Recent Updates
Tag

একাডেমীক

Browsing

এসএসসি সকল বিষয়ে পুর্ণাঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ সাজেশন-সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পরিক্ষা ২০২২ ।

SSC SHORT SYLLABUS-All Subject Suggestion 2022। এসএসসি শর্ট সিলেবাস এর গুরুত্বপূর্ণ ও শতভাগ কমন উপযোগী সাজেশন ২০২২ এর পিডিএফ ডাউনলোড-DOWNLOAD PDF করুন সম্পূর্ণ ফ্রি । FULL DOWNLOAD PDF FREE 

জাতীয়  শিক্ষা বোর্ড প্রকাশিত এসএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস 2022।  জাতীয় পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) দ্বারা বিষয়গুলির জন্য প্রকাশিত হয়েছে। সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য ২০২২ সালের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে। এই সংক্ষিপ্ত পাঠ্যক্রমটি 2022 সালে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকল প্রার্থীদের জন্য প্রযোজ্য হবে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র এই পাঠ্যক্রম অনুসরণ করে প্রস্তুত করা হবে। আপনি এই লিঙ্ক থেকে এসএসসি রুটিন 2022 চেক করতে পারেন যা প্রকাশিত হয়েছে।

Download all subject suggestion Free। সকল বিষয়ের সাজেশন ডাইউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি। DOWNLOAD PDF

এসএসসি ২০২২ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সাজেশন কেন?

দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পরে, স্কুলগুলি যত তাড়াতাড়ি খুলে দেয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকা ও যথেষ্ট ক্লাসের সুযোগ না পাওয়ার কারনে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আগামি ২০২২ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হবে।

সর্বশেষ রুটিন অনুযায়ী আগামী ১৯ শে জুন, ২০২২ থেকে পরীক্ষা আরাম্ভ হবে। স্বল্প সময়ে পরীক্ষায় ভালো করা ও পুর্নাঙ্গ প্রুস্তুতি নিতে বাংলা নোট বই নিয়ে এলো প্রত্যেক বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সংক্ষিপ্ত ও চূড়ান্ত সাজেশন। প্রতিটি বিভাগের জন্য আছে পিডিএফ আকারে সংক্ষিপ্ত সাজেশন যা আমাদের অভিজ্ঞ শিক্ষকবৃন্দ তৈরী করেছেন।

এসএসসি ২০২২ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সাজেশন-পিডিএফ । SSC Subject Wise Short Syllabus PDF Suggestion  

বাংলা প্রথম পত্র (Bangla 1st Paper)

বাংলা দ্বিতীয় পত্র (Bangla 2nd Paper)

ইংরেজি প্রথম পত্র (English 1st Paper)

ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র (English 2nd Paper)

গণিত (Mathematics)

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT)

বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (Bangladesh & Global Studies)

জীববিজ্ঞান (Biology) PDF

রসায়ন (Chemistry)

পদার্থবিজ্ঞান (Physics)

উচ্চতর গণিত (Higher Math)

পৌরনীতি (Civics)

অর্থনীতি (Economics)

ব্যবসায় উদ্যোগ (Business Entrepreneurship)

কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা (Career Education)

হিসাববিজ্ঞান (Accounting)

ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং (Finance & Banking)

ভূগোল ও পরিবেশ (Geography & Environment)

কৃষিশিক্ষা (Agriculture)

চারু ও কারুকলা (Arts & Crafts)

ইতিহাস (History)

গার্হস্থ্য বিজ্ঞান (Home Science)

শারীরিক শিক্ষা (Physical Education)

বিজ্ঞান (Science)

ইসলাম ধর্ম এবং নৈতিক শিক্ষা (Islam)

হিন্দু ধর্ম নৈতিক শিক্ষা (Hindu)

খ্রিস্টান ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা (Khiristo Religion)

বৌদ্ধ ধর্ম এবং নৈতিক শিক্ষা (Buddhist Religion)

আরবি শিক্ষা বই (Arabic)

শিক্ষা, সংস্কৃতি (Sanskrit)

SSC (পালি) Pali

সঙ্গীত (sangeet)

Download all subject suggestion Free। সকল বিষয়ের সাজেশন ডাইউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি। DOWNLOAD PDF

এসএসসি নতুন সংক্ষিপ্ত সিলেবাস 2022 কি এবং কেন?

আসল সিলেবাস থেকে 40-50% কমিয়ে নতুন এসএসসি সিলেবাস প্রস্তুত করা হয়েছে। সুতরাং, শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত সময়ে বোর্ড পরীক্ষার সিলেবাস সম্পূর্ণ করতে পারে। স্কুল খোলার পরে, কর্তৃপক্ষ 60 দিনের ক্লাস নেবে এবং 2022 সালের এসএসসি পরীক্ষার ব্যবস্থা করবে।

যাইহোক, আমরা আপনাকে পিডিএফ ফাইলে সমস্ত বিষয় এবং গ্রুপ এসএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস 2022 প্রদান করি। সুতরাং, আপনি ডাউনলোড ফাইল ক্লিক করে এখান থেকে সেই সিলেবাসগুলি ডাউনলোড করতে পারেন। এছাড়াও, আমরা এই সংক্ষিপ্ত পাঠ্যক্রমের সাথে কীভাবে এসএসসি পরীক্ষা 2022 এর জন্য প্রস্তুতি নেয়া যাবে পারেন সে সম্পর্কে আলোচনা করেছি।

আমরা গ্রুপ এবং ঐচ্ছিক এবং বাধ্যতামূলক বিষয় অনুসারে সিলেবাস সাজিয়েছি। সুতরাং, প্রথমে আপনার বাধ্যতামূলক বিষয় ডাউনলোড করুন, তারপর গ্রুপ বিষয় ডাউনলোড করুন এবং ঐচ্ছিক বিষয়টি ডাউনলোড করুন যেটি আপনি অধ্যয়নের জন্য বেছে নিন।

এসএসসি এবং সমমানের পরীক্ষা 2022 সালের জুনে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। তাই, আশা করি আপনি শিক্ষা মন্ত্রকের দেওয়া এই সংক্ষিপ্ত সিলেবাস থেকে উপকৃত হবেন। শুধু সিলেবাস ডাউনলোড করুন এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য নির্ধারিত সময়ে আপনার প্রস্তুতি গ্রহণ করার জন্য অনুসরণ করা নিশ্চিত করুন।

 

কেন এসএসসি শর্ট সিলেবাস?

এসএসসি পরীক্ষায়, শিক্ষার্থীদের একটি বিস্তৃত পাঠ্যক্রমের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে যা 9 এবং 10 শ্রেণীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রায় দুই বছরে সিলেবাসটি সম্পূর্ণ করতে অনেক সময় এবং প্রাতিষ্ঠানিক সতর্কতা প্রয়োজন।

Download all subject suggestion Free। সকল বিষয়ের সাজেশন ডাইউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি। DOWNLOAD PDF

এ বছর পরিস্থিতি ভিন্ন হওয়ায় পুরো সিলেবাসে পরীক্ষায় বসতে হলে শিক্ষার্থীদের জন্য ভার অসহনীয় হবে। স্কুল খোলার সাথে সাথেই, ছাত্ররা তাদের ক্লাসে ফিরে যাবে একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস সহ যেখানে প্রায় 20-25% বিষয়গুলি সমস্ত ক্লাসের জন্য পূর্ববর্তী সিলেবাস থেকে বাদ দেওয়া হবে।

এটি শিক্ষার্থীদের তাদের পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে এবং অল্প সময়ের মধ্যে সমস্ত বিষয় কভার করতে সাহায্য করবে কারণ এই বছরের জুনে প্রাক-পরীক্ষা পরীক্ষা হওয়ার কথা রয়েছে। এত ছোট সিলেবাস থাকলে অবশ্যই পরীক্ষায় ভালো করার পথ প্রশস্ত হবে।

অন্যান্য পিডিএফ ডাউনলোড করুন-

 

ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।

ফ্রি পিডিএফ পেতে  Visit করুন।

বাংলা বাগধারর সম্পুর্ণ ফ্রি PDF সহ- চতুর্থ পর্ব

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

 

  1. ভিক্ষের চাল কাড়া আর আকাড়া (দয়ার দানের বাছ-বিচার চলে না): দয়া করে চৌধুরী সাহেব যা দিয়েছে তাতেই সন্তষ্ট হও।আর ভালােমন্দ দেখাে না ভিক্ষার চাল কাড়া আর আকাড়া। 
  2. ভিমরুলের চাকে খােচা দেওয়া (বিরুদ্ধবাদীদের খোঁচা দিয়ে উত্তেজিত করা): কুদ্ধ বড় সাহেবের কথায় ফোড়ন কেটে।ভিমরুলের চাকে খোঁচা দিয়েছ; এখন টিকে থাকতে পারলে হয়।
  3. ভাগের মা গা পায় না (ভাগাভাগির কাজ সিদ্ধ হয় না): পাঁচ শরিকের ঘর, এটি কেউ ঠিক করবে না। জানো তাে, ভাগের মা গঙ্গা পায় না।।
  4. ভাজা মাছটি উন্টে খেতে জানে না (জানা বিষয়ে অজানার ভান করা): তােমাকে দেখলে মনে হয় ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানাে না, অথচ তলে তলে বড় সাহেবকে ধরে বেতনটা বাড়িয়ে নিয়েছ।
  5. ভাত ছড়ালে কাকের অভাব হয় না (টাকা দিলে সব কাজের জন্যই লােক মেলে): তুমি কাজ ছেড়ে চলে যাওয়ার ভয় দেখাচ্ছ, অসুবিধা নেই, মনে রেখাে ভাত ছড়ালে কাকের অভাব হয় না।
  6. মরা হাতি লাখ টাকা (সব অবস্থাতেই দামি): অধ্যক্ষ সাহেব বৃদ্ধ হলেও তাকে দিয়ে এ কাজ করাতে পারবে না । জানাে তাে, মরা হাতি লাখ টাকা।
  7. মড়ার উপর খাড়ার ঘা (দুঃখের ওপর নতুন দুঃখ পাওয়া): পরীক্ষায় ফেল করায় এমনিতেই মিজানের মন খারাপ, তার ওপর। ছােট ভাইয়ের মৃত্যু, যাকে বলে একেবারে মড়ার উপর খাড়ার ঘা।
  8. মাথা নেই তার আবার মাথা ব্যথা (অকারণে দুশ্চিন্তা): পকেটে দু টাকাও নেই, তারপরও তুমি ডাকাতের হাতে পড়ার চিন্তা করছ, তােমার অবস্থা হয়েছে মাথা নেই তার আবার মাথা ব্যথা, এমন আর কি!
  9. মায়ের কাছে মামার বাড়ির গল্প (কোনাে বিষয়ে অভিজ্ঞ লােককে সে বিষয়ে নতুন করে জানানাের চেষ্টা): দশ বছর জেল। খেটে বের হয়ে আসা লােককে জেলের খাওয়া-দাওয়া সম্পর্কে জ্ঞাত করা মায়ের কাছে মামার বাড়ির গল্প করার শামিল নয় কি?
  10. মােগল পাঠান হদ্দ হলাে ফারসি পড়েন তাতি (শক্তিশালী লােক যে কাজ করতে পারে না, দুর্বল লােক সেই কাজ করার চেষ্টা করলে এ কথা বলে উপহাস করা হয়। আমরা এতগুলাে লােক হিমশিম খাচ্ছি, আর উনি এলেন উপদেশ দিতে । কথায় বলে, মােগল পাঠান হদ্দ হলাে ফারসি পড়েন তাতি।
  11. মাথায় আকাশ ভেঙে পড়া (কিংকর্তব্যবিমূঢ় হওয়া): জালালের পিতার হঠাৎ মৃত্যুর খবর শুনে যেন আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল।
  12. মেঘে মেঘে বেলা হওয়া (বয়স বেড়ে যাওয়া): মেঘে মেঘে বেলা তাে অনেক হলাে— এবার দেখেশুনে মেয়েটাকে বিয়ে দাও।
  13. মাছের মায়ের পুত্রশােক (মরা কান্না): রফিক সাহেব সারা জীবন দুর্নীতি করে বড়লােক হয়েছেন। তখন তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে বড় বড় কথা বলেন । একেই বলে মাছের মায়ের পুত্রশােক!
  14. মােল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত (কোনাে মানুষ তার ক্ষমতার বাইরে কিছু করতে পারে না): তিনি যতই বাহাদুরি দেখান না। কেন, আমার কিছুই করতে পারবেন না। কারণ মােল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।
  15. মহাভারত অশুদ্ধ হওয়া (ক্ষতি হওয়া): এক ঘণ্টা দেরি করলে যদি তােমার মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যায় তাহলে তুমি এখন আসতে পার।
  16. মােগলের সঙ্গে খানা খাওয়া (বেকায়দায় পড়ে লাঞ্ছনা ও অপমান সহ্য করা): পড়েছি মােগলের হাতে, খানা খেতে হবে এক সাথে।
  17. যত গর্জে তত বর্ষে না (শূন্য আস্ফালন): ওর দাপট দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই; ওর ক্ষমতা সম্পর্কে আমার অভিজ্ঞতা আছে। যত গর্জে তত বর্ষে না, বুঝেছ ।
  18. যত দোষ নন্দ ঘােষ (দুর্বলের ওপর সবকিছুর দোষ চাপানাে): দোষ কর তােমরা আর দায় চাপাও হােসেনের ওপর, এ যে।দেখছি যত দোষ নন্দ ঘােষ ।
  19. যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ (শেষ পর্যন্ত আশা থাকেই): বদলির আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তা ঠেকানাের তদবির করে যাব; যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ ।
  20. যত হাসি তত কান্না (বেশি বাড়াবাড়ির পরিণাম ভালাে নয়): আজ এত হৈ-হুল্লোড় করছ, কাল কি হবে জানাে? যত হাসি ।তত কান্না, কথাটা মনে রেখাে ।
  21. যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা (ধৃষ্টতা): সামান্য একজন দলীয় কর্মী হয়ে ডিসি সাহেবকে একহাত দেখে নেবে বলে হুমকি দেয়- একেই বলে যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা ।
  22. যেখানে বাঘের ভয়, সেখানেই সন্ধ্যা হয় (যেখানে দুর্বলতা সেখানেই বিপন্ন হওয়া): বাবা যেখানে যেতে নিষেধ করেছেন, গিয়ে দেখি বাবা সেখানেই বসে আছেন। একেই বলে যেখানে বাঘের ভয়, সেখানেই সন্ধ্যা হয়।
  23. যে যায় লঙ্কায়, সেই হয় রাবণ (ক্ষমতা পেলেই সব লােকের স্বভাব একরকম হয়): আনােয়ার সাহেবের কাছ থেকে বেশি আশা করাে না, মনে রাখবে যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ।
  24. যেমন বুনাে ওল তেমনি বাঘা তেঁতুল (বড় অপরাধীর কঠিন শাস্তিদাতা): যেমন বুনাে ওল, তেমনি বাঘা তেতুল হয়েছে, ও যেমন দাগি চোর, পড়েছে এবার কড়া জেলারের পাল্লায়, ঠেলা বুঝবে।
  25. যার বিয়ে তার খােজ নেই, পাড়াপড়শির ঘুম নেই (একের জন্য অন্যের দুশ্চিন্তার অন্ত নেই): বিসিএস দেবে তুমি আর।বইপত্র জোগাড় করতে ছােটাছুটি করছি আমি, একেই বলে যার বিয়ে তার খোঁজ নেই পাড়াপড়শির ঘুম নেই।
  26. যার কর্ম তার সাজে, অন্য লােকের লাঠি বাজে (যে ব্যক্তি যে কাজের যােগ্য সেই তা সমাধা করতে পারে, অন্যেরা সে কাজে হাত দিলে হৈচৈ হয়): কামরুল হঠাৎ বেহুঁশ হয়ে পড়ল আর পাড়াপড়শি সবাই কান্নাকাটি করে তুলকালাম কাণ্ড বাধিয়ে দিল। ঘচ ডাক্তার এসে একফোঁটা ওষুধ খাওয়াতেই সে ভালাে হয়ে গেল। একেই বলে যার কর্ম তার সাজে, অন্য লােকের লাঠি বাজে।
  27. যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা (মনের গরমিল): যাকে পছন্দ হয় না তার সবকিছুই খারাপ লাগে। তাইতাে বলা হয়, যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা।

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  28. যার লাঠি তার মাটি (যার শক্তি আছে সেই ভােগ করতে পারে): সামাদ আলীর দশ ছেলেই উপযুক্ত হয়েছে; তাই সে মনে করে যার লাঠি তার মাটি।
  29. যে সহে সে রহে (ধৈর্যধারণ করে থাকতে পারলে কখনাে বিনাশ হয় না): নতুন চাকরি পেয়েছ, সাহেবের বকাবকিতে অধৈর্য হয়াে না, জানাে তাে যে সহে সে রহে।
  30. যেমন কুকুর তেমন মুগুর (যার যেমন স্বভাব, তাকে সেভাবে শায়েস্তা করা): মালিকের বাসায় চুরি করতে গিয়ে শাস্তিও পেয়েছ, একেই বলে যেমন কুকুর তেমন মুগুর।
  31. রথ দেখা কলা বেচা (একই সাথে দুটি উদ্দেশ্য সাধন করা): আমি লেখাপড়াও করব পাশাপাশি চাকরিও করব । অর্থাৎ রথ।দেখা ও কলা বেচা আর কি!
  32. রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায় (ক্ষমতাবানদের দ্বন্দ্বে সাধারণ মানুষের ক্ষতি হওয়া): মেয়র ও কমিশনারের দ্বন্দ্বের কারণে পানির পাম্প ঠিক সময় বসল না, কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। আসলে রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায় ।
  33. রাখে আল্লাহ্ মারে কে (স্রষ্টা রক্ষা করলে কেউ তার ক্ষতি করতে পারে না): দুর্ঘটনায় সব যাত্রী মারা গেলেও দুবছরেরএকটি শিশু অলৌকিকভাবে বেঁচে যায়। তাই তাে বলি, রাখে আল্লাহ মারে কে!
  34. লেবু বেশি কচলালে তিতা হয় (বেশি বাড়াবাড়িতে অশান্তি হয়): এ ব্যাপারে আর বাদানুবাদ করাে না, জানাে তাে লেবু বেশি কচলালে তিতা হয় ।
  35. লাভের গুড় পিপড়েয় খায় (সামান্য লাভ করতে গিয়ে অন্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া): রিকশা ভাড়া বাঁচাতে গিয়ে হেটে কলেজে গেলাম শুরু হলাে পায়ের ব্যথা, রীতিমতাে ডাক্তার দেখাতে হলাে- একেই বলে লাভের গুড় পিপড়েয় খায়।
  36. লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন (একজনের ওপর ভরসা করে বেহিসেবির মতাে খরচ করা): বাবার অর্থ আছে বলে বেহিসেবি মতাে খরচ করছ, ভাবখানা এমন লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন।
  37. শাক দিয়ে মাছ ঢাকা (ব্যর্থ চেষ্টা করা): আজকের রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে অনেকেই একদিকে সন্ত্রাস নির্মূলের কথা।বলেন অন্যদিকে নিজেরা সন্ত্রাসের পৃষ্ঠপােষকতা করেন। আসলে এটি হচ্ছে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা।
  38. শুড়ির সাক্ষ্য মাতাল (দুষ্টের সহায়ক দুষ্ট লােক): রিয়াজকে বিশ্বাস করে কোনাে কথা বলবে না, কারণ সে খুঁড়ির সাক্ষ্য মাতাল।
  39. শক্তের ভক্ত নরমের যম (শক্তিমানের কাছে বিনীত ও দুর্বলের ওপর অত্যাচারী): মানুষ হিসেবে আসলাম সাহেব শক্তের ভক্ত নরমের যম।
  40. শত্রুর মুখে ছাই দেওয়া (অনিষ্টকারীর আশা নির্মূল করা): শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে রফিক সাহেব এখন বিপুল সম্পত্তির মালিক।
  41. শিকারি বেড়াল গোঁফ দেখে চেনা যায় (হাবভাব দেখেই উদ্দেশ্য বােঝা যায়): ছেলেটির হাবভাব দেখেই বােঝা যায় সে। একটা মতলববাজ। কারণ, শিকারি বেড়াল গোঁফ দেখে চেনা যায়।
  42. শিব গড়তে বদর (ভালাে করতে গিয়ে মন্দ করা): বারবার সাবধান করে দিচ্ছি শিব গড়তে যেন বাঁদর বানিও না।

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

 পরবর্তী পর্ব পড়ুন-

ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।

ফ্রি পিডিএফ পেতে  Visit করুন।

বাংলা বাগধারার সম্পুর্ণ ফ্রি PDF সহ- পঞ্চম পর্ব

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  1. কনের ঘরের পিসি বরের ঘরের মাসি (যে ব্যক্তি বিবদমান উভয়পক্ষের সাথেই সদ্ভাব বজায় রেখে চলে অথচ উভয়কে উভয়ের বিরুদ্ধে উসকে দেয়): হাসান সাহেবের তাে দুশ্চিন্তার কারণ নেই। কারণ তিনি কনের ঘরের পিসি  বরের ঘরের  মাসি; তিনি শেষ পর্যন্ত পার হয়েই যাবেন। 
  2. কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না (সাফল্যের পেছনে সাধনার প্রয়ােজন): জীবনে বড় কিছু হতে চাইলে অবশ্যই কঠিন পরিশ্রম করতে হবে। কেননা কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না। 
  3. কয়লা ধুলে ময়লা যায় না (অসৎ লােক সৎ উপদেশেও পরিবর্তিত হয় না): তুমি যতই সৎ উপদেশ দাও না কেন, মনিরের। স্বভাব পরিবর্তন হওয়ার নয়। কারণ কয়লা ধুলে ময়লা যায় না। 
  4. কত ধানে কত চাল (পরিণাম): আবিদের সাথে ঝগড়া বাধাতে গিয়েছিলে? সে প্যাচ কষে দিয়েছে, এখন বােঝ কত ধানে কত চাল। 
  5. কথায় চিড়ে ভেজে না (বাচাতুরীতে সব কাজ হাসিল হয় না): কাজ দেখিয়ে নিজের যােগ্যতা প্রমাণ কর, শুধু কথায় চিড়ে ভেজে না ।
  6. কারও পৌষ মাস কারও সর্বনাশ (কারও সুদিন কারও দুর্দিন): বন্যার সময় ঘরবাড়ি ছেড়ে আসাতে অনেকেরই মালপত্র লুটপাট হয়ে গেছে । একেই বলে কারও পৌষ মাস, কারও সর্বনাশ। 
  7. কাঙালের কথা বাসি হলে ফলে (নগণ্য লােকের কথাও শেষ পর্যন্ত ফলতে পারে): কত করে বললাম, রােদে রােদে ঘুরিস না জ্বর হতে পারে, পাত্তা দিসনি; এখন দেখছিস তাে কাঙালের কথা বাসি হলে ফলে ।
  8. খাল কেটে কুমির আনা (নিজের জন্য বিপদ সৃষ্টি করা): জাফরের মতাে একটা খারাপ লােককে ঘরে জায়গা দিয়ে তুমি ভুল করেছ, খাল কেটে কুমির এনেছ ।
  9. খােদার মার দুনিয়ার বার (প্রাকৃতিক কারণে যা ঘটে তা রােধ করার শক্তি মানুষের নেই): মানুষ মানুষের সামান্য একটু ক্ষতি করলেই তার জন্য ক্ষতিপূরণ চায়; অথচ বন্যার কারণে দেশের কোটি কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট হলেও কারও কিছু করার সাধ্য নেই; একেই বলে খােদার মার দুনিয়ার বার ।
  10. খুঁটির জোরে ভেড়া নাচে (শক্তিমানের সাহায্যে শক্তি বৃদ্ধি হয়): তার ঔদ্ধত্যের কারণ জান না, অথচ একথা সবাই জানে যে, খুঁটির জোরে ভেড়া নাচে। 
  11. খালি কলসি বেশি শব্দ করে (অন্তঃসারশূন্য): স্কুলের গণ্ডি পেরুতে পারল না কোনােদিন, কিন্তু বড় বড় বুলি শােনাতে ছাড়ে না । কারণ খালি কলসি বেশি শব্দ করে । 
  12. খিদে পেলে বাঘেও ধান খায় (প্রয়ােজনে মানুষ যেকোনাে কাজ করতে বাধ্য হয়): আর রাগ রেখে লাভ নেই, এখন রফিকের। কাছেই হাত পাততে হবে। কেননা খিদে পেলে বাঘেও ধান খায় ।
  13. গেয়েী যোগী ভিখ পায় নী (নিজের দেশে গণীর কদর নেই): হালিমের মতাে বড় শিশাকে থারে কে আদর-যত্ন করল । তবে কি গেয়ে যােগী কোনােকালেই ভিখ পায় না? 
  14. গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল (গ্রামবাসী না মানলেও নিজেকে কর্তা বলে জাহির করা): আজকাল কেউ কারও বগা কাল চায় না, সবাই গাঁয়ে মানে না আপনি মােড়ল হয়ে উঠেছে। 
  15. গাছেরও খায় তলারও কুড়ায় (সবকিছু আত্মসাৎ করা): দেশের উন্নতি আশা করা বাতুলতা; কিছু নেতা আছে, যারা গাছের খায় তলারীও কুড়ায়। 
  16. গরু মেরে জুতো দান (নিদারুণ অপমান করে পরে সামান্য উপায়ে তুষ্ট করার চেষ্টা): সেদিন তাপমান করলে অরি আজ এসেছ ঈদের সালাম জানাতে; গরু মেরে জুতাে দান করতে চাও। 
  17. গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া (সাহায্যের আশা দিয়ে কর্মে প্রবৃন্ত করিয়ে সাহায্য না করা/আশা দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করা): বন্ধরা স্কুল করার কাজে নামিয়ে পালিয়েছে। এ যে দেখছি গাছে তুলে দিয়ে মই কেড়ে নেওয়া ।
  18. গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল (ভবিষ্যতের অতিরিক্ত আশা): তােমার ছেলে কবে চাকরি পাবে, তারপর ঋণ শােধ করবে—এ যেন গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল। 
  19. গােদের ওপর বিষফোড়া (ঝামেলার ওপর আরও ঝামেলা): একে তাে সর্দি-কাশি, তার ওপর কাল থেকে শুরু হয়েছে দাঁত ব্যথা; এ যেন গােদের ওপর বিষফোঁড়া।
  20. ঘটি ডুবে না, নামে তালপুকুর (ক্ষুদ্র ব্যক্তির বড় নাম গ্রহণ): রাস্তার মােড়ে সামান্য দোকানের মালিক, অথচ নামের আগে সওদাগর; এ যেন ঘটি ডুবে না, নামে তালপুকুর ।
  21. ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি (মন্দ লােককে জব্দ করা): তুমি এভাবে আমার সর্বনাশ করতে এসাে না, তাহলে তােমার বিপদ হবে। সাবধান! ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি। 

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  22. ঘরপােড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায় (বিপদের পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকলে অল্পতেই শঙ্কিত হওয়া স্বাভাবিক): উপকূলীয় লােকজন বিপদ সংকেত শুনলেই নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে ওঠে। কেননা ঘরপােড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায় । 
  23. ঘরের খেয়ে বনের মােষ তাড়ানাে (বিনা লাভে কোনাে কর্ম করা): কিছু বেতনের ব্যবস্থা না করলে আমার পক্ষে আর কাজ করা সম্ভব নয়, আর কতদিন ঘরের খেয়ে বনের মােষ তাড়াব। 
  24. ঘােড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া (গুরুজনদের অগ্রাহ্য করে অর্বাচীনদের মাতব্বরি): দরখাস্তখানা বড় সাহেবের হাত দিয়েই পাঠাও, ঘােড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়ার চেষ্টা করাে না। 
  25. ঘােমটার নিচে খেমটা নাচ (বাইরে সাধু ভিতরে খল): আর সাধুগিরি ফলিও না, তােমার তাে ঘােমটার নিচে খেমটা নাচ।
  26. চকচক করলেই সােনা হয় না (বাহ্যিক সৌন্দর্যই প্রকৃত পরিচয় নয়): বাহ্যিক চাকচিক্য দেখে কোনাে জিনিস কেনা ঠিক নয়। কারণ চকচক করলেই সােনা হয় না। 
  27. চোরে চোরে মাসতুতাে ভাই (প্রতারক ও ঠগ পরস্পরকে সমর্থন করে): কার কথা বলব বল, ওরা সব চোরে চোরে মাসতুতাে ভাই, কেউ কারও দোষ বলবে না। 
  28. চেনা বামুনের পৈতা লাগে না (যার যােগ্যতা জানা আছে, তার সম্পর্কে সুপারিশ লাগে না): তােমার আর সার্টিফিকেট দেখাতে হবে না, সবই তাে জানি। চেনা বামুনের পৈতা লাগে না ।
  29. চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে (ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর সমস্যা সমাধানের পথ পাওয়া): বড় ধরনের ডাকাতি হওয়ার পর।বাড়িতে দারােয়ান রাখছ, আসলে চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। 
  30. সময়ের এক ফোড়, অসময়ের দশ ফোঁড় (সময়ে সাবধান হলে বিপদকালে রেহাই মেলে): ক্লাসের শুরু থেকেই লেখাপড়া শর করেছি বলে পরীক্ষায় অসুবিধা হয়নি, নইলে দারুণ বিপদে পড়তাম। কেননা সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়।
  31. সব শেয়ালের এক রা (একই বৈশিষ্ট্য): ইরাকের অভ্যন্তরে জাতিগত কোন্দল থাকলেও বহিঃশত্রুর মোকাবিলার ক্ষেত্রে তারা ঐক্যবদ্ধ। কথায় বলে না, সব শেয়ালেরই এক রা ।
  32. সাবধানের মার নেই (সতর্কতার বিপদ নেই): ভেবে-চিন্তে কাজ কর। কারণ সাবধানের মার নেই।
  33. সাতেও নেই পাচেও নেই (নিরপেক্ষ): আমি বাপু ওসবের সাতেও নেই পাঁচেও নেই। শুধু শুধু আমাকে ওসবের মধ্যে জডিও না।
  34. সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে (ক্ষতি না করে কার্যসিদ্ধি): বিষয়টি এমনভাবে বুঝিয়ে দাও যেন তার রাগ পড়ে যায় এবং ভাইয়ে ভাইয়ে মিলও হয়। যেন সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে।

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

 

ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।

ফ্রি পিডিএফ পেতে  Visit করুন।

বাংলা বাগধারর সম্পুর্ণ ফ্রি PDF সহ- তৃতীয় পর্ব

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  1. ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয় (পরের অনিষ্ট করলে নিজেরও অনিষ্ট হয়): যারা সর্বদা অন্যের ক্ষতি করার ফন্দি করে। তাদের জানা উচিত ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়।
  2. ঢাল নেই তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার (শূন্য হাতে বাহাদুরি): তুমি যাও নাক গলাতে, তােমার কথা কে শোনে ঢাল নেই।তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার সাজতে যেও না।
  3. তেলা মাথায় তেল দেওয়া (ধনীর খােশামােদ করা): লােকের স্বভাবই হলাে তেলা মাথায় তেল দেওয়া; ধনীর তােমােদ।সবাই করে, গরিবকে জিজ্ঞেস করে কয়জন!
  4. তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় (চতুরের চেয়েও বেশি চতুরতা করা): তুমি যত প্যাচই কয্যে না কেন, আমি তার চেয়েও বেশি পঁাচ কষব; তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় ।
  5. তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠা (রাগে উত্তেজিত হওয়া): আলিমের কথা আকবরকে বলতেই সে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠল । আমি আগে জানতাম না যে তাদের দুজনের মধ্যে এত শত্রুতা।
  6. দশের লাঠি একের বােঝা (দশজনের পক্ষে যা করা সহজ একজনের পক্ষে তা করা অতি কঠিন): পাড়ার সবাইকে ডাকলে তারা এসে কাজে হাত দিত, তখন দশের লাঠি একের বােঝা হয়ে উঠত না।
  7. দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ (ঐক্যবদ্ধ হওয়াই আসল কৃতিত্ব): সবাই মিলে কাজটি করতে চাই। কারণ দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ।
  8. দশচক্রে ভগবান ভূত (দশজনের মন্ত্রণায় চরম ক্ষতি): যে দেশে দশচক্রে ভগবান ভূত হয়ে যায় সে দেশে গণতন্ত্রের উন্নয়ন। হবে কী দিয়ে?
  9. দক্ষিণে হাওয়া দেওয়া (কোনাে দায়িত্ব না রাখা): দক্ষিণে হাওয়া দিয়ে বেড়ালে তােমার সংসার কে দেখবে?
  10. দুধ কলা দিয়ে কাল সাপ পােষা (শত্রুকে যত্নে লালন-পালন করা): দুধ কলা দিয়ে কাল সাপ পুষেছিলাম, নিজের ছেলের মতাে যাকে এতদিন বড় করলাম, সে কিনা এমন অনিষ্ট করবে তা ভাবারও অতীত ছিল।
  11. দেশের ঠাকুর বিদেশের কুকুর (এক জায়গায় যা মূল্যবান অন্যত্র তা মূল্যহীন): মাইকেল মধুসূদন দত্ত মাতৃভূমি ও মাতৃভাষা অবজ্ঞা করে ইংরেজি সাহিত্যের কবি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করেছিলেন, কিন্তু সেখানে ব্যর্থ হওয়ায় ভুল বুঝতে পেরে বাংলা সাহিত্যের সাধনায় আত্মনিয়ােগ করে অসাধারণ সাফল্য লাভ করেন। তাই আক্ষেপের সুরে কবি বলেছেন, দেশের ঠাকুর বিদেশের কুকুর।

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  12. দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গােয়াল ভাললা (দুর্জন সঙ্গীর চেয়ে নিঃসঙ্গ থাকা অধিকতর বাঞ্ছনীয়): তােমার মতাে অনিষ্টকারী বন্ধুর প্রয়ােজন নেই। দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গােয়াল অনেক ভালাে, আমার চোখের সামনে আর এসাে না।
  13. দুধের স্বাদ ঘােলে মেটানাে (ভালাের অভাব মন্দ দিয়ে পূরণ): মনে মনে ভেবেছিলাম ম্যানেজারের ঘাটতিটা এ ছেলেকে দিয়ে পূরণ করে নেব; অথচ সে বড়ই অকর্মণ্য। আসলে দুধের স্বাদ ঘােলে মেটানাে যায় না।
  14. ধান ভানতে শিবের গীত (অপ্রাসঙ্গিক কথার অবতারণা): মন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা সম্পর্কে, আর তিনি বিরােধী দলের হরতাল নিয়ে কথা বলতে শুরু করে দিলেন। এ যেন ধান ভানতে শিবের গীত।
  15. ধরি মাছ না ছুঁই পানি (দায়িত্ব পালন না করে সুখ ভােগ): ধরি মাছ না ছুঁই পানি গােছের লােক আমি পছন্দ করি না। আমি দায়িত্ববান লােক চাই।
  16. ধর্মের কল বাতাসে নড়ে (সত্য আপনা আপনিই প্রকাশ পায়/অন্যায়ের শাস্তি দৈবক্রমেই হয়): তুমি ভেবেছিলে তােমার অপকর্ম গােপন থাকবে, এখন দেখলে তাে কীভাবে সাক্ষী মিলে গেল; আসলে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।
  17. ধুলাে মুঠি ধরলে সােনা মুঠি হয় (ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে সামান্য চেষ্টাতেই বিরাট সাফল্য হয়): বড় সাহেবের এখন সুসময়, তিনি ধুলাে মুঠি ধরলে সােনা মুঠি হয়।
  18. ধরাকে সরা জ্ঞান করা (অহংকারী হওয়া): কাঁচা পয়সা হাতে পেয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করা কোনােমতেই উচিত নয়।
  19. নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা (নিজের অপারগতা অন্যের ওপর চাপানাের চেষ্টা): বশির প্রকতপক্ষে পড়ানাের কলাকৌশল জানে না, অথচ খারাপ ফলাফলের জন্য ছাত্রের দোষ দিচ্ছে! নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা আর কি!
  20. নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালাে (একেবারে না থাকার চেয়ে কম থাকা ভালাে): কোনাে রকমে খেয়েদেয়ে চলার মতাে একটা কাজ পেয়েছি। আপাতত এটাই করছি । নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালাে। 
  21. নাকের বদলে নরুন (যা প্রাপ্য তার চেয়ে অনেক কম পাওয়া) পিতার মৃত্যর পর জলিলের প্রাপ্য ছিল কয়েক বিঘা জমি।কিন্তু বৈমাত্রেয় ভাইদের ষড়যন্ত্রের  ফলে পেল মাত্র পাঁচ কাঠা; নাকের বদলে নরুন আর কি!
  22. নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ (নিজের ক্ষতি করে পরকে জব্দ করা): নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গের অভ্যাস তােমার এখনও যায়নি?
  23. নাকে তেল দিয়ে ঘুমানাে (নিশ্চিন্তে দিন কাটানাে): বাপ-ভাই খেটে মরছে, আর তুমি নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছ, এটা খুবই অন্যায়।
  24. নুন আনতে পান্তা ফুরায় (প্রবল দারিদ্র্যের মধ্যে দিন কাটানাে): রঙিন টিভির স্বপ্ন বিলাসিতা মাত্র।আমাদের গরিবের ঘর, নুন আনতে পান্তা ফুরায়।
  25. পরের মাথায় কাঁঠাল ভাঙা ((অপরকে দিয়ে নিজের কাজ উদ্ধার): পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে না খেয়ে স্বনির্ভর হওয়ার চেষ্টা কর।
  26. পরকাল ঝরঝরে করে দেওয়া (সর্বনাশ করা): দুনীতিবাজ আমলার কবলে পড়লে তােমার পরকাল ঝরঝরে হয়ে যাবে।

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  27. পরের ধনে পােদ্দারি (অন্যের অর্থ যথেচ্ছভাবে ব্যয় করা): পরের ধনে পােদ্দারি করতে সবাই পারে ।
  28. পাকা ধানে মই দেওয়া (প্রায় সমাপ্ত কাজ নষ্ট করা): বিয়ের দিন-তারিখ সব ঠিক হয়ে যাওয়ার পর বউ পছন্দ না হওয়া আর। পাকা ধানে মই দেওয়ার মধ্যে তফাত কী বল?
  29. পচা শামুকে পা কাটা (তুচ্ছ কারণে বিপন্ন হওয়া): জাতীয় ট্রফি জিতে শেষে একটা জেলা টিমের কাছে তিন গােলে হারল, এ যে দেখছি পচা শামুকে পা কাটল।
  30. পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায় (অসৎ কাজ করলে তার খেসারত দিতেই হয়): কালােবাজারি করে তুমি সম্পদের পাহাড় তৈরি রােছলে, এখন কোথায় গেল তােমার সেই সম্পদ? আগেই বলেছিলাম পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায়।
  31. পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে (পতনের পূর্বে বেশি রকম বাড়াবাড়ি): ইদানীং তুমি বড় বেশি বাড়াবাড়ি শুরু করেছ, এটা ভালাে লক্ষণ নয়; জানাে তাে পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।
  32. পিড়েয় বসে পেরুর খবর (নগণ্য লােকের গুরুত্বপূর্ণ খবর রাখা): রফিক পিয়নের চাকরি করে অথচ অফিসের সব খবর তার নখদর্পণে। এ যেন পিড়েয় বসে পেরুর খবর।
  33. পেয়াদার আবার শ্বশুর বাড়ি (গরিবের বিলাসিতার শখ): দুবেলা ভাত জোটে না, সিনেমা দেখার শখ; পেয়াদার আবার শ্বশুরবাড়ি।
  34. পেটে খেলে পিঠে সয় (লাভের জন্য ক্ষতি স্বীকার): লােকগুলােকে খাটিয়ে নেবে অথচ মাইনে দেবে না— পেটে খেলে পিঠে সয়  তাে।
  35. ফুলের ঘায়ে মূৰ্ছা যাওয়া (সামান্য কষ্টে হাঁপিয়ে ওঠা): জীবনে বড় হতে হলে কষ্টের বিকল্প নেই, ফুলের ঘায়ে মূৰ্ছা গেলে চলবে না।
  36. বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরাে (নিষ্কর্মার আস্ফালন): ছেলেটিকে শাসনে রেখেছিল, এখন ছাড়া পেয়ে দুরন্ত হয়ে উঠেছে এ যে বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরাে।
  37. বাঁশের চেয়ে কঞ্চি দড় (কর্তার চেয়ে কর্মচারীর দাপট বেশি): যে প্রতিষ্ঠানে ‘বাশের চেয়ে কঞি দড়’ সে প্রতিষ্ঠানের কখনাে উন্নতি হয় না।
  38. বাঘে ছুঁলে আঠারাে ঘা (দুষ্ট লােকের পাল্লায় পড়লে কিছু না কিছু ক্ষতি হবেই): তুমি আনিসের সাথে দহরম-মহরম করছ, জানাে এর পরিণাম কী হবে? দেখবে একদিন না একদিন তােমার বাঘে ছুঁলে আঠারাে ঘা’-এর দশা হবে ।
  39. বিনা মেঘে বজ্রপাত (আকস্মিক বিপদ): পিতার মৃত্যু সংবাদে মিলন ভেঙে পড়ল, একেবারে বিনা মেঘে বজ্রপাত কিনা!
  40. বানরের গলায় মুক্তোর মালা (অযােগ্য লােককে মূল্যবান বস্তু দান): চোরকে ধর্মের কথা শােনানাে আর বানরের গলায়।
  41. মুক্তোর মালা পরানাে একই কথা।
  42. বামন হয়ে চাদে হাত (সাধারণ ব্যক্তির অসাধারণ বস্তু লাভের আশা): বস্তির ছেলে হয়ে কোটিপতির মেয়ে বিয়ে করতে । চাওয়া আর বামন হয়ে চাদে হাত বাড়ানাে একই কথা ।
  43. বিড়ালের ভাগ্যে শিকা ছেড়া (আকস্মিক সুযােগ লাভ): বিড়ালের ভাগ্যে শিকা ছেড়া আর লটারিতে টাকা পাওয়া সমান কথা।
  44. বােঝার ওপর শাকের আঁটি (অনেক কিছুর ওপর সামান্য কিছু চাপানাে): এমনিতেই পাঁচশ টাকা দিয়েছি, তারপর আরও সচিশ টাকা দিতে হবে- এ তাে বােঝার ওপর শাকের আঁটি।

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

আগের পর্ব পড়ুন-  পরবর্তী পর্ব পড়ুন-

ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।

ফ্রি পিডিএফ পেতে  Visit করুন।

বাংলা বাগধারর সম্পুর্ণ ফ্রি PDF সহ- দ্বিতীয় পর্ব

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  1. চোরা না শােনে ধর্মের কাহিনি (অসৎ ব্যক্তি ভালাে উপদেশ গ্রহণ করে না): বখাটেদের উপদেশ দিয়ে কোনাে লাভ নেই, কারণ চোরা না শােনে ধর্মের কাহিনি । 
  2. ছাই ফেলতে ভাঙা কুলাে (কেবল অপ্রিয় কাজে যার প্রয়ােজন): গরিব বলে প্রতিবেশী লােকটিকে অবজ্ঞা করাে না, অনেক সময় ছাই ফেলতে ভাঙা কুলাের দরকার পড়ে। 
  3. ছেলের হাতের মােয়া (সহজলভ্য বস্তু): লেখাপড়াটা ছেলের হাতের মােয়া নয় যে ইচ্ছে করলেই লাভ করা যায়; এর জন্য চেষ্টাও প্রয়ােজন । 
  4. ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ (সামান্য কারণে বদনাম হওয়া): চাকর-বাকরের গায়ে হাত দেওয়া ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করার শামিল।
  5. ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি (দায়িত্ব থেকে অব্যাহতির জন্য ব্যাকুলত): উৎসাহের সঙ্গে অধ্যক্ষের দায়িত্ব নিলেও ঝামেলায়  সালাম সাহেবের ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা।
  6. চাগল দিয়ে ধান মাড়ানাে (অযােগ্যকে দায়িত্ব দিলে কাজ হাসিল হয় না): ইকবাল সাহেবের হয়েছে ছাগল দিয়ে ধান আ9ানাে, যত সব অযােগ্য লােকের ওপর নির্ভর করেই অফিস চালাতে হচ্ছে।
  7. কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা (অসম্ভব কল্পনা করা): অনেকেই ভেঁড়া কাথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখে; কিন্তু সে স্বপ্ন বাস্তবায়িত করা যে কত কষ্টকর তা সবাই জানে না।।
  8. জলে কুমির ডাঙায় বাঘ (উভয় দিকে বিপদ): আশরাফ ব্যবসায় ফেল মেরেছে ওদিকে এসেছে ব্যাংক ঋণ পরিশোধের তাগিদ। তার হয়েছে জলে কুমির ডাঙায় বাঘ অবস্থা, এখন কোন দিকে যাবে? 
  9. জাতে মাতাল তালে ঠিক (বেহিসেবির মতাে দেখালেও প্রকৃতপক্ষে হিসেবি): মনির সারাদিন অডিডা দিলেও ভিতরে ভিতরে তার লেখাপড়া ঠিক রাখছে। আসলে সে জাতে মাতাল তালে ঠিক। 
  10. জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে বিবাদ (প্রভাবশালী ব্যক্তির অধীনে থেকে তার সাথে বিবাদ): হলে অবস্থান করে হলের প্রভােস্টের সাথে ঝগড়া করা আর জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে বিবাদ করা সমান কথা ।
  11. জ্বলন্ত আগুনে ঘি দেওয়া (উত্তেজনা বৃদ্ধি করা): একে তাে তর্কাতর্কির জন্য অধ্যক্ষ সাহেব রেগে আছেন, তার ওপর নােটিস বাের্ডের কাচ ভেঙেছ, জ্বলন্ত আগুনে ঘি দিয়ে সমস্যার সমাধান করা যাবে না । 

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  12. জুতাে সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ (ছােট-বড় যাবতীয় কাজ): হাসান জুতাে সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ পর্যন্ত করতে পারে; ওকে দিয়েই অফিসের কাজগুলাে চালিয়ে নিতে পারব। 
  13. জলের রেখা, খলের পিরিতি (ক্ষণস্থায়ী); জলের রেখা আর খলের পিরিতিকে বিশ্বাস করা বােকামি।
  14. ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি ফলে (কাজ আপনা আপনি হয়ে যায়, চালাক লােক বাহাদুরি নেয়): রাস্তাটা সরকার উন্নয়ন কাজের আওতায় করে দিলেন, আর চেয়ারম্যান সাহেব তার বাহাদুরি নিচ্ছেন। একেই বলে ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি ফলে। 
  15. ঝিকে মেরে বউকে শেখানাে (ইশারায় তিরস্কার): রশিদ সাহেব কেরানির সামনে পিয়নকে ভৎসনা করলেন । এ যে ঝিকে মেরে বউকে শেখানাে ।। 
  16. ঝােপ বুঝে কোপ মারা (সুযােগের সদ্ব্যবহার করা): মজুদদাররা ঝােপ বুঝে কোপ মেরে জিনিসের দাম বাড়ায় ।
  17. টাকায় বাঘের দুধ মেলে (অর্থের জোরে সবকিছু করা যায়): হাসান সাহেব তার পাগল ছেলের জন্য কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে চৌধুরী বংশের সুদর্শনা, সুশিক্ষিতা মেয়েকে বউ করে ঘরে তুলে প্রমাণ করে দিলেন টাকা হলে বাঘের দুধ মেলে।
  18. ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় (সমাজে ভালাে মানুষের অভাব): দায়িত্বটা গুরুত্বপূর্ণ এবং ঝুঁকিপূর্ণ, কিন্তু কাকে দিই; ঠগ বাছতে গেলে তাে গাঁ উজাড় হবে ।
  19. ঠেলার নাম বাবাজি (চাপে পড়ে কাবু হওয়া): অধ্যক্ষ সাহেব কড়াকড়ি করাতে এখন সব শিক্ষক নিয়মিত ক্লাস নিচ্ছেন, একেই বলে ঠেলার নাম বাবাজি। 
  20. ঠোট সেলাই করে থাকা (নির্বাক হয়ে থাকা): রহিমের সামনে কথা বলাই বিপদ; তাই ঠোট সেলাই করে থাকাই নিরাপদ। 
  21. ঠেলায় পড়ে ঢেলায় সেলাম (বিপদে পড়লে তুচ্ছ লােককেও খাতির করতে হয়): বিপদে পড়ে বস্তির ছেলেকে ডাকতে হলাে, আসলে ঠেলায় পড়ে ঢেলায় সেলাম দিতে হয় অনেককেই।
  22. ডানায় ভর দিয়ে চলা (শূন্যলােকে ভাসা): এক সময় মনে হয় ডানায় ভর দিয়ে চলে যাই, মাকে এক নজর দেখে আসি ।
  23. ডুবে ডুবে জল খাওয়া (গােপনে কাজ করা): গােবেচারা হলে কী হবে, আসলে সেলিম ডুবে ডুবে জল খায় ।
  24. পেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে (স্বভাব পরিবর্তিত হয় না/সবখানে একই কাজ করা): চুরির দায়ে জেলে গিয়েও স্বপন সেখানে আবার চুরি করে ধরা পড়ল, আসলে চেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে। 
  25. ঢাক ঢাক গুড় গুড় (গােপন করার চেষ্টা): কিছু একটা গােলমাল করে এসেছ নিশ্চয়ই, নইলে এত ঢাক ঢাক গুড় গুড় করছ কেন?
  26. ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয় (পরের অনিষ্ট করলে নিজেরও অনিষ্ট হয়): যারা সর্বদা অন্যের ক্ষতি করার ফন্দি করে,  তাদের জানা উচিত ঢিলটি মারলে পাটকেলটি খেতে হয়। 
  27. ঢাল নেই তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার (শূন্য হাতে বাহাদুরি): তুমি যাও নাক গলাতে, তােমার কথা কে শোনে, ঢাল নেই তলােয়ার নেই নিধিরাম সর্দার সাজতে যেও না।
  28. তেলা মাথায় তেল দেওয়া (ধনীর খােশামােদ করা): লােকের স্বভাবই হলাে তেলা মাথায় তেল দেওয়া; ধনীর তােমােদ সবাই করে, গরিবকে জিজ্ঞেস করে কয়জন! 

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  29. তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় (চতুরের চেয়েও বেশি চতুরতা করা): তুমি যত প্যাচই কয্যে না কেন, আমি তার চেয়েও বেশি প্যাঁচ কষব; তুমি ফের ডালে ডালে আমি ফিরি পাতায় পাতায় ।
  30. তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠা (রাগে উত্তেজিত হওয়া): আলিমের কথা আকবরকে বলতেই সে তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠল । আমি আগে জানতাম না যে তাদের দুজনের মধ্যে এত শত্রুতা। 
  31. হাতি ঘােড়া গেল তল, ভেড়া বলে কত জল (ক্ষমতাবান লােক যা পারে না, সামান্য লােকের তা নিয়ে স্পর্ধা করা): বড় বড় উকিল-ব্যারিস্টার এ মামলা করতে এসে হিমশিম খেয়ে গেল, নতুন উকিল হয়ে তুমি তা লড়তে এসেছ। একেই বলে হাতি ঘােড়া গেল তল, ভেড়া বলে কত জল ।
  32. হক কথার মার নেই (সত্য কথা বললে লাভবান হওয়া যায়): মিজান সাহেব আদালতে সত্য সাক্ষ্য দেওয়াতে মিথ্যা খুনের আসামিটি মুক্তি পেল । আসলে হক কথার মার নেই।
  33. হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলা (সুযােগ গ্রহণ না করা): সাহায্য করতে চাইলাম, অথচ নিলে না; জানাে তাে, হাতের লক্ষ্মী পায়ে ঠেলার পরিণাম ভালাে হয় না।
  34. সুচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হওয়া (মিষ্টি কথায় ভুলিয়ে সর্বনাশ করা): বাতেন বেশ সুযোগসন্ধানী লােক, সে সুচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বের হয়।
  35. হাকিম নড়ে তাে হুকুম নড়ে না (বিচারকের রায়ই চুড়ান্ত): বড় সাহেবকে বলে কোনাে লাভ হবে না। কারণ তিনি হচ্ছেন।এমন স্বভাবের লােক যে, হাকিম নড়ে তাে হুকুম নড়ে না।
  36. হাড়ে হাড়ে চেনা (মর্মান্তিকভাবে চেনা): তােমার মতাে হাড় কিপটেকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনেছি।
  37. সময়ের এক ফোড়, অসময়ের দশ ফোঁড় (সময়ে সাবধান হলে বিপদকালে রেহাই মেলে): ক্লাসের শুরু থেকেই লেখাপড়া শর করেছি বলে পরীক্ষায় অসুবিধা হয়নি, নইলে দারুণ বিপদে পড়তাম। কেননা সময়ের এক ফোঁড়, অসময়ের দশ ফোঁড়।
  38. সব শেয়ালের এক রা (একই বৈশিষ্ট্য): ইরাকের অভ্যন্তরে জাতিগত কোন্দল থাকলেও বহিঃশত্রুর মোকাবিলার ক্ষেত্রে তারা ঐক্যবদ্ধ। কথায় বলে না, সব শেয়ালেরই এক রা ।
  39. সাবধানের মার নেই (সতর্কতার বিপদ নেই): ভেবে-চিন্তে কাজ কর। কারণ সাবধানের মার নেই।
  40. সাতেও নেই পাচেও নেই (নিরপেক্ষ): আমি বাপু ওসবের সাতেও নেই পাঁচেও নেই। শুধু শুধু আমাকে ওসবের মধ্যে জডিও না।
  41. সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে (ক্ষতি না করে কার্যসিদ্ধি): বিষয়টি এমনভাবে বুঝিয়ে দাও যেন তার রাগ পড়ে যায় এবং ভাইয়ে ভাইয়ে মিলও হয়। যেন সাপও মরে লাঠিও না ভাঙে।

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

পরবর্তী পর্ব পড়ুন-

ব্যাংক-বীমা-বিসিএস সহ সকল প্রকার চাকরির প্রস্তুতির জন্য ও পরীক্ষায় শতভাগ কমন নিশ্চয়তা এবং সম্পুর্ণ পিডিএফ সহ বাংলা বাগধারা । PDF ডাউনলোড করুন সম্পুর্ণ ফ্রি! পিডিএফ লিঙ্ক দেয়া আছে।

ফ্রি পিডিএফ পেতে  Visit করুন।

বাংলা বাগধারর সম্পুর্ণ ফ্রি PDF সহ- প্রথম পর্ব

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  1. অকাল কুষ্মাণ্ড (অপদার্থ, অকেজো): আজকালকার ছেলেরা সারাদিন কোন কাজ নেই শুধু গেম খেলে বসে বসে, সব এক একটি অকাল কুষ্মাণ্ড।
  2. অকাল বোধন (অসময়ে আবির্ভাব): কি হে মহাশয়, এতদিন কোন খবর নাই আর এই অকাল বোধন?
  3. অন্ধের যষ্টি (একমাত্র অবলম্বন): সব হারিয়ে এই বাড়িখানাই তার অন্ধের যষ্টি।
  4. অকূল পাথার (ভীষণ বিপদ): সব টাকা পয়সা খোয়া দিয়ে সে অকূল পাথারে পড়ে গেছে।
  5. অক্কা পাওয়া (মারা যাওয়া): মানুষটা এতদিন অসুখে ভুগেছে, আজ সকালে অক্কা পেল।
  6. অগস্ত্য যাত্রা (শেষ প্রস্থান): গত সপ্তাহে বড়বাবু অগস্ত্য যাত্রা করেন।
  7. অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী (সামান্য বিদ্রার অহংকার): করিম না জেনেই এই কাজের ভার নিয়ে এখন সব নষ্ট করে দিল- একেই বলে অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী ।
  8. অগাধ জলের মাছ (সুচতুর ব্যক্তি/অত্যন্ত কৌশলী): আমি তাকে অনেক সহজ মানুষ ভাবছিলা কিন্তু সে অগাধ জলের মাছ।
  9. অগ্নিশর্মা (অত্যন্ত ক্রোধী): সে অল্প কথাতেই রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে যায়।
  10. অগ্নিপরীক্ষা (কঠিন পরীক্ষা): এতদিন তো গায়ে হাওয়া লাগিয়ে বেরিয়েছ, এইবার সামনের দিনে তোমার অগ্নিপরীক্ষা আসছে।
  11. অদৃষ্টের পরিহাস (ভাগ্যের নিষ্টুরতা): আমি তাকে দেখতে যেতে চেয়েছিলাম কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস সে আজ আর নেই।
  12. অর্ধচন্দ্র (গলাধাক্কা): অবশেষে তার অপকর্মের ফল সে অর্ধচন্দ্রের মাধ্যমে পেল। 
  13. অকাশকুসুম (অসম্ভব জিনিস): সে কাজ করে না কিন্তু আকাশকুসুম কল্পনা করে থাকে, তাই তার কোন কাজে সফলতা আসে না।
  14. অকালপক্ব (ইঁচরে পাকা): চেলেটির বয়স কম হলে কি হবে – অকাল পক্ক।
  15. অমাবস্যার চাঁদ (দুর্লভ বস্তু): কি রে কখন এলি, তুই তো আজকাল অমাবস্যার চাঁদ।
  16. অরণ্যে রোধন (নিষ্ফল আবেদন): অরণ্যে রোদনে কাজ হবে না, আজকাল চাকুরি পায় তারাই যাদের টাকা আর মামার জোর আছে।
  17. অহিনকুল সম্বন্ধ (ভীষণ শত্রুতা): আমি তাকে খুশির কাছে নিয়ে গিয়ে বিপদে পলাম, আমি তো জানি না তাদের মধ্যে অহিনকুল সম্বন্ধ !
  18. অক্ষয় বট (প্রাচীন ব্যক্তি): তার দাদা অক্ষয় বট, বয়স এইবার ১০০ পেরুলো।
  19. অষ্টকপাল (আটকপালে/হতভাগ্য): আহা! এই মেয়েটা এমন অষ্টকপাল যে, দুবেলা খেতেও পায় না।
  20. অষ্টরম্ভা (কাঁচকলা/কিছুই না):  তার শুধু বড় বড় কথা, আসলে কাজের বেলায় তো অষ্টরম্ভা ।
  21. আদায় কাঁচকলায় (ঘোর শত্রুতা): দু’ভায়ের মধ্যে আদায় কাঁচকলার সম্পর্ক, কেউ কাউকে দেখতে পারে না।
  22. আউলিয়া চাঁদ (যে অল্পেই আকুল হয়): তার মেয়েটা আউলিয়া চাঁদ, একটু কিছু হলেই হয়েছে!
  23. আকাশের চাঁদ (দুর্লভ বস্তু): তার মামা তো আকাশের চাঁদ, তাকে বাসায় গিয়েও পাওয়া যায় না।
  24. আকাশ কুসুম (অসম্ভব কল্পনা): আকাশ কুসুম ভেবে কি হবে, কাজ না করলে সব মিথ্যা ।
  25. আক্কেল সেলামি (নির্বুদ্ধিতার দণ্ড): আমি তোমার কথা শুনে আজ আক্কেল সেলামি দিলাম, না শুনলেই ভালো থাকতাম।
  26. আক্কেল গুড়ুম (হতবুদ্ধি/স্তম্ভিত): তার বাসায় গিয়ে আমি যা দেখলাম তাতে আমার আক্কেল গুড়ুম।
  27. আক্কেল দাঁত ওঠা (পাকা বুদ্ধি): তাকে যা দেখেছি তাতে আর সে আগের মত আলাভোলা নেই, তার আক্কেল দাঁত আছে।

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  28. আগুনে ঘি ঢালা (রাগ বাড়ানো): এমনিতেই তার ইদানিং মেজাজ ভাল নেই, তার উপর তুমি আগুনে ঘি ঢেলো না।
  29. আঠার মাসে বছর (দীর্ঘসূত্রিতা): সরকারি অফিসে কোন কাজ করতে গেলেই আঠারো মাসে বছর।
  30. আদার ব্যাপারী (সামান্য বিষয়ে ব্যস্ত থাকা): তুমি তোমার কাজ নিয়েই থাক, কি দরকার বাপু আদার ব্যাপারী হয়ে জাহাজের খবর নেয়ার।
  31. আবোল-তাবোল (বাজে কথা): তুই কি সব আবলতাবল বকছিস, আমি তো কিছুই বুঝতেছি না।
  32. আমড়া কাঠের ঢেঁকি (অপদার্থ): তোমার মত আম কাঠের ঢেঁকি দিয়ে কিছুই হবে না, ভালো হও, এখনও সময় আছে।
  33. আপন পায়ে কুড়াল মারা (নিজের অনিষ্ট করা): মন্দ লোকের কথায় মজে সে তার আপন পায়ে কুড়াল মারলো।
  34. আষাঢ়ে গল্প (আজগুবি কেচ্ছা): তোমার কথা আমি কিছুতেই বিশ্বাস করব না, তুমি এর আগেও আমাকে আষাঢ়ে গল্প শুনিয়েছ।
  35. আঁটকুড়ো (নিঃসন্তান): লোকে বলে আঁটকুড়ো মানুষের মুখ দেখতে নেই- কথাটা কি ঠিক?
  36. আঁকুপাঁকু (অতিরিক্ত ব্যগ্রতা বা ব্যস্ততার ভাব): এমন আঁকুপাঁকু করে কি হবে, যা বলার তা বলে ফেলো ।
  37. আষ্টেপৃষ্ঠে (সারা গায়/সর্বাঙ্গে): লীমার এমন অবস্থা যে, পরিস্থিতি তাকে আষ্টেপৃষ্টে বেধে ফেলেছে।
  38. আদিখ্যেতা (ন্যাকামি): এখন আর আদিখ্যেতা করতে হবে না, যখন ডাকলাম তখন পেলাম না।
  39. আঁতে ঘা (মনে ব্যথা দেয়া): আমি উচিত কথা বলাতে তার আঁতে ঘা লেগেছে, সে আর আসে না এইদিকে।
  40. ইঁদুর কপালে (নিতান্ত মন্দ ভাগ্য): হায়রে! ইদুর কপালে মেয়ে, বাপটা গেলো আগে- এখন আবার মা টাও অক্কা পেলো ।
  41. ইলশে গুঁড়ি (গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি): আজকে যাব ভাবছি কিন্তু যে ইলশে গুড়ি আর যাওয়া হবে না ।
  42. ইনিয়ে বিনিয়ে (ঘুরিয়ে ফিরিয়ে/নানাভাবে): ইনিয়ে বিনিয়ে গল্প করে লাভ নাই ভাই, ঝেড়ে কাশো দেখি আমি কি করতে পারি।
  43. ঈদের চাঁদ (অতি কাঙ্খিত বস্তু): সে আজ কয়েক বছর পর এলো, একেবারে ঈদের চাঁদের মত।
  44. উত্তম মধ্যম (প্রহার/পিটুনি/মারা): শিক্ষকের কাছে কতই না উত্তম-মধ্যম খেলাম এই রচনার জন্য।
  45. উনিশ বিশ (সামান্য পার্থক্য): তার ব্যবসার হিসাব এমন কড়া যে একটুখানি উনিশ-বিশ হবার জো নেই।
  46. উভয় সংকট (শাখের করাত): এতো ভালই শাখের করাত হল, আমি বাসায় যেতেও পারিনা, আমার ক্ষুধাও লেগেছে।
  47. উলুখাগড়া (গুরুত্বহীন লোক): রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয়, উলুখাগড়ার প্রাণ যায়- এমন অবস্থায় আমরা সাধারণ মানুষ দুই দলের বিবাদে।
  48. উলুবনে মুক্ত (অস্থানে মূল্যবান দ্রব্য প্রদান): অজায়গায় গমন করা,অপাত্রে সম্প্রদান করা এ যেন উলুবনে মুক্ত ছড়ানো ।
  49. উড়নচণ্ডী (অমিতব্যয়ী): উড়নচণ্ডী ছেলেটাকে নিয়ে বাবা-মার চিন্তার সীমা আর নাই।
  50. উড়ো চিঠি (বেনামি পত্র): গত মাসে আমার দাদার কাছে একটি উড়ো চিঠি আসে।
  51. উসখুস করা (ছটফট করা): পড়া ছেড়ে যাত্রা পালায় যেতে সে উসখুস করছে কিন্তু মায়ের কাছে বলতে পারে না!
  52. উচ্ছন্নে যাওয়া (অধঃপাতে যাওয়া/চরিত্রের অবনতি হওয়া): সঙ্গ দোষে ছেলেটা উচ্ছন্নে গেলো।

    বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

    অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

  53. ঊনপঞ্চাশ বায়ু (পাগলামী): ওর সামনে ঐ মেয়ের কথা তুল না, তাহলে  কিন্তু ঊনপঞ্চাশ বায়ু বেড়ে যাবে, আর সামলাতে পারবে না।

  54. ঊনপাঁজরে (হতভাগ্য দুর্বল):  ঊনপাঁজুরে বলে মেয়েটাকে দুঃখ দিও না; একদিন সে ঠিকই সৌভাগ্যবতী হবে।
  55. এলাহি কাণ্ড (বিরাট আয়োজন): বড়বাবুর মেয়ের বিয়ে বলে কথা- একাহি কান্ড তো হবেই ।
  56. এলেবেলে (নিকৃষ্ট): তোমার মত এমন এলেবেলে মানুষকে দিয়ে এই কার্য হবে না।
  57. এক চোখা (পক্ষপাতিত্ব, পক্ষপাতদুষ্ট): খেলার মাঠে এক চোখা রেফারীর জন্যই আমরা হেঁড়ে গেলাম।
  58. এলোপাতাড়ি (বিশৃঙ্খলা): তার পড়াশনার কোন নিয়ম নেই, এলোপাতাড়ি ভাবে পড়ে ।
  59. এসপার ওসপার (মীমাংসা): অনেকদিন ধরে তাদের দুজনের মধ্যে অমিল, আজ মাতব্বরের মধ্যস্ততায় একটা এসপার ওসপার  হয়ে যাবে।
  60. একাদশে বৃহস্পতি (সৌভাগ্যের বিষয়) : পাস করতে না করতেই সুবিন চাকরি পেয়ে গেল, এটাকেই বলে একাদশে বৃহস্পতি।
  61. এক বনে দুই বাঘ  (প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী): একই ক্লাসে তারা দুই বন্ধু একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। এ যেন এক বনে দুই বাঘ।
  62. এক কড়ার মুরােদ নাই, ভাত মারার গোসাই (আয় না করে ব্যয় করা): বাবুল ডিগ্রি নিয়েও ঘরে বসে অন্ন ধ্বংস করছে। তাকে দেখলেই পরিবারের কর্তা রাগত স্বরে বলেন, এক কড়ার মুরােদ নেই, ভাত মারার গোঁসাই।
  63. এক ঢিলে দুই পাখি মারা (একসাথে দুই কাজ সমাধা করা): বাণিজ্যমেলা থেকে ফেরার পথে শফিককে দেখে আসব যাকে বলে এক ঢিলে দুই পাখি মারা।
  64. এক ক্ষুরে মাথা কামানাে (একই নীতির অনুসারী): অপরাধীদের একজনকে ধরলে অন্যদের পাওয়া যাবে, সবাই এক ক্ষুরে। মাথা কামায় কিনা! 
  65. এক মাঘে শীত যায় না (বিপদ একবার এসেই শেষ হয় না): এত কারে বলার পরও আমার মেয়ের বিয়েতে এলে না, মনে রেখ এক মাঘে শীত যায় না। 
  66. এক হাতে তালি বাজে না (সব দ্বন্দ্বেই দুপক্ষের দায়িত্ব থাকে): তুমি কিছু বলনি, রমিজ একাই বলল আর তাই নিয়ে ঝগড়া হলাে, তা কী করে হয়, এক হাতে তালি বাজে না।
  67. ওষুধ পড়া (প্রভাপ পড়া): মেয়েটি কিন্তু বেশ ভালো, কে যেন অকে ওষুধ পড়া দিয়েছে।
  68. ওল বলে মান কচু তুমি বড় লাগাে (নিজের দোষ ঢেকে অন্যকে গালমন্দ করা): স্বভাবে শ্বশুর-জামাই একই রকমের হলেও একে অপরকে সর্বদাই দোষারােপ করে; এ যেন ওল বলে মান কচু তুমি বড় লাগাে। 
  69. ওস্তাদের মার শেষ রাতে (যথার্থ ব্যক্তি শেষ পর্যন্ত সফল হয়): সারাক্ষণ খেলা চললেও রহিম গােল পেল না, শেষ বশি।বাজার এক মিনিট আগে কর্নার থেকে সরাসরি গােল করল, একেই বলে ওস্তাদের মার শেষ রাতে।
  70. ওজন বুঝে চলা (আত্মমর্যাদা): বয়স আপনার অনেক তো হল, এবার ওজন বুঝে চলুন।
  71. ওষুধ ধরা (আকাঙিক্ষত ফল লাভ): অনেক কষ্ট করে আমি তার থেকে কাজটা নিতে পারলাম। এইবার বুজলাম আমার বন্ধুর বুদ্ধিতে ওষুধ টা ধরল।
  72. ওৎ পাতা (সুযোগের প্রতক্ষায় থাকা): সে এতদিন ওৎ পেতে ছিল, যেমনি আমি বেতন পেলাম এসে টাকা টা নিয়ে নিল।

বাংলা বাগধারা PDF ডাউনলোড করুন এখানে

অন্যান্য পিডিএফ দেখুন-

 পরবর্তী পর্ব পড়ুন-

আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব এমন কিছু দূর্দান্ত নিয়ম যা আপনাদের English Vocabulary বা ইংরেজী ভাষার শব্দ ভান্ডারকে বাড়িয়ে দিবে বা এই স্কিল বাড়াতে সাহায্য করবে । এর মাঝে কিছু নিয়ম আমি ব্যক্তিগতভাবে ফলো করি। আশা করি নিয়ম গুলো অনুসরণ করলে আপনার English Vocabulary বা শব্দভান্ডার ভাল হবেই।

আমরা প্রতি নিয়তই একটি কথা শুনে আসছি বা নিজেরাও বলে থাকি যে, যার যত বেশি ভকাবুলারি বা শব্দ বেশি জানা আছে যেকোনো ভাষার উপর তার দখল বেশি বা Expertness ততই ভাল। কথাটি একেবারেই সত্য এবং ইংরেজী ভাষায় দক্ষ হয়ে উঠার জন্য ভোকাবুলারি জানার কোন বিকল্প নেই। আসুন প্রথমেই জানা যাক শব্দ ভান্ডার বা English Vocabulary টা কি জিনিস।

English Vocabulary বা ইংরেজী শব্দ ভান্ডার কি ?

শব্দভাণ্ডার বা Vocabulary হল কোন ভাষায় শব্দ সমূহ যা কোন ব্যক্তি বা লোকেদের দ্বারা ঐ ভাষায় কথা বলা বা মনের ভাব প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। এক্ষত্রে লিখিত বা মৌখিক কোন ব্যাপার না, সকল মাধ্যমেই যেহেতু মনের ভাব প্রকাশিত হয় তাই Vocabulary লিখিত বা মৌখিক রুপের জন্য আলাদা আলাদা হেতে পারে না।  শব্দভান্ডারের একটি উদাহরণ হল সমস্ত শব্দ যা একটি শিশু বোঝে। অন্যভাবে বলা যায়,  শব্দভান্ডারের একটি উদাহরণ হল ডাক্তারদের দ্বারা ব্যবহৃত ভাষা।

শব্দভাণ্ডার বলতে সাধারনত বোঝায়- যে শব্দগুলো আমাদেরকে দৈনিন্দিন কাজে কার্যকরভাবে যোগাযোগ করতে ও বুঝতে ব্যবহার করা হয়। শোনা, কথা বলা, পড়া এবং লেখার জন্য আলাদাভাবে কোন শব্দ ভান্ডার না থাকলেও শিক্ষাবিদরা প্রায়শই চার ধরনের শব্দভাণ্ডার বিবেচনা করেন: শোনা, কথা বলা, পড়া এবং লেখা। তবে এই বিভক্তির কারন হল শব্দের ব্যবহারের শেষতত্ত্ব- যেমন কিছু শব্দ আছে যেগুলো লেখায় বশি ব্যবহার করা হয়, আবার কিছু কিছু শব্দ কথা বলা বা spoken -এ বেশি ব্যাবহার করা হয়।

শ্রবণ বা Listening  শব্দভাণ্ডার বলতে বোঝায়-  আমরা যা শুনি তা বোঝার জন্য আমাদের জানতে হবে- এমন শব্দগুলি।

 

কিভাবে আপনার শব্দভান্ডার বা ভোকাবুলারি বাড়াবেন?

Vocabulary বাড়াবেন কিভাবে এবং সহজে মনে রাখার কৌশল

আপনার ব্যাকরণ বা Grammar Skill যতই ভালো হোক না কেন, আপনি যদি কোনো শব্দ না জানেন বা প্রয়জনীয় শব্দের প্রয়োগ ও অর্থ না জানেন, যার সাথে আপনি এটি ব্যবহার করতে পারেন,  তাহলে আপনি মূলত যেকোন ভাষা দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন না: শব্দভান্ডার নতুন যেকোন ভাষার এক নতুন জগতের দরজা খুলে দেয় এবং শেখার মজা করে এবং সন্তোষজনক ভাবের আপনি সেই ভাষায় দক্ষ হয়ে উঠতে পারেবেন।

কিন্তু আপনার জানা বা আত্মস্থ শব্দের পরিধি প্রসারিত করা  ধরে নিতে পারেন একটি ডায়েটের মতো। আপনাকে প্রতিনিয়তই কিছু প্রচেষ্টা করতে হবে এবং এটি করার জন্য কোনও যাদু কৌশল বা গোপন কোন উপায় নেই। শুধু কিছু অভ্যাস, অনুশীলন প্রয়োজন কিন্তু সেটি হতে হবে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি বা প্রক্রিয়ায়।  প্রত্যেকেরই তাদের পছন্দ ও সামর্থ্যের মধ্যে সংগতিশীল এমন উপায় খুঁজে বের করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে ধৈর্যশীল হওয়া, বাস্তবসম্মত লক্ষ্য স্থির করা, এবং যদি আপনি সেগুলিতে পৌঁছান তবে নিজেকে পুরস্কৃত করা এমন কিছুর সমন্বয়ে একটি ভাল কৌশল হতে পারে যা আপনার শব্দ ভান্ডারকে বাড়িয়ে দিতে পারে অনেকগুণ।

তাহলে চলুন এবার আলোচনা করা যাক কিভাবে আপনি আপনার শব্দভান্ডার বা Vocabulary বাড়াবেন চমৎকার ভাবে। আর আমরা যেহেতু ইংরেজী Vocabulary বা ভোকাবুলারি বাড়াতে চাই তাই ইংরেজীর Vocabulary বৃদ্ধিতে সহায়ক এমন কিছু টিপস এখানে তুলে ধরা হলো।

 

কিভাবে আপনার English Vocabulary বা ইংরেজি ভাষার শব্দভান্ডার বাড়াবেন?

 

ইংরেজিতে একটি কথোপকথন বা সাধারন কথা বলার জন্য  250-500 শব্দ যথেষ্ট। আপনি যদি 2000 শব্দ  জানেন তবে সম্পূর্ণ কথোপকথন পরিচালনা করতে পারেন। তবে বিভিন্ন পেশাদার লেখা বা কিছু পড়া এবং তা বোঝার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার শব্দ ভান্ডার বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে ধরা হয় ২০০০০ থেকে ৩০০০০ শব্দ জানা দরকার হতে পারে। এখন আপনি যদজদি ৩০০০ ইতিমধ্যেই আয়ত্ত করে থাকেন তাহলে অনুশীলন করে করে প্রতিনিয়তই আপনার ভোকাবুলারি বাড়াতে পারেন ।

নিচের ১০ টি কৌশল ব্যবহার করে আপনার শব্দ ভান্ডার বা English Vocabulary এর পরিধি বাড়াতে পারেন : 

1. লজ্জা করবেন না: 

আহ! এতক্ষনে বুঝি কাজের কথা এল! ‘লজ্জ্বা করে’ এই কথা কত জনই না আমাকে বলল। এই যে এত কিছু করতে আপনার লজ্জ্বা করে। এর চেয়ে কিন্তু লজ্জ্বার ব্যপার ঐ টা, কারো সাথে ইংরেজিতে কথা বলতে না পারা কিংবা ইংরেজি একটা বাক্য গঠন করতে গিয়ে আটকে পরা।   তাই লেগে থাকুন। বিজয় আসবেই।

2.  বিভিন্ন শব্দ নিয়ে খেলুন: 

ঐ যে অনেকে খেলে গান নিয়ে! গানের যেখানে শেষ হবে সেখানের শেষ বর্ণ দিয়ে একটা গান বলা লাগবে । আপনি খেলুন এরকম তবে শব্দ নিয়ে  যেমন- একটা শব্দ যা দিয়ে শেষ হবে পরের শব্দ তাই দিয়ে শুরু হবে  Take থেকে Eat থেকে Turn থেকে Night থেকে….  চলতে থাকুক।

3. শব্দ শিখার পথ তৈরী করুন: 

অবাক হবেন নাহ, আমি আপনাকে গাড়ি চলাচলের রাস্তা তৈরী করতে বলছি নাহ! তবে শব্দ চলাচলের রাস্তা তৈরী করুন। একটা ইংরেজি শব্দ শেখার পর ঐ শব্দের উদাহরণ দেখুন। এবার নিজেই কিছু উদাহরণ তৈরী করুন। এর চেয়ে ভাল উপায় আর কি হতে পারে! একটা শব্দের কাছাকাছি আর কোন শব্দ জানা থাকলে সেটাকে মাথায় একই সাথে রেখে দিন। কাজে লাগবে ।

4. অনুশীলন এবং অনুশীলন: 

বাহ! বেশতো ইংরেজি শব্দ শিখলেন। এবার কি করবেন? অবশ্যই ভুলে যাবেন! উপায়? আছে।  ইংরেজি শব্দ যেমন শিখেছেন তেমন ব্যবহার করতে হবে।  তাছাড়া সেই আগের অবস্থায় ফিরে যাবেন।  তাই বাস্তব ক্ষেত্রে কাজে-কর্মে ব্যবহার করুন আপনার জানা শব্দগুলো।  English Vocabulary বাড়বেই।

5. মনে রাখার জন্য বিভিন্ন কৌশল: 

শব্দ শেখাতো ভালই লাগে, তাই না? আসলে শব্দ মনে রাখাই কঠিন। তারচেয়ে কঠিন কথা হল, আপনাকে কেউ শব্দ মনে রাখার কৌশল শেখাতে পারবে না। একেকজনের কৌশল একেক রকম।   কাজেই বুঝতেই পারছেন আপনার কৌশল আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে।  যেমন-আমি একটা খাতা বানিয়েছি, যেখানে আমার শেখা নতুন শব্দগুলো আছে। আবার সেগুলো মনে রাখার জন্য নিজেই কিছু লিখে রেখেছি  যেমন-Abate   মানে কমানো  আমি ওখানে লিখে রেখেছি বেঁটে  শব্দের সাথে মিল রেখেছি আবার উচ্চারণের সাথেও ।

6. নোট তৈরি করুন: 

ইংরেজি শিখবেন, আর একটু কষ্ট করবেন না-তাতো হতে পারে নাহ । প্রতিদিনের শেখা নতুন শব্দগুলো একটা কাগজে লিখে রাখুন। একপিঠে শব্দ অন্য পিঠে তার অর্থ। এবার এটা মানি – ব্যাগে কিংবা পকেটে রেখে দিন। অবসর পেলেই এক ঝলক দেখে নিন।

7. বিষয় ভিত্তিক ভাবে শিখুন: 

আসলে আপনি সারাদিন Vocabulary Builder নিয়ে বসে থেকে (পড়ে) যে পরিমাণ শব্দভান্ডার বাড়াতে পারবেন, তার চেয়ে অনেক বেশি শব্দার্থ শিখতে পারবেন যদি আপনি কোন গল্প কিংবা উপন্যাস পড়েন। এত ধৈর্য্য না থাকলে টেক্সট বইয়ের গল্পগুলো পড়তে শুরু করে দিন। ছোট ছোট আছে, আবার আপনার পরীক্ষার ক্ষেত্রেও কাজে লাগবে। সেখানে যে সকল নতুন শব্দ দেখবেন তা ভালকরে লক্ষ্য করুন। এবার পুরো বাক্যটা আবার পড়ুন। আপনাকে খুব বেশি কাঠ-খোর পোড়াতে হবে না দ্রুতই ইংরেজি ভোকাবুলারি বাড়াতে পারবেন।

8. দক্ষতা বাড়তে ডিকশনারি: 

ভয় নেই ভয় নেই! ডিকশনারি অনেকেই পড়তে কিংবা মুখস্ত করতে বলে আমি বলব না। জাস্ট যে শব্দ গুলোর মুখোমুখি হচ্ছেন ঐ শব্দগুলো দেখে নিন আলসেমি না করে।  আস্তে আস্তে কিন্তু সত্যি আপনার ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়তে বাধ্য ।

9. ইংলিশ খবরের কাগজ পড়ুন : 

ইংলিশ যখন শিখতেই চাচ্ছেন, ভাল করেই শিখুন। কাজেই খবর দেখুন ইংরেজিতে, খবর পড়ুন ইংরেজিতে কর্মক্ষেত্রে ইংলিশ ব্যবহার করুন।

10. প্রচুর পড়তে হবে পড়াতে: 

পড়ার কোন বিকল্প নেই। যে যত বেশি পড়বে সে তত বেশি শিখবে এটাই স্বাভাবিক। কাজেই English Vocabulary বাড়াতে পড়ার কোন বিকল্প নেই। সময় পেলেই পড়তে বসে যান। আসলে এটাই ইংরেজি শেখার সহজ উপায়!

 

English Vocabulary সহজে মনে রাখার ৩ টি কৌশল 

English Vocabulary সহজে মনে রাখার ৩ টি কৌশল
English Vocabulary সহজে মনে রাখার ৩ টি কৌশল

এখন জেনে নিন যেভাবে মনে রাখবেন ভোকাবুলারি English Vocabulary- 

প্রাত্যহিক জীবনে ইংরেজি ভোকাবুলারি আমাদের অনেক কাজে লাগে। ইংরেজির দুর্বলতা কাটিয়ে উঠার জন্য ইংরেজি ভোকাবুলারির ভুমিকা অনস্বীকার্য। এছাড়াও উচ্চ শিক্ষা, বিদেশ গমন প্রভৃতি ক্ষেত্রেও আমাদের ইংরেজি শব্দভাণ্ডারের খোঁজ করতে হয়। আমরা বাঙালি হওয়ায় ইংরেজি শব্দভাণ্ডার পুরোপুরি আয়ত্ত করা আমাদের জন্য কঠিন।

তবে সহজ কিছু টিপস মেনে চললে এটা একেবারেই সহজ। এখানে এমন তিনটি সহজ উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নিই কি কি টিপস আছে –

 

১ম পদ্ধতি (flashcard method)



প্রত্যেকটি ইংরেজি শব্দের জন্য আলাদা আলাদা নির্দিষ্ট মাপের ছোট ফ্ল্যাশ কার্ড তৈরি করতে হবে। এটা অফসেট বা কার্ড পেপার দিয়ে তৈরি করতে পারেন। ফ্ল্যাশ কার্ডের এক পাতায় নির্ধারিত ইংরেজি শব্দটি লিখুন এবং তার সাথে বন্ধনীর ভিতরে তার parts of speech টি লিখে রাখুন। তার নিচে বাংলা ভিন্ন ভিন্ন অর্থ লিখে রাখুন। যেমনঃ

Alleviate (vt)

অর্থঃ লাঘব করা, উপশম করা

এবার ফ্ল্যাশ কার্ডের অপর পাতায় শব্দটির ২-৩ টি করে সমার্থক শব্দ (Synonym)ও বিপরীতার্থক শব্দ (Antonym) লিখে রাখুন। যেমনঃ

Synonyms: i) Mitigate ii) Pacify iii) Soothe

Antonyms: Aggravate

এবার ফ্ল্যাশ কার্ডটিকে বারবার দেখে শব্দগুলোকে আয়ত্ত করুন। প্রত্যহ ২ টি করে ফ্ল্যাশকার্ড তৈরি করে শব্দ আয়ত্ত করতে পারেন। তবে এই পদ্ধতিটি সময়সাপেক্ষ। দ্রুত শিখার জন্য নিচের পদ্ধতি দেখুন।

 

২য় পদ্ধতি (fast digest method)



একটি প্যাড অথবা ছোট চিকন ডায়েরি নিন যাতে পকেটেও বহন করা যায়। প্যাড এর এক পৃষ্ঠায় ৫ টি/১০ টি (যতটুক জায়গা ধরে) করে ইংরেজি শব্দ লিখুন। বন্ধনীর ভিতরে parts of speech লিখে শব্দটির বাংলা অর্থ লিখুন। এরপর অপর পাতায় মূল শব্দটি লিখে তার ডান পাশে আলাদা কলামে Synonym and Antonym লিখুন। যেমনঃ

Amalgamate (vt)- যুক্ত করা, মিলিত করা

অপর পাতায়-

Main word

Synonym

Antonym

Amalgamate

i) Combine

ii) Incorporate

iii) Merge

Separate

 

৩য় পদ্ধতি (digital method)



এটা সবচেয়ে সহজ, তাৎক্ষণিক তবে সময়সাপেক্ষ। ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্টে যান। তারপর প্রত্যেকটি শব্দের জন্য আলাদা আলাদা ছক তৈরি করতে হবে। প্রতিটি ছক এ ৫ টি কলাম থাকবে- Main word, Bengali meaning, Synonym, Antonym, Image/video/file attachment  সর্বশেষ কলামে অর্থাৎ ফাইল এটাচমেনট এ আপনাকে নির্ধারিত শব্দটির জন্য গুগল এ ছবি খুঁজতে হবে বা ইউটিউবে ভিডিও খুঁজতে হবে।

এতে আপনার শব্দটির ছবি দেখার সাথে সাথে মনের ভিতর ভেসে উঠবে, সহজে ভুলবেন না। অনেক সময় ছবি/ ভিডিও পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে শব্দটির ব্রিটিশ বা ক্যাম্ব্রিজ উচ্চারণ এর অডিও ফাইল রাখতে পারেন।

Main word

Bengali meaning

Synonym

Antonym

File attachment

সর্বশেষ কথাঃ যে পদ্ধতিটিই অবলম্বন করুন না কেন মনে রাখবেন যে শব্দটি শেখার সাথে সাথে তাকে একটি বাক্যের মাধ্যমে ব্যবহার করুন, বাক্যটি লিখেও রাখতে পারেন। তাহলে শব্দটি আরও ভালভাবে মনে থাকবে। 

পাখির ডাক : কুজন
হাতির ডাক : বৃংহিত
ময়ূরের ডাক : কেকা
সিংহের ডাক : নাদ
অশ্বের ডাক : হ্রেষা
ময়ূরের ডাক : কেকা
গম্ভীর ধ্বনি : মন্দ্র
অব্যক্ত মধুর ধ্বনি : কলতান
নূপুরের ধ্বনি : নিক্বণ
সাপের খােলস : নিমোক
বাঘের চামড়া : কৃত্তি
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক : মুমুক্ষু
বেঁচে থাকার ইচ্ছা : জিজীবিষা
হনন করার ইচ্ছা : জিঘাংসা
জানবার ইচ্ছা : জিজ্ঞাসা
অনুকরণ করার ইচ্ছা : অনুচিকীর্ষা
লাভ করার ইচ্ছা : লিপ্সা
ভােজন করার ইচ্ছা : বুভুক্ষা
পাওয়ার ইচ্ছা : ঈপ্সা
দেখবার ইচ্ছা : দিদৃক্ষা
হরণ করার ইচ্ছা : জিহীর্ষা
গােপন করার ইচ্ছা : জুগুপ্সা
প্রবেশ করার ইচ্ছা : বিবিক্ষা
ক্ষমা করার ইচ্ছা : তিতিক্ষা
যে পুরুষ বিয়ে করেছে : কৃতদার
যে নারী প্রিয় কথা বলে : প্রিয়ংবদা
যে পুরুষের স্ত্রী বিদেশে থাকে : প্রােষিতপত্নীক
যে নারীর পতি নেই, পুত্রও নেই : অবীরা

যে নারীর হাসি সুন্দর : সুস্মিতা
যে নারী বীর সন্তান প্রসব করে : বীরপ্রসূ
যে নারীর বিয়ে হয় না : অনূঢ়া
যে নারীর সন্তান বাঁচে না : মৃতবৎসা
যে নারীর স্বামী বিদেশে থাকে : প্রােষিতভর্তৃকা
যে বাস্তু থেকে উৎখাত হয়েছে : উদ্বাস্তু
যার স্ত্রী মারা গিয়েছে : বিপত্নীক
যা কষ্টে নিবারণ করা যায় : দুনির্বার
যা কষ্টে জয় করা যায় : দুর্জয়।
যা সহজে অতিক্রম করা যায় না : দুরতিক্রম্য
যা কষ্টে লাভ করা যায় : দুর্লভ
কষ্টে অতিক্তম করা যায় যা : দুরতিক্রম্য
ক্ষমার যােগ্য : ক্ষমা
যা চুষে খাওয়া হয় : চুষ্য
যা নিন্দার যােগ্য নয় : অনিন্দ্য
যা চেটে খেতে হয় : লেহ্য
যে উপকারীর উপকর স্বীকার করে : কৃতজ্ঞ
উপকারীর অপকার করে যে : কৃতঘ্ন
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে না : অকৃতজ্ঞ
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যা প্রমাণ করা যায় না : অপ্রমেয়
যা বলা হয়নি : অনুক্ত
যা বলা হবে : বক্তব্য
যা বলা উচিত নয় : অকথ্য
যিনি অধিক কথা বলেন না : মিতভাষী
যিনি বিদ্যা লাভ করিয়াছেন : কৃতবিদ্যা
যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না : অনির্বচনীয়
যা কথায় বর্ণনা করা যায় না : অবর্ণনীয়
যা সহজে উত্তীর্ণ হওয়া যায়না : দুস্তর
যা হবে : ভাবি
যা পূর্বে কখনাে হয়নি : অভূতপূর্ব
যা পূর্বে ছিল এখন নেই : ভূতপূর্ব
যা ভবিষ্যতে ঘটবে : ভবিতব্য
যা দমন করা যায় না : অদম্য
যে ভবিষ্যত না ভেবেই কাজ করে : অবিমৃষ্যকারী
অগ্র-পশ্চাৎ বিবেচনা করে কাজ করে না : অবিমৃষ্যকারী

 

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

কোনােভাবেই যা নিবারণ করা যায় না : অনিবার্য
যা নিবারণ করা যায় না : অনিবারিত
যার চক্ষু লজ্জা নেই : নির্লজ্জ/চশমখাের
অক্ষির সমীপে : সমক্ষ
চক্ষুর সম্মুখে সংঘটিত : চাক্ষুষ
দুবার জন্মে যা : দ্বিজ
শুভক্ষণে জন্ম যার : ক্ষণজন্মা
পঙ্কে জন্মে যা : পঙ্কজ
যে ভূমিতে ফসল জন্মায় না : ঊষর
পূবর্জন্মের কথা স্মরণ আছে যার : জাতিস্মর
ঈষৎ আমিষ গন্ধ যার : আঁষটে
কোনাে ঘটনার ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান : হীরক জয়ন্তী
কেনাে ঘটনার ৫০ বছর পূর্তিতে যে অনুষ্ঠান : সুবর্ণ জয়ন্তী
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
দিনের আলাে ও সন্ধ্যার আলাের মিলন : গােধূলি
দিন ও রাতের সন্ধিক্ষণ : গােধূলি
রাত্রির শেষ ভাগ : পররাত্র
রাত্রিকালীন যুদ্ধ : সৌপ্তিক
যার বাসস্থান নেই : অনিকেত
যার জ্যোতি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না : ক্ষণপ্রভা
নষ্ট হওয়ার স্বভাব যার : নশ্বর
যা চিরস্থায়ী নয় : নশ্বর
নষ্ট হওয়াই সবভাব নয় যার : অবিনশ্বর
যা স্থায়ী নয় : অস্থায়ী
ইতিহাস রচনা করেন যিনি : ঐতিহাসিক
ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ইতিহাস জানেন : ইতিহাসবেত্তা
যিনি ভাল ব্যাকরণ জানেন : বৈয়াকরণ
যিনি নৌকা চালান : মাঝি
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না : বনস্পতি
ফল পাকলে যে গাছ মারা যায় : ওযধি
একবার ফল দিয়ে যে গাছ মারা যায় : ওষধি

একই সময়ে বর্তমান : সমসাময়িক
একই সময়ে : যুগপৎ
পরের অন্নে বেঁচে থাকে যে : পরান্নজীবী
পরকে প্রতিপালন করে যে : পরভৃৎ (কাক)
আপনার বর্ণ লুকায় যে : বর্ণচোরা
আপনাকে যে পণ্ডিত মনে করে : পণ্ডিতম্মন্য
মৃতের মত অবস্থা যার : মুমূর্ষ
সবর্জনের হিতকর : সবর্জনীন
বিশ্বজনের হিতকর : বিশ্বজনীন
সকলের জন্য প্রযােজ্য : সবর্জনীন
যে ব্যয় করতে কুণ্ঠাবােধ করে : কৃপণ
ইন্দ্রিয়কে জয় কারেন যিনি : জিতেন্দ্রিয়
বাহুতে ভর করে চলে যে : ভুজঙ্গ
লাফিয়ে চলে যে : প্লবগ
অরিকে দমন করে যে : অরিন্দম
শত্রুকে দমন করে যে : অরিন্দম
আকাশ ও পৃথিবীর অন্তরালােকে : ক্রন্দসী
পৃথিবী ও স্বর্গ : রােদসী
অন্য ভাষায় রূপান্তরিত : অনূদিত
অনেকের মধ্যে একজন : অন্যতম
উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার : প্রত্যুৎপন্নমতি
এক থেকে শুরু করে : একাদিক্রমে
এ দুয়ের মধ্যে একটি : অন্যতর
জয়ের জন্য যে উৎসব : জয়ন্তী
বৃষ্টির জল : শীকর

যা বপন কর হয়েছে : উপ্ত
যা অবশ্যাই ঘটবে : অবশ্যম্ভাবী
কোথাও উঁচু কোথাও নিচু : বন্ধুর
কোথাও উন্নত আবার কোথাও অবনত : বন্ধুর
যা অধ্যয়ন করা হয়েছে : অধীত
যা উচ্চারণ যায় না : অনুচ্চার্য
বেলাকে অতিক্রান্ত : উদ্বেল
যার দুই হাত সমান চলে : সব্যসাচী
কমে যাহার ক্লান্তি নাই : অক্লান্তকর্মী
খেয়া পার করে যে : পাটনী
দ্বারে থাকে যে : দৌবারিক
পা ধুইবার জল : পাদ্য
মর্মকে পীড়া দেয় যা : মর্মন্তুদ
যা আঘাত পায়নি : অনাহত
যা দীপ্তি পাচ্ছে : দেদীপ্যমান
দীপ্তি পাচ্ছে এমন : দীপ্যমান
যার অন্য উপায় নাই : অনন্যোপায়
যার কোনাে উপায় নাই : নিরুপায়
কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ / পরিশ্রমী : কর্মঠ
মৃত্তিকা দিয়ে তৈরি : মৃন্ময়
যার আগমনের কোনাে তিথি নেই : অতিথি
যার আকার কুৎসিত : কদাকার
যার কিছু নাই : হৃতসর্বস্ব

 

বাংলা ব্যকরণ- এক কথায় প্রকাশ বা বাক্য সংকোচন

যে পুরুষের এ যাবৎ দাড়ি-গোঁফ গজায়নি : অজাতশ্মশ্রু
যে বিষয়ে মতভেদ নেই এমন : ঐকমত্য
যিনি বক্তৃতা দানে পটু : বাগ্মী
যে সকল অত্যাচারই সয়ে যায় : সর্বংসহা
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে : প্রত্যুৎপন্নমতি
যার বসন আলাদা : অসংবৃত
যার তুলনা নাই : অতুলনীয়
যে প্রবীণ নয় : নবীন
শােনামাত্র যার মনে থাকে : শ্রুতিধর
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা : প্রত্যুদগমন
যে বিষয়ে কোনাে বিতর্ক / বিরােধ নেই : অবিসংবাদী
যে রােগ নির্ণয়ে হাতড়ে মরে : হাতুড়ে
যে বিয়ে করতে কুণ্ঠাবােধ করে : ব্যয়কুণ্ঠ
সজ্ঞানে অন্যায় করে যে : জ্ঞানপাপী
হাতির বাসস্থান : গজগৃহ
যাদের বসতবাড়ি আছে কিন্তু কৃষি জমি নেই : ভূমিহীন চাষী
বাক্য সংকোচন থেকে বিগত বছরের প্রশ্ন সমাধান
যে বন হিংস্র জন্তুতে পরিপূর্ণ : শ্বাপদসংকুল
সূর্য ও যে নারীর মুখ দেখতে পারে না : অসূর্যস্পশ্যা
কি করতে হবে ভেবে পায় না : কিংকর্তব্যবিমূঢ়
শােনা যায় এমন : শ্রুতিগ্রাহ্য
অকালে যাকে জাগরণ করা হয় : অকালবােধন
সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত : আসমুদ্রহিমাচল
ইহলােকে যা সামান্য নয় : অলােকসামান্য
পথ চলার খরচ : পাথেয়
ছন্দে নিপুন যিনি : ছান্দসিক
পাঁচ সেরের সমাহার : পশুরী
তিন মােহনার মিলন যেখানে : ত্রিমােহনা
যার জিহবা লক লক করে : লেলিহান
যা জল দেয় : জলদ

বহু দেখেছে যে : ভূয়ােদর্শী
অন্যের রচনা থেকে চুরি করা : কুম্ভিলকবৃত্তি
জন্মহীন-মৃত্যুহীন : অজ
বিনা যত্নে উৎপন্ন হয় যা : অযত্নসম্ভূত
গবাদি পশুর পাল : বাথান।
বড় ভাই থাকতে ছােট ভাইয়ের বিয়ে : পরিবেদন
দিতে হবে : দেয়
অনেক অভিজ্ঞতা আছে যার : অভিজ্ঞ
স্থায়ী ঠিকানা নেই যার : উদ্বাস্তু
যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় : মাধুকরী
এক স্থান হতে অন্য স্থানে ঘুরে ঘুরে জীবন যাপন করে যে : যাযাবর
যে লেখক অন্যের ভাব, ভাষা প্রভৃতি চুরি করে নিজের নামে চালায় : কুম্ভীলক
রচয়িতার মূল গ্রন্থ হতে যারা প্রাচীন পাণ্ডুলিপি লিপিবদ্ধ করতেন : লিপিকার
পিতার মৃত্যুর পর জন্ম হয়েছে যে সন্তানের : মরণােত্তর জাতক
সম্পূর্ণরূপে বিবেচনা করা হয় নাই এমন : অসমীক্ষিত