ
বিনা যত্নে উৎপন্ন হয় যা : অযত্নসম্ভূত
গবাদি পশুর পাল : বাথান।
বড় ভাই থাকতে ছােট ভাইয়ের বিয়ে : পরিবেদন
দিতে হবে : দেয়
অনেক অভিজ্ঞতা আছে যার : অভিজ্ঞ
স্থায়ী ঠিকানা নেই যার : উদ্বাস্তু
যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় : মাধুকরী
এক স্থান হতে অন্য স্থানে ঘুরে ঘুরে জীবন যাপন করে যে : যাযাবর
যে লেখক অন্যের ভাব, ভাষা প্রভৃতি চুরি করে নিজের নামে চালায় : কুম্ভীলক
রচয়িতার মূল গ্রন্থ হতে যারা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি লিপিবদ্ধ করতেন : লিপিকার
পিতার মৃত্যুর পর জন্ম হয়েছে যে সন্তানের : মরণােত্তর জাতক
সম্পূর্ণরূপে বিবেচনা করা হয় নাই এমন : অসমীক্ষিত