চাকরির পরীক্ষার জন্য সাধারণ জ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি সাধারণভাবে মূল্যায়নের একটি প্রধান অংশ হিসেবে অবদান রাখে, বিভিন্ন চাকরি পদে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি আধিকারিক ভাষা হিসেবে। এটি প্রার্থীদের জ্ঞান এবং বুদ্ধিমত্তা মূল্যায়ন করতে ব্যবহৃত হয়, তাদের ক্ষমতা দেখাতে একটি সুযোগ দেয়। অনেক চাকরির ভূমিকায় সাধারণ জ্ঞান বা সাধারণ সাক্ষরতা প্রয়োজন, এবং এই দিকে প্রস্তুতি করা প্রার্থীদের জন্য পরীক্ষায় ভাল প্রদান করতে সাহায্যকারী হতে পারে। উচ্চতর মাধ্যমে, সাধারণ জ্ঞান ভালো যোগাযোগ এবং সামাজিক আকাঙ্ক্ষা চলাচলে অবদান রাখে, প্রার্থীদের পেশাদান ছাড়াও তাদের সামগ্রিক সক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই, সাধারণ জ্ঞানের একটি ভালো ধারণ থাকলে চাকরির পরীক্ষা বাইরে জীবনের বিভিন্ন দিকেও সুপারিশকর হতে পারে।
২০২৩ সাল ভিত্তিক এই পিডিএফ- টি তৈরী করেছেন পলাশ স্যার যিনি বিগত অনেক বছর যাবত বিসিএস পড়াশোনার জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের সাহায্য ও সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।
সাধারণ জ্ঞান চাকরির পরীক্ষায় ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- বিশেষত বিসিএস, ব্যাংক কিংবা অন্যান্য চাকরির জন্য । কারণ এটি প্রায়শই পরীক্ষার একটি বিশেষ অংশ হিসেবে পরীক্ষার প্রশ্নে চলে আসে।
কিছু কারণের মধ্যে নিম্নরুপ:
সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষার সিলেবাস: চাকরির পরীক্ষার মৌল্যের মধ্যে অধিকাংশই সাধারণ জ্ঞানের পরীক্ষা হয়। এটি একটি আধিকারিক পরীক্ষা সিদ্ধান্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয় এবং প্রার্থীদের জ্ঞান ও বুদ্ধিমত্তা মূল্যায়ন করার জন্য এই পরীক্ষার মাধ্যমে তাদেরকে মোকাবেলার সুযোগ দেয়।
সাধারণ জ্ঞান একটি ভাল প্রয়োজনীয় উপাদান: চাকরি পোস্টে সাধারণ জ্ঞান বা সাধারণ সাক্ষরতা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করতে হতে পারে। প্রার্থীদেরকে এই প্রস্তুতি করতে এবং পরীক্ষা দিতে এই জ্ঞান সাহায্যকর হতে পারে।
সম্পর্কসহ সাধারণ জ্ঞান: প্রচুর প্রকারে চাকরি বা প্রবৃদ্ধির জন্য উপযুক্ত হতে এবং একটি সহায়ক প্রশিক্ষণ বা কর্মসংস্থানে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে একটি প্রার্থীর সম্ভাবনা বাড়াতে সাধারণ জ্ঞান প্রয়োজন।
এছাড়া, সাধারণ জ্ঞান প্রয়োজন চাকরির পরীক্ষায় কারণ এটি প্রার্থীদের জীবনযাত্রায় ও সামাজিক জীবনেও উপকারী হতে পারে, যেটি চাকরির বাইরে ওঠার সময়ে মানব সম্পর্ক ও আবলম্বনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থায় জেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর । কয়েকটি উপজেলা নিয়ে একটি জেলা গঠিত হয় যা আবার একটি বিভাগের আওতায় থাকে । প্রশাসনিকভাবে একটি জেলা একটি বিভাগের অধিক্ষেত্রভুক্ত।
বিভিন্ন চাররীর পরীক্ষার জন্য জেলাগুলোর নাম মনে রাখা খুব কষ্টসাধ্য বেপার। কিন্তু কিছু টেকনিক বা কৌশলের মাধ্যমে সহজেই জেলাগুলোর নাম ও বিভাগ মনে রাখা যায়।
বাংলাদেশে মোট ৮টি বিভাগ আছে। এগুলো হল:
১. ঢাকা ২.চট্টগ্রাম ৩. সিলেট ৪. রাজশাহী ৫.রংপুর ৬.খুলনা ৭ . বরিশাল ও ৮.ময়মনসিংহ.
এবং মোট জেলার সংখ্যা ৬৪টি।
আসুন জেনে নেই বিস্তারিত জেলার নামগুলো- বিভাগ অনুযায়ীঃ
মনে রাখার চিন্তা আর না, এই লেখাটিতে বেশ কিছু কৌশল বা টেকনিকের মাধ্যমে দেখানো হবে আপনি কিভাবে পরীক্ষা বা জানার জন্য সহজেই বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের মোট ৬৪ জেলার নাম আয়ত্ত করে নিতে পারেন।
আওরা এখানে কয়েকটি কৌশল শিখিয়ে দেবো, আপনি এর মধ্যে যেকোন একটি কৌশলের মধ্যেমে মনে রাখতে পারেন। কারন আমরা বিশ্বাস করি একই কৌশল সবার জন্যে উপযুক্ত নাও হতে পারে।
বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের ৬৪ জেলার নাম মনে রাখার অব্যর্থ কৌশলঃ
আমরা ইন্টারনেটের বিভিন্ন উৎস, লেখক ও গবেষকের লেখা থেকে আপনার জন্য কিছু নির্দিষ্ট কৌশল বা টেকনিক সংগ্রহ করে এই ব্লগে সংযোজন করেছি যাতে আপনার স্মৃতিতে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার নাম এমনভাবে গেঁথে নিতে পারেন, যেকোনো সময় যেকোনো পরীক্ষায় শতভাগ আত্মবিশ্বাসের সাথে সঠিক উত্তর করতে পারেন।
রংপুরবিভাগেরজেলাসমূহেরনামঃ
বিভাগ- রংপুর, প্রতিষ্ঠিত হয়- ২০১০ সালে । মোট জেলার সংখা ৮টি।
বিভাগ- চট্টোগ্রাম, প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৮২৯সালে। জেলা-১১টি।
চট্টগ্রাম বিভাগের জেলা কয়টি জেলা রয়েছে- চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফেনী, কক্সবাজার, লক্ষ্মীপুর, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান রাঙ্গামাটি, চাঁদপুর , নোয়াখালী, কুমিল্লা।
মনে রাখার কৌশল-১ঃ
জেলাগুলোমনেরাখারউপায়: গ্রামের ব্রাহ্মণ ফেনী বাজারের লক্ষী দেবীকে ছড়ি হাতে বললেন যে,বান্দর আবার রাঙা চাঁদ হয় নাকি হোক সে নোয়া কিংবা পুরাতন,এসবই কু-কথা।
রাষ্ট্রপতিবাংলাদেশের আইনবিভাগ, শাসনবিভাগ ও বিচারবিভাগের সকল শাখার আনুষ্ঠানিক প্রধান এবং বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর সর্বাধিনায়ক (কমান্ডার ইন চিফ)। রাষ্ট্রপতির দণ্ডিত ব্যক্তির দণ্ডাদেশ স্থগিত, হ্রাস বা দণ্ডিতকে ক্ষমা করার অধিকার রয়েছে। বর্তমানে রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে থাকেন। ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে সংসদীয় গণতন্ত্র চালু হওয়ার পূর্বে রাষ্ট্রপতি সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতেন। রাষ্ট্রপতির কার্যকালের মেয়াদ পাঁচ বছর। অতীতে দেখা গিয়েছে যে, শাসক দলের মনোনীত প্রার্থীই রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। অনেকেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি পুনরায় নির্বাচনে লড়তে পারেন।
প্রত্যেক সাধারণ নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম অধিবেশনের উদ্বোধনী ভাষণটি দেন রাষ্ট্রপতি। বছরের প্রথম সংসদীয় অধিবেশনের প্রথম উদ্বোধনী ভাষণটিও তিনিই দেন। তার এই ভাষণটি আসলে নতুন সরকারি নীতির রূপরেখা মাত্র। জাতীয় সংসদে পাস হওয়া প্রতিটি বিল রাষ্ট্রপতির সম্মতিক্রমে আইনে পরিণত হয়।
বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি
১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ তারিখে সাহাবুদ্দিন আনুষ্ঠানিকভাবে দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৩-এ পাঁচ বছরের মেয়াদের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য ২০২৩ সালের বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ তারিখে নির্ধারিত ছিল। তবে ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুরে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া বন্ধ হয়ে যায় এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন, যিনি সংবিধানের বিধান অনুযায়ী মনোনয়ন দিয়েছিলেন, তিনিই একমাত্র প্রার্থী ছিলেন। এইভাবে ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ তারিখে সাহাবুদ্দিন আনুষ্ঠানিকভাবে দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৩-এ পাঁচ বছরের মেয়াদের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করেন।[
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি। তিনি ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ থেকে ১২ জানুয়ারি ১৯৭২ পর্যন্ত এবং ২৫ জানুয়ারি ১৯৭৫ থেকে ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি ছিলেন। উপরে ডানে: জিয়াউর রহমান, বাংলাদেশের জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত প্রথম রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রপতিগণ -এর নাম, মেয়াদকাল এবং কোন দল থেকে সমর্থীত হয়ে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন তার একটা তালিকা নিচে দেওয়া হলো;
সাবেক রাষ্ট্রপতিগণ
এটি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের পর থেকে বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রপতিদের সম্পূর্ণ তালিকা। (সূত্র: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ)
সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সংসদ সদস্যদের দ্বারা পরোক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। যাইহোক, ১৯৯১ সাল থেকে যখন বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল, তখন থেকে সরকার দলীয় প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।